বাইরের খাবারে অভ্যস্ত করবেন না শিশুদের
বাচ্চাদের
খাবার নিয়ে বাবা মাকে কী ঝক্কি যে পোহাতে হয় তা ভুক্তভোগীরাই জানেন।
শিশুদের খাবার বাছার সময় সবসময় মাথায় রাখতে হবে এই খাবারের উপরেই তাদের
জীবনের স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি নির্ভর করছে। যদি বর্তমানে শিশুর স্বাস্থ্যের
দিকে মনোযোগ না দেওয়া হয় তবে ভবিষ্যতে শিশুরা অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে
পারে। কিন্তু ব্যস্ত সময়সূচিতে বাবা-মায়ের পক্ষেও সন্তানের স্বাস্থ্যের
প্রতি কড়া নজর রাখা অসম্ভব। সেই কারণেই ছোট্ট বয়স থেকে বাইরের খাবার,
প্যাকেটজাত খাবারে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে বাচ্চারা। ঘুমের অভাব, শারীরিক
ক্রিয়াকলাপের অভাব এবং মোবাইল বা টিভি দেখার সময় বৃদ্ধিতে শরীরের নানা
ক্ষতি হচ্ছে।
শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যকর, সহজ এবং পুষ্টিকর রাতের খাবারের পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। সপ্তাহে অন্তত ছয় দিন শিশুকে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতেই হবে বাবা মাকে। রাতে আপনার সন্তানকে ডাল এবং ভাত, খিচুড়ি, রুটি এবং সবজি খাওয়ানোই সবথেকে ভালো। এই খাবারগুলি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং বাড়ন্ত বয়সে প্রয়োজনীয়। প্রায় সবরকম পুষ্টিই পাবেন এই খাবারে।
পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন বাবা মায়ের কখনোই তাদের সন্তানদের জিজ্ঞাসা করা উচিৎ নয় যে, তারা রাতে কী খাবে। পরিবর্তে তাদের বলা যেতে পারে যে আজ রাতের খাবারে এই এই রান্না হয়েছে। শিশুদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য একটি স্থায়ী, সহজ, স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর রাতের খাবার প্রয়োজনীয়।
শিশুদের জন্য দিনের শেষ খাবার কেমন হওয়া উচিৎ:
রুটি এবং সবজি, ডাল ভাত, খিচুড়ির মতো খাবারে শরীরের সমস্ত প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা সম্ভব। আমাদের সন্তানদের ক্রমবর্ধমান শারীরিক বিকাশ এবং মস্তিষ্কের দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে এই খাবারগুলি। এই খাবার খেলে ঘুমও ভালো হয়। সপ্তাহের বেশিরভাগ রাতেই একই ধরণের খাবার দিন, বাচ্চাদের একঘেয়ে মনে হলেও। এছাড়াও, মাঝে মাঝে রান্নায় স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যেমন ঘি যোগ করতে ভুলবেন না।
রাতে খাবারে কী দেবেন না শিশুদের:
১. বৈচিত্র্য: প্রতিদিন আপনার বাচ্চাদের নানা রকমের খাবার দেবেন না।
২. প্যাকেটজাত খাবার: নুডুলস এবং পাস্তা এবং হিমায়িত খাবার বাচ্চাদের দেওয়া বন্ধ করুন। এই জাতীয় খাবারে কোনও পুষ্টি হয় না বরং এই খাবার অস্বাস্থ্যকর। তাছাড়া এই খাবারে চিনি এবং অন্যান্য সংরক্ষণ জাতীয় উপাদান রয়েছে যা শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
৩. বাইরের হোটেল থেকে আনা খাবার: শিশুদের জন্য বাড়িতে রান্না করা পুষ্টিকর খাবারই সর্বোত্তম। আপনার সন্তানদের বাইরের খাবারে অভ্যস্ত করবেন না। এই খাবারে শিশুর বিকাশের প্রয়োজনীয় পুষ্টি নেই এবং বাচ্চাদের ঘুমের সমস্যাও হতে পারে।
