ভিপি প্রার্থী নুরের ওপর ছাত্রলীগের নারী কর্মীদের হামলা
ডাকসুর
সহসভাপতি প্রার্থী নুরুল হক নুরের ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি
সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ থেকে নির্বাচন করছেন।
পরিষদের একাধিক ছাত্র অভিযোগ করেন, আজ রোববার দুপুরে রোকেয়া হলের একটি কক্ষে সিলগালা করা তিনটি ব্যালট বাক্স গোপন ভাবে রাখা হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নুরুল হক এবং পরিষদের কয়েকজন সদস্য হল প্রভোস্টের কাছে যান। তারা ওই কক্ষের ভেতরে কি আছে দেখতে চান। সেখানে থাকা পরিষদের সাহিত্য সম্পাদক প্রার্থী আকরাম হোসেন অভিযোগ করেন, হল প্রভোস্ট তাঁকে ওই কক্ষে যেতে বাধা দিয়েছেন। প্রক্টর ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার না আসা পর্যন্ত তাঁকে অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
এর একটু পরে প্রক্টর গোলাম রাব্বানী, প্রধান নির্বাচন কমিশনার মফিদুর রহমান, প্রভোস্ট জিনাত হুদা ও ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
এরপর তাদের সামনেই তাঁরা ওই ঘরে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে নুরুল হক বাইরে এসে সেখানে কী আলোচনা হয়েছিল সেটা বলতে গেলে তাঁর ওপর হামলা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ছাত্রলীগের নারী কর্মীরা নুরুল হকের ওপর হামলা করেন। এ সময় তাঁকে মাটিতে ফেলে আঘাত করা হয়। হামলার পর নুরুল হককে উদ্ধার করে বাইরে নিয়ে আসা হয়। গণমাধ্যমের একটি গাড়িতে করে বেসরকারি একটি হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রক্টর গোলাম রাব্বানী প্রথম আলোকে বলেন, নুরুকেই জিজ্ঞেস করেন সে কেন ছাত্রীদের হলে গিয়েছিল। একটি চক্র এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করছেন।
পরিষদের একাধিক ছাত্র অভিযোগ করেন, আজ রোববার দুপুরে রোকেয়া হলের একটি কক্ষে সিলগালা করা তিনটি ব্যালট বাক্স গোপন ভাবে রাখা হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নুরুল হক এবং পরিষদের কয়েকজন সদস্য হল প্রভোস্টের কাছে যান। তারা ওই কক্ষের ভেতরে কি আছে দেখতে চান। সেখানে থাকা পরিষদের সাহিত্য সম্পাদক প্রার্থী আকরাম হোসেন অভিযোগ করেন, হল প্রভোস্ট তাঁকে ওই কক্ষে যেতে বাধা দিয়েছেন। প্রক্টর ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার না আসা পর্যন্ত তাঁকে অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
এর একটু পরে প্রক্টর গোলাম রাব্বানী, প্রধান নির্বাচন কমিশনার মফিদুর রহমান, প্রভোস্ট জিনাত হুদা ও ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
এরপর তাদের সামনেই তাঁরা ওই ঘরে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে নুরুল হক বাইরে এসে সেখানে কী আলোচনা হয়েছিল সেটা বলতে গেলে তাঁর ওপর হামলা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ছাত্রলীগের নারী কর্মীরা নুরুল হকের ওপর হামলা করেন। এ সময় তাঁকে মাটিতে ফেলে আঘাত করা হয়। হামলার পর নুরুল হককে উদ্ধার করে বাইরে নিয়ে আসা হয়। গণমাধ্যমের একটি গাড়িতে করে বেসরকারি একটি হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রক্টর গোলাম রাব্বানী প্রথম আলোকে বলেন, নুরুকেই জিজ্ঞেস করেন সে কেন ছাত্রীদের হলে গিয়েছিল। একটি চক্র এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করছেন।
No comments