মোবাইল বৈধ কি না, যাচাইয়ের সুযোগ
মোবাইল
বৈধভাবে আমদানি করা বা দেশে উৎপাদিত কি না, তা যাচাইয়ে তথ্যভান্ডার চালু
করল বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে খুদে বার্তা
পাঠিয়ে গ্রাহকেরা সহজেই বৈধ বা অবৈধ মোবাইল চিহ্নিত করতে পারবেন।
বাংলাদেশ মোবাইল আমদানিকারক সমিতির (বিএমপিআইএ) সহায়তায় বিটিআরসি এই তথ্যভান্ডার তৈরি করেছে, যা আজ মঙ্গলবার উদ্বোধন করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। অবশ্য এখনো সব মোবাইল তথ্যভান্ডারের আওতায় আসেনি।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, তথ্যভান্ডার চালু হওয়ার পর গ্রাহকেরা মোবাইলের আইএমইআই নম্বরটি খুদে বার্তার মাধ্যমে একটি নম্বরে পাঠালে ফিরতি খুদে বার্তায় জানিয়ে দেওয়া হবে সেটি বৈধভাবে আমদানি করা বা স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করা কি না। আমদানিকারকেরা আশা করছেন, এর মাধ্যমে অবৈধভাবে আমদানি করা মোবাইলের বিক্রি কমে যাবে। এতে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
রাজধানীর রমনায় বিটিআরসির কার্যালয়ে এনওসি অটোমেশন অ্যান্ড আইএমইআই ডেটাবেইস (এনএআইডি) শীর্ষক কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিটিআরসির মহাপরিচালক (তরঙ্গ ব্যবস্থাপনা) নাসিম পারভেজ একটি উপস্থাপনা তুলে ধরে জানান, ২০১৮ সালে বিটিআরসি প্রায় ২ কোটি ৭৭ লাখ মোবাইলের অনুমোদন বা নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) দিয়েছে। মোট বাজারের ২৫-৩০ শতাংশ অবৈধভাবে আমদানি করা হয়, যার কারণে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার রাজস্ব হারায় সরকার। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে যত মুঠোফোন আমদানি করা হয়েছে, তার ৬০ শতাংশ ইতিমধ্যে তথ্যভান্ডারে এসেছে। বাকিটা শিগগিরই আসবে।
অন্যদিকে বিটিআরসি নিজস্ব উদ্যোগে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) ব্যবস্থা তৈরি করছে, যেখানে নেটওয়ার্কে সচল থাকা মোবাইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। পাশাপাশি বৈধ মোবাইল নিবন্ধন করা যাবে। অবৈধ মোবাইলগুলো দেশের নেটওয়ার্কে চালানো যাবে না। এতে অবশ্য দেরি আছে।
অনুষ্ঠানে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, বিটিআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জহুরুল হক, কমিশনার (তরঙ্গ) আমিনুল হাসান, বিএমপিআইয়ের সভাপতি রুহুল আলম আল মাহবুব বক্তব্য দেন। এতে মোবাইল অপারেটর ও টেলিযোগাযোগ খাত সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মোবাইল যাচাই যেভাবে
বিটিআরসি জানিয়েছে, নতুন মুঠোফোন কেনার আগে সেটির মোড়কের গায়ে লেখা ১৫ ডিজিটের আইএমইআই নম্বরটি দেখে নিতে হবে। এরপর মুঠোফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে বড় অক্ষরে কেওয়াইডি লিখে স্পেস দিয়ে ১৫ ডিজিটের আইএমইআই নম্বরটি লিখে ১৬০০২ নম্বরে খুদে বার্তা পাঠাতে হবে। ফিরতি খুদে বার্তায় গ্রাহক বিটিআরসির তথ্যভান্ডারে ওই আইএমইআই নম্বরটি আছে কি না, তা জানতে পারবেন।
সব মোবাইল আছে কি
বিটিআরসি বলছে, ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বৈধভাবে আমদানি অথবা দেশে উৎপাদিত মোবাইলের বেশির ভাগ আইএমইআই নম্বর তথ্যভান্ডারে রয়েছে। এর বাইরে কোনো মোবাইলের আইএমইআই নম্বর আপাতত পাওয়া যাবে না। তবে এখন থেকে যত মোবাইল বৈধভাবে আমদানি বা স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হবে, তা বিটিআরসির তথ্যভান্ডারে সংরক্ষণ করা হবে।
