পাইলস কি অপারেশন করলে আবারো হয় by অধ্যাপক ডা. এ কে এম ফজলুল হক
পাইলসের
উপসর্গের মধ্যে রয়েছে পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া, মলদ্বারে মাংসপিণ্ড ফুলে
ওঠা, যা কখনো কখনো মলদ্বারের বাইরে ঝুলে পড়ে এবং হাত দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে
দিতে হয়। এ রক্ত সাধারণত টাটকা লাল হয়। মনে রাখতে হবে পায়ুপথে ক্যান্সার
হলেও রক্ত যায়। অতএব নিজে সিদ্ধান্ত নেবেন না যে, আপনার পাইলস হয়েছে। এ
ক্ষেত্রে মলদ্বারের ভেতর বিশেষ ধরনের পরীক্ষা যেমন, সিগময়ডস্কপি বা
কোলনস্কপি ছাড়া কারও পক্ষে সঠিক রোগ নির্ণয় করা সম্ভব নয়।
আধুনিক প্রযুক্তির ফলে অপারেশন ছাড়াই বেশির ভাগ পাইলস রোগীর চিকিৎসা সম্ভব। এ পদ্ধতির নাম হচ্ছে রিং লাইগেশন পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে চিকিৎসার ফলে এখন ৮০-৯০% পাইলস রোগী অপারেশন ছাড়াই ভালো হচ্ছেন। লেখক বিগত নয় বছরে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করে চমৎকার ফল পেয়েছেন। প্রথিতযশা আমেরিকান কলোরেক্টাল সার্জন ডা. মারভিল এল করম্যান এ পদ্ধতিতে চিকিৎসা করে বলেন যে, আমি এখন ৮০-৯০% পাইলস রোগীকে অপারেশন এড়াতে পারছি।
প্রায়ই আমরা একটি বিব্রতকর সমস্যার সম্মুখীন হই। সেটি হচ্ছে সম্মানিত রোগীরা জিজ্ঞাসা করেন যে, শুনেছি পাইলস অপারেশন করলে আবার হয়, তাই আর অপারেশন করে লাভ কি? এক কথায় এর উত্তর দেয়া যায় না। রোগীদের এ প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পূর্বে আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাস পর্যালোচনা করা দরকার। রেকটাম ও মলদ্বারের অনেক রোগ আগের যুগে অপারেশন করে ভালো করা দুষ্কর ছিল। পাইলস বা ফিস্টুলা অপারেশন করলে আবার হওয়াই ছিল নিয়ম। এ প্রসঙ্গে আমি আমেরিকান সার্জন অধ্যাপক ডা. মারভিন এল করম্যানের লেখা ‘কোলন-এর রেকটাল সার্জারি’ নামক টেক্সট বই থেকে একটি উদ্ধৃতি দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে এবং এ জাতীয় সার্জারির অতীত পেক্ষাপট বুঝতে সুবিধা হবে। অধ্যাপক ডা. করম্যান তার বইয়ে লেখেন যে, বিগত দুই হাজার বছর ধরে মলদ্বারে ফিস্টুলার ওপর অসংখ্য বই ও বৈজ্ঞানিক প্রকাশনা প্রমাণ করে যে এটি একটি বিশেষ সমস্যা এবং ফিস্টুলার অপারেশনের ব্যর্থতার জন্য সার্জনদের যত বদনাম হয়েছে অন্য কোনো অপারেশনে আজ পর্যন্ত তা হয়নি। এ কারণে ১৮৩৫ সালে ডা: স্যালমন লুনের কেন্দ্রে একটি আলাদা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন যার নাম দেয়া হয় সেন্ট মার্কস হসপিটাল ফর দ্য ডিজিজেস অব কোলন অ্যান্ড রেকটাম। যে হাসপাতালের উদ্দেশ্য ছিল বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথেরে বিভিন্ন রোগের চিকিৎ করা এবং এ জাতীয় বিশেষজ্ঞ সার্জন তৈরি করা। যারা এ জাতীয় রোগগুলো বিশেষজ্ঞ হিসবে নৈপুণ্যের সঙ্গে চিকিৎসা করবেন যাতে আবার হওয়ার বদনাম থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যায়।