চিরনিদ্রায় শায়িত আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
শ্রদ্ধা
ও ভালোবাসায় মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন
মুক্তিযোদ্ধা, কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালক আহমেদ ইমতিয়াজ
বুলবুল। গতকাল বিএফডিসিতে তার দ্বিতীয় নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় বেলা ২টা
২০ মিনিটে। এরপর তার মরদেহ নেয়া হয় বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। সেখানেই অন্তিম
শয়ানে শায়িত করা হয় বুলবুলকে। এর আগে সকাল ১১টায় আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের
মরদেহ নেয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের
আয়োজনে সেখানে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত তার মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন
সর্বস্তরের জনসাধারণ। সেখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয় এ
শিল্পীকে। শ্রদ্ধা জানানো হয় রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকেও।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও মুক্তিযোদ্ধারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বুলবুলের মরদেহে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ছেলে আসিফ ইমতিয়াজ মুন এবং দুই মেয়ে রোকসানা তানজিম মুকুল ও রোয়েনা হাসান মিতুল। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস, গীতিকবি ও চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব গাজী মাজহারুল আনোয়ার, কন্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমীন, এন্ড্রু কিশোর, কুমার বিশ্বজিত, সামিনা চৌধুরী, কনকচাঁপা, মনির খানসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিরা। এরপর বাদ জোহর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সাংস্কৃতিক অঙ্গনসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন। সেখান থেকে তার মরদেহ নেয়া হয় বিএফডিসিতে। সেখানে জানাজায় অংশ নেন চলচ্চিত্রাঙ্গনের মানুষেরা। দ্বিতীয় এ জানাজায় উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা আলমগীর, রিয়াজ, জায়েদ খান, সংগীতশিল্পী রবি চৌধুরী, পরিচালক মুশফিকুর রহমান গুলজার, বদিউল আলম খোকন প্রমুখ। এরপরই সেখান থেকে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় শহীদ বুদ্ধীজীবী কবরস্থানে। সেখানে চিরনিদ্রায় শায়িত হন বরেণ্য এই সংগীতজ্ঞ। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে রাজধানীর আফতাবনগরে নিজ বাসায় হার্ট অ্যাটাক করেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। এরপর তাকে মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (আয়েশা মেমোরিয়াল) নেয়া হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগে ভুগছিলেন। গত বছরের মাঝামাঝি তার হার্টে আটটি ব্লক ধরা পড়ে। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার চিকিৎসার দায়িত্ব নেন। তখন তার হার্টে দুটি রিং পরানো হয়।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও মুক্তিযোদ্ধারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বুলবুলের মরদেহে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ছেলে আসিফ ইমতিয়াজ মুন এবং দুই মেয়ে রোকসানা তানজিম মুকুল ও রোয়েনা হাসান মিতুল। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস, গীতিকবি ও চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব গাজী মাজহারুল আনোয়ার, কন্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমীন, এন্ড্রু কিশোর, কুমার বিশ্বজিত, সামিনা চৌধুরী, কনকচাঁপা, মনির খানসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিরা। এরপর বাদ জোহর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সাংস্কৃতিক অঙ্গনসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন। সেখান থেকে তার মরদেহ নেয়া হয় বিএফডিসিতে। সেখানে জানাজায় অংশ নেন চলচ্চিত্রাঙ্গনের মানুষেরা। দ্বিতীয় এ জানাজায় উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা আলমগীর, রিয়াজ, জায়েদ খান, সংগীতশিল্পী রবি চৌধুরী, পরিচালক মুশফিকুর রহমান গুলজার, বদিউল আলম খোকন প্রমুখ। এরপরই সেখান থেকে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় শহীদ বুদ্ধীজীবী কবরস্থানে। সেখানে চিরনিদ্রায় শায়িত হন বরেণ্য এই সংগীতজ্ঞ। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে রাজধানীর আফতাবনগরে নিজ বাসায় হার্ট অ্যাটাক করেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। এরপর তাকে মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (আয়েশা মেমোরিয়াল) নেয়া হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগে ভুগছিলেন। গত বছরের মাঝামাঝি তার হার্টে আটটি ব্লক ধরা পড়ে। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার চিকিৎসার দায়িত্ব নেন। তখন তার হার্টে দুটি রিং পরানো হয়।
No comments