বাংলাদেশ মোবাইল আমদানিকারক সমিতির (বিএমপিআইএ) সহায়তায় বিটিআরসি এই তথ্যভান্ডার তৈরি করেছে, যা আজ মঙ্গলবার উদ্বোধন করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। অবশ্য এখনো সব মোবাইল তথ্যভান্ডারের আওতায় আসেনি।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, তথ্যভান্ডার চালু হওয়ার পর গ্রাহকেরা মোবাইলের আইএমইআই নম্বরটি খুদে বার্তার মাধ্যমে একটি নম্বরে পাঠালে ফিরতি খুদে বার্তায় জানিয়ে দেওয়া হবে সেটি বৈধভাবে আমদানি করা বা স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করা কি না। আমদানিকারকেরা আশা করছেন, এর মাধ্যমে অবৈধভাবে আমদানি করা মোবাইলের বিক্রি কমে যাবে। এতে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
রাজধানীর রমনায় বিটিআরসির কার্যালয়ে এনওসি অটোমেশন অ্যান্ড আইএমইআই ডেটাবেইস (এনএআইডি) শীর্ষক কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিটিআরসির মহাপরিচালক (তরঙ্গ ব্যবস্থাপনা) নাসিম পারভেজ একটি উপস্থাপনা তুলে ধরে জানান, ২০১৮ সালে বিটিআরসি প্রায় ২ কোটি ৭৭ লাখ মোবাইলের অনুমোদন বা নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) দিয়েছে। মোট বাজারের ২৫-৩০ শতাংশ অবৈধভাবে আমদানি করা হয়, যার কারণে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার রাজস্ব হারায় সরকার। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে যত মুঠোফোন আমদানি করা হয়েছে, তার ৬০ শতাংশ ইতিমধ্যে তথ্যভান্ডারে এসেছে। বাকিটা শিগগিরই আসবে।
অন্যদিকে বিটিআরসি নিজস্ব উদ্যোগে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) ব্যবস্থা তৈরি করছে, যেখানে নেটওয়ার্কে সচল থাকা মোবাইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। পাশাপাশি বৈধ মোবাইল নিবন্ধন করা যাবে। অবৈধ মোবাইলগুলো দেশের নেটওয়ার্কে চালানো যাবে না। এতে অবশ্য দেরি আছে।
অনুষ্ঠানে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, বিটিআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জহুরুল হক, কমিশনার (তরঙ্গ) আমিনুল হাসান, বিএমপিআইয়ের সভাপতি রুহুল আলম আল মাহবুব বক্তব্য দেন। এতে মোবাইল অপারেটর ও টেলিযোগাযোগ খাত সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মোবাইল যাচাই যেভাবে
বিটিআরসি জানিয়েছে, নতুন মুঠোফোন কেনার আগে সেটির মোড়কের গায়ে লেখা ১৫ ডিজিটের আইএমইআই নম্বরটি দেখে নিতে হবে। এরপর মুঠোফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে বড় অক্ষরে কেওয়াইডি লিখে স্পেস দিয়ে ১৫ ডিজিটের আইএমইআই নম্বরটি লিখে ১৬০০২ নম্বরে খুদে বার্তা পাঠাতে হবে। ফিরতি খুদে বার্তায় গ্রাহক বিটিআরসির তথ্যভান্ডারে ওই আইএমইআই নম্বরটি আছে কি না, তা জানতে পারবেন।
সব মোবাইল আছে কি
বিটিআরসি বলছে, ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বৈধভাবে আমদানি অথবা দেশে উৎপাদিত মোবাইলের বেশির ভাগ আইএমইআই নম্বর তথ্যভান্ডারে রয়েছে। এর বাইরে কোনো মোবাইলের আইএমইআই নম্বর আপাতত পাওয়া যাবে না। তবে এখন থেকে যত মোবাইল বৈধভাবে আমদানি বা স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হবে, তা বিটিআরসির তথ্যভান্ডারে সংরক্ষণ করা হবে।
No comments