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারছি সম্মনিত রোগীদের প্রশ্নের যথাযথ এবং এর ঐতিহাসিক প্রাসঙ্গিকতা। বিগত ১৬৫ বছর ধরে উন্নত দেশগুলোতে এ কারণেই বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথ সার্জারি একটি আলাদা বিশেষজ্ঞ বিভাগ হিসেবে স্বীকৃত। এবার আসা যাক মূল প্রশ্নের তাত্ত্বিক আলোচনায়। প্রশ্ন হচ্ছে- পাইলস অপারেশনের পর আবার হয় কি না। মলদ্বারে সাধারণত হয় এমন তিনটি রোগ পাইলস, এনাল ফিশার ও ফিস্টুলা। কিন্তু সাধারণ রোগীরা সব রোগকেই পাইলস বলে মনে করেন। তাই এসব রোগের চিকিৎসার পর যখন কোনো সমস্যা হয় তখন তারা পাইলস আবার হয়েছে বলে অভিযোগ করেন।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে যাকে পাইলস বা হেমোরায়েড বলে সেটি অপারেশনের পর আবার হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ২ ভাগ। বেশির ভাগ রোগী যারা পাইলস আবারো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন, তারা এটি বলতে সাধারণত বোঝান মলদ্বারে বাড়তি ত্বক বা মাংসপিণ্ড অথবা চুলকানি হয়েছে এটিকেও কেউ কেউ আবার পাইলস হয়েছে বলে ধরে নেন। এ সমস্যাগুলো দ্বারা পাইলস আবার হয়েছে বোঝায় না। মলদ্বারের চুলকানি বিভিন্ন রোগের একটি লক্ষণ মাত্র। খুবই কম অর্থাৎ ২% ক্ষেত্রে হলেও পাইলস আবার হতে পারে।
ব্যাপারটি কি করে ঘটে তা বোঝাতে বিস্তারিত ব্যাখ্যার প্রয়োজন। এ ব্যাপারটি ঘটার পেছনে অপারেশনের একটি কৌশলগত কারণ রয়েছে। অপারেশনের সময় যে শিরাগুলো স্বাভাবিক বলে মনে হয়েছিল পরবর্তী সময়ে মলদ্বারের চাপ বৃদ্ধি পাওয়া অথবা কোলাটারাল রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে কয়েক বছর পর এগুলো পাইলস আকারে দেখা দিতে পারে। তাছাড়া পাইলস যখন খুব বড় হয় তখন মনে হয় মলদ্বারের চতুর্দিকের সব এলাকাই পাইলসে ভর্তি। তখন একজন সার্জনের মনে হয় সব স্ফীত অংশই কেটে ফেলে দিতে হবে। না হলে পাইলস থেকে যাবে। যদি এভাবে সবকিছু কেটে ফেলে দেয়া হয় তাহলে মলদ্বার সঙ্কুচিত হয়ে মলদ্বারে বাধা সৃষ্টি হবে। এ ক্ষেত্রে সঠিক কৌশলটি হচ্ছে- দুটি পাইলসের মাঝখানে আমাদের বাধ্যতামূলকভাবে কিছু ঝিলি ও ত্বক সংরক্ষণ করতে হবে। যেহেতু এর তলদেশে পাইলসের শিরাগুলো বিস্তৃত থাকে তাই ঝিলির তলদেশে থেকে সতর্কতার সঙ্গে এ শিরাগুলোকে কেটে নিয়ে আসতে হবে। এ কৌশল অবলম্বন করলে পাইলসের শিরাগুলো যেমন সম্পূর্ণরূপে অপসারণ করা সম্ভব, তেমনি দুটি পাইলসের মধ্যবর্তী ঝিলির এবং ত্বকও সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে, যাতে মলদ্বারে সঙ্কুচিত (Anal Stenosis) হওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে না।
যা হোক, অপারেশনের পর অল্প কিছু ক্ষেত্রে যখন আবারো পাইলস দেখা দেয়, তখন এগুলোর উপসর্গ ততটা তীব্র হয় না। এটিকে তখন বিনা অপারেশনে রিং লাইগেশন চিকিৎসা করা সম্ভব। সাধারণত আবার অপারেশনের প্রয়োজন হয় না।
ব্যক্তিগত মতামত : লেখক বিগত নয় বছরের ২৯,৬৩৫ জন পায়ুপথের সমস্যায় ভুগছেন এমন রোগীদের ওপর গবেষণা করে দেখেছেন যে, পাইলস ও ফিস্টুলা রোগ অপারেশন করলে আবার হয়, এ ধারণা সম্পূর্ণ অমূলক। তবে বিনা অপারেশনে রিং লাইগেশন পদ্ধতিতে পাইলস চিকিৎসা করলে ৯০ শতাংশ রোগী ভালো হন, বাকিদের অপারেশন প্রয়োজন হয়।
