ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ে ইসরাইলি হামলার জবাব দিল ফিলিস্তিনিরা
ইহুদিবাদী
ইসরাইলের সেনাবাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনের এক তরুণের শহীদ হওয়ার প্রতিশোধ
নিতে গাজা থেকে অন্তত দুটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া হয়েছে। গাজার ইসলামি
প্রতিরোধ আন্দোলনগুলো ওই হামলা চালায়।
ইহুদিবাদী ইসরাইলের কর্মকর্তারা গাজা থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সত্যতা স্বীকার করেছে। তারা বলেছে, গাজা থেকে ছোঁড়া ক্ষেপণাস্ত্র ইসরইলের এসকোল শহরের একটি নির্জন এলাকায় পড়ে। তবে গাজা থেকে কারা এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে তা পরিষ্কার নয়। গাজায় হামাস ও ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের সশস্ত্র তৎপরতা রয়েছে।
‘মার্চ অব রিটার্ন’ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গত শুক্রবার ফিলিস্তিনিরা গাজা সীমান্তে বিক্ষোভ করতে গেলে ইহুদিবাদী সেনারা হামলা চালায়। এতে ওই তরুণ শহীদ হয়। গাজা থেকে ইসরাইলের ভেতরে যে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে তাতে কী ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা পরিষ্কার নয়।
নাকাবা দিবস উপলক্ষে গত বছরের ১৫ মে থেকে ‘মার্চ অব রিটার্ন’ আন্দোলন চালিয়ে আসছেন ফিলিস্তিনিরা। ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে অবৈধ ইসরাইলি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা এবং হয় সে সময় সাড়ে সাত লাখ ফিলিস্তিনিকে তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। প্রতিবাদ করলে বহু ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই ভয়াবহ বিপর্যয়ের স্মরণে ফিলিস্তিনিরা নাকাবা দিবস পালন করে আসছেন।
ইহুদিবাদী ইসরাইলের কর্মকর্তারা গাজা থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সত্যতা স্বীকার করেছে। তারা বলেছে, গাজা থেকে ছোঁড়া ক্ষেপণাস্ত্র ইসরইলের এসকোল শহরের একটি নির্জন এলাকায় পড়ে। তবে গাজা থেকে কারা এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে তা পরিষ্কার নয়। গাজায় হামাস ও ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের সশস্ত্র তৎপরতা রয়েছে।
‘মার্চ অব রিটার্ন’ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গত শুক্রবার ফিলিস্তিনিরা গাজা সীমান্তে বিক্ষোভ করতে গেলে ইহুদিবাদী সেনারা হামলা চালায়। এতে ওই তরুণ শহীদ হয়। গাজা থেকে ইসরাইলের ভেতরে যে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে তাতে কী ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা পরিষ্কার নয়।
নাকাবা দিবস উপলক্ষে গত বছরের ১৫ মে থেকে ‘মার্চ অব রিটার্ন’ আন্দোলন চালিয়ে আসছেন ফিলিস্তিনিরা। ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে অবৈধ ইসরাইলি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা এবং হয় সে সময় সাড়ে সাত লাখ ফিলিস্তিনিকে তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। প্রতিবাদ করলে বহু ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই ভয়াবহ বিপর্যয়ের স্মরণে ফিলিস্তিনিরা নাকাবা দিবস পালন করে আসছেন।
No comments