৪. বাইরে খাওয়া: মাসে দুবারের বেশি বাবা মায়েরা বাচ্চাদের বাইরে হোটেলে খেতে নিয়ে যাবেন না। বাইরের খাবারে শিশুদের দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয় না।
৫. সপ্তাহে একবার মেনুতে বদল: সপ্তাহে একবার আপনার সন্তানের জন্য রাতের খাবারে অন্যরকম কিছু বানান। সাপ্তাহিক ছুটির আগের রাতে খাবার অন্যরকম হতে পারে।
শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যকর, সহজ এবং পুষ্টিকর রাতের খাবারের পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। সপ্তাহে অন্তত ছয় দিন শিশুকে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতেই হবে বাবা মাকে। রাতে আপনার সন্তানকে ডাল এবং ভাত, খিচুড়ি, রুটি এবং সবজি খাওয়ানোই সবথেকে ভালো। এই খাবারগুলি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং বাড়ন্ত বয়সে প্রয়োজনীয়। প্রায় সবরকম পুষ্টিই পাবেন এই খাবারে।
পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন বাবা মায়ের কখনোই তাদের সন্তানদের জিজ্ঞাসা করা উচিৎ নয় যে, তারা রাতে কী খাবে। পরিবর্তে তাদের বলা যেতে পারে যে আজ রাতের খাবারে এই এই রান্না হয়েছে। শিশুদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য একটি স্থায়ী, সহজ, স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর রাতের খাবার প্রয়োজনীয়।
শিশুদের জন্য দিনের শেষ খাবার কেমন হওয়া উচিৎ:
রুটি এবং সবজি, ডাল ভাত, খিচুড়ির মতো খাবারে শরীরের সমস্ত প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা সম্ভব। আমাদের সন্তানদের ক্রমবর্ধমান শারীরিক বিকাশ এবং মস্তিষ্কের দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে এই খাবারগুলি। এই খাবার খেলে ঘুমও ভালো হয়। সপ্তাহের বেশিরভাগ রাতেই একই ধরণের খাবার দিন, বাচ্চাদের একঘেয়ে মনে হলেও। এছাড়াও, মাঝে মাঝে রান্নায় স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যেমন ঘি যোগ করতে ভুলবেন না।
রাতে খাবারে কী দেবেন না শিশুদের:
১. বৈচিত্র্য: প্রতিদিন আপনার বাচ্চাদের নানা রকমের খাবার দেবেন না।
২. প্যাকেটজাত খাবার: নুডুলস এবং পাস্তা এবং হিমায়িত খাবার বাচ্চাদের দেওয়া বন্ধ করুন। এই জাতীয় খাবারে কোনও পুষ্টি হয় না বরং এই খাবার অস্বাস্থ্যকর। তাছাড়া এই খাবারে চিনি এবং অন্যান্য সংরক্ষণ জাতীয় উপাদান রয়েছে যা শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
৩. বাইরের হোটেল থেকে আনা খাবার: শিশুদের জন্য বাড়িতে রান্না করা পুষ্টিকর খাবারই সর্বোত্তম। আপনার সন্তানদের বাইরের খাবারে অভ্যস্ত করবেন না। এই খাবারে শিশুর বিকাশের প্রয়োজনীয় পুষ্টি নেই এবং বাচ্চাদের ঘুমের সমস্যাও হতে পারে।
৪. বাইরে খাওয়া: মাসে দুবারের বেশি বাবা মায়েরা বাচ্চাদের বাইরে হোটেলে খেতে নিয়ে যাবেন না। বাইরের খাবারে শিশুদের দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয় না।
৫. সপ্তাহে একবার মেনুতে বদল: সপ্তাহে একবার আপনার সন্তানের জন্য রাতের খাবারে অন্যরকম কিছু বানান। সাপ্তাহিক ছুটির আগের রাতে খাবার অন্যরকম হতে পারে।
No comments