>>>লেখক : বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথ বিশেষজ্ঞ, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, (অব) কলোরেকটাল সার্জারী বিভাগ, বিএসএমএমইউ, ঢাকা।
>>>চেম্বার : ইডেন মাল্টি-কেয়ার হসপিটাল, ৭৫৩, সাতমসজিদ রোড, (ষ্টার কাবাব সংলগ্ন) ধানমন্ডি, ঢাকা। ফোন : ০১৭৫৫৬৯৭১৭৩-৬
আধুনিক প্রযুক্তির ফলে অপারেশন ছাড়াই বেশির ভাগ পাইলস রোগীর চিকিৎসা সম্ভব। এ পদ্ধতির নাম হচ্ছে রিং লাইগেশন পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে চিকিৎসার ফলে এখন ৮০-৯০% পাইলস রোগী অপারেশন ছাড়াই ভালো হচ্ছেন। লেখক বিগত নয় বছরে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করে চমৎকার ফল পেয়েছেন। প্রথিতযশা আমেরিকান কলোরেক্টাল সার্জন ডা. মারভিল এল করম্যান এ পদ্ধতিতে চিকিৎসা করে বলেন যে, আমি এখন ৮০-৯০% পাইলস রোগীকে অপারেশন এড়াতে পারছি।
প্রায়ই আমরা একটি বিব্রতকর সমস্যার সম্মুখীন হই। সেটি হচ্ছে সম্মানিত রোগীরা জিজ্ঞাসা করেন যে, শুনেছি পাইলস অপারেশন করলে আবার হয়, তাই আর অপারেশন করে লাভ কি? এক কথায় এর উত্তর দেয়া যায় না। রোগীদের এ প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পূর্বে আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাস পর্যালোচনা করা দরকার। রেকটাম ও মলদ্বারের অনেক রোগ আগের যুগে অপারেশন করে ভালো করা দুষ্কর ছিল। পাইলস বা ফিস্টুলা অপারেশন করলে আবার হওয়াই ছিল নিয়ম। এ প্রসঙ্গে আমি আমেরিকান সার্জন অধ্যাপক ডা. মারভিন এল করম্যানের লেখা ‘কোলন-এর রেকটাল সার্জারি’ নামক টেক্সট বই থেকে একটি উদ্ধৃতি দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে এবং এ জাতীয় সার্জারির অতীত পেক্ষাপট বুঝতে সুবিধা হবে। অধ্যাপক ডা. করম্যান তার বইয়ে লেখেন যে, বিগত দুই হাজার বছর ধরে মলদ্বারে ফিস্টুলার ওপর অসংখ্য বই ও বৈজ্ঞানিক প্রকাশনা প্রমাণ করে যে এটি একটি বিশেষ সমস্যা এবং ফিস্টুলার অপারেশনের ব্যর্থতার জন্য সার্জনদের যত বদনাম হয়েছে অন্য কোনো অপারেশনে আজ পর্যন্ত তা হয়নি। এ কারণে ১৮৩৫ সালে ডা: স্যালমন লুনের কেন্দ্রে একটি আলাদা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন যার নাম দেয়া হয় সেন্ট মার্কস হসপিটাল ফর দ্য ডিজিজেস অব কোলন অ্যান্ড রেকটাম। যে হাসপাতালের উদ্দেশ্য ছিল বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথেরে বিভিন্ন রোগের চিকিৎ করা এবং এ জাতীয় বিশেষজ্ঞ সার্জন তৈরি করা। যারা এ জাতীয় রোগগুলো বিশেষজ্ঞ হিসবে নৈপুণ্যের সঙ্গে চিকিৎসা করবেন যাতে আবার হওয়ার বদনাম থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যায়।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারছি সম্মনিত রোগীদের প্রশ্নের যথাযথ এবং এর ঐতিহাসিক প্রাসঙ্গিকতা। বিগত ১৬৫ বছর ধরে উন্নত দেশগুলোতে এ কারণেই বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথ সার্জারি একটি আলাদা বিশেষজ্ঞ বিভাগ হিসেবে স্বীকৃত। এবার আসা যাক মূল প্রশ্নের তাত্ত্বিক আলোচনায়। প্রশ্ন হচ্ছে- পাইলস অপারেশনের পর আবার হয় কি না। মলদ্বারে সাধারণত হয় এমন তিনটি রোগ পাইলস, এনাল ফিশার ও ফিস্টুলা। কিন্তু সাধারণ রোগীরা সব রোগকেই পাইলস বলে মনে করেন। তাই এসব রোগের চিকিৎসার পর যখন কোনো সমস্যা হয় তখন তারা পাইলস আবার হয়েছে বলে অভিযোগ করেন।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে যাকে পাইলস বা হেমোরায়েড বলে সেটি অপারেশনের পর আবার হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ২ ভাগ। বেশির ভাগ রোগী যারা পাইলস আবারো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন, তারা এটি বলতে সাধারণত বোঝান মলদ্বারে বাড়তি ত্বক বা মাংসপিণ্ড অথবা চুলকানি হয়েছে এটিকেও কেউ কেউ আবার পাইলস হয়েছে বলে ধরে নেন। এ সমস্যাগুলো দ্বারা পাইলস আবার হয়েছে বোঝায় না। মলদ্বারের চুলকানি বিভিন্ন রোগের একটি লক্ষণ মাত্র। খুবই কম অর্থাৎ ২% ক্ষেত্রে হলেও পাইলস আবার হতে পারে।
ব্যাপারটি কি করে ঘটে তা বোঝাতে বিস্তারিত ব্যাখ্যার প্রয়োজন। এ ব্যাপারটি ঘটার পেছনে অপারেশনের একটি কৌশলগত কারণ রয়েছে। অপারেশনের সময় যে শিরাগুলো স্বাভাবিক বলে মনে হয়েছিল পরবর্তী সময়ে মলদ্বারের চাপ বৃদ্ধি পাওয়া অথবা কোলাটারাল রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে কয়েক বছর পর এগুলো পাইলস আকারে দেখা দিতে পারে। তাছাড়া পাইলস যখন খুব বড় হয় তখন মনে হয় মলদ্বারের চতুর্দিকের সব এলাকাই পাইলসে ভর্তি। তখন একজন সার্জনের মনে হয় সব স্ফীত অংশই কেটে ফেলে দিতে হবে। না হলে পাইলস থেকে যাবে। যদি এভাবে সবকিছু কেটে ফেলে দেয়া হয় তাহলে মলদ্বার সঙ্কুচিত হয়ে মলদ্বারে বাধা সৃষ্টি হবে। এ ক্ষেত্রে সঠিক কৌশলটি হচ্ছে- দুটি পাইলসের মাঝখানে আমাদের বাধ্যতামূলকভাবে কিছু ঝিলি ও ত্বক সংরক্ষণ করতে হবে। যেহেতু এর তলদেশে পাইলসের শিরাগুলো বিস্তৃত থাকে তাই ঝিলির তলদেশে থেকে সতর্কতার সঙ্গে এ শিরাগুলোকে কেটে নিয়ে আসতে হবে। এ কৌশল অবলম্বন করলে পাইলসের শিরাগুলো যেমন সম্পূর্ণরূপে অপসারণ করা সম্ভব, তেমনি দুটি পাইলসের মধ্যবর্তী ঝিলির এবং ত্বকও সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে, যাতে মলদ্বারে সঙ্কুচিত (Anal Stenosis) হওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে না।
যা হোক, অপারেশনের পর অল্প কিছু ক্ষেত্রে যখন আবারো পাইলস দেখা দেয়, তখন এগুলোর উপসর্গ ততটা তীব্র হয় না। এটিকে তখন বিনা অপারেশনে রিং লাইগেশন চিকিৎসা করা সম্ভব। সাধারণত আবার অপারেশনের প্রয়োজন হয় না।
ব্যক্তিগত মতামত : লেখক বিগত নয় বছরের ২৯,৬৩৫ জন পায়ুপথের সমস্যায় ভুগছেন এমন রোগীদের ওপর গবেষণা করে দেখেছেন যে, পাইলস ও ফিস্টুলা রোগ অপারেশন করলে আবার হয়, এ ধারণা সম্পূর্ণ অমূলক। তবে বিনা অপারেশনে রিং লাইগেশন পদ্ধতিতে পাইলস চিকিৎসা করলে ৯০ শতাংশ রোগী ভালো হন, বাকিদের অপারেশন প্রয়োজন হয়।
>>>লেখক : বৃহদন্ত্র ও পায়ুপথ বিশেষজ্ঞ, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, (অব) কলোরেকটাল সার্জারী বিভাগ, বিএসএমএমইউ, ঢাকা।
>>>চেম্বার : ইডেন মাল্টি-কেয়ার হসপিটাল, ৭৫৩, সাতমসজিদ রোড, (ষ্টার কাবাব সংলগ্ন) ধানমন্ডি, ঢাকা। ফোন : ০১৭৫৫৬৯৭১৭৩-৬
No comments