জুলাই মাসে বাণিজ্য ঘাটতি ৮২৭২ কোটি টাকা
আমদানি
বাড়ছে, তবে সে অনুযায়ী বাড়ছে না রপ্তানি আয়। ফলে চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের
প্রথম মাস জুলাইয়ে বহির্বিশ্বের সঙ্গে পণ্য বাণিজ্যে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৯৭
কোটি ৯০ লাখ ডলার, যা দেশীয় মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার ২৭২ কোটি টাকা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ কাজ চলছে। এসব বড় প্রকল্পে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম আমদানি করে জোগান দিতে হচ্ছে। এতে আমদানি ব্যয় যেভাবে বেড়েছে সেই হারে রপ্তানি আয় হয়নি। যার কারণে বাণিজ্য ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের করা হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম মাসে ইপিজেডসহ রপ্তানি খাতে বাংলাদেশ আয় করেছে ৩৪২ কোটি ৭০ লাখ ডলার। এর বিপরীতে আমদানি বাবদ ব্যয় করেছে ৪৮০ কোটি ৬০ লাখ ডলার। সেই হিসেবে জুলাই শেষে দেশে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়ায় ৯৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (বিনিময় হার ৮৪ টাকা ৫০ পয়সা দরে) প্রায় ৮ হাজার ২৭২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ঘাটতির এ অংক ২০১৮-১৯ অর্থবছরের একই সময় ছিল ১১৬ কোটি ডলার। অর্থাৎ গত বছরে একই সময়ের তুলনায় এবার ঘাটতি কিছুটা কমেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, বাণিজ্য ঘাটতি থাকলেও বহির্বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের চলতি হিসাব উদ্বৃত্ত রয়েছে। যা গত বছরের ঋণাত্মক ছিল। জুলাইয়ে চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ২৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ে ঋণাত্মক ছিল ১৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো, নিয়মিত লেনদেনে দেশকে কোনো ঋণ করতে হচ্ছে না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সেই হিসাবে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো।
এদিকে, আলোচিত সময়ে সেবাখাতে বেতন-ভাতা বাবদ বিদেশিদের পরিশোধ করা হয়েছে ৮৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার। আর বাংলাদেশ এ খাতে আয় করেছে ৬৩ কোটি ১০ লাখ ডলার। এ হিসাবে সেবায় বাণিজ্যে দেশে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। যা গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল (ঘাটতি) ১৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
জুলাইয়ে প্রবাসীদের আয় রেমিট্যান্স এসেছে ১৫৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৩১ কোটি ৮০ লাখ ডলার। রেমিট্যান্সে ২১.২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, আলোচ্য সময়ে দেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) এসেছে ৩৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার, এর মধ্যে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ২১ কোটি ৪০ লাখ ডলার। যা গত অর্থবছরের চেয়ে এফডিআই বেড়েছে ৬.৯৮ শতাংশ ও নিট বেড়েছে ৭ শতাংশ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ কাজ চলছে। এসব বড় প্রকল্পে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম আমদানি করে জোগান দিতে হচ্ছে। এতে আমদানি ব্যয় যেভাবে বেড়েছে সেই হারে রপ্তানি আয় হয়নি। যার কারণে বাণিজ্য ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের করা হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম মাসে ইপিজেডসহ রপ্তানি খাতে বাংলাদেশ আয় করেছে ৩৪২ কোটি ৭০ লাখ ডলার। এর বিপরীতে আমদানি বাবদ ব্যয় করেছে ৪৮০ কোটি ৬০ লাখ ডলার। সেই হিসেবে জুলাই শেষে দেশে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়ায় ৯৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (বিনিময় হার ৮৪ টাকা ৫০ পয়সা দরে) প্রায় ৮ হাজার ২৭২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ঘাটতির এ অংক ২০১৮-১৯ অর্থবছরের একই সময় ছিল ১১৬ কোটি ডলার। অর্থাৎ গত বছরে একই সময়ের তুলনায় এবার ঘাটতি কিছুটা কমেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, বাণিজ্য ঘাটতি থাকলেও বহির্বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের চলতি হিসাব উদ্বৃত্ত রয়েছে। যা গত বছরের ঋণাত্মক ছিল। জুলাইয়ে চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ২৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ে ঋণাত্মক ছিল ১৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো, নিয়মিত লেনদেনে দেশকে কোনো ঋণ করতে হচ্ছে না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সেই হিসাবে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো।
এদিকে, আলোচিত সময়ে সেবাখাতে বেতন-ভাতা বাবদ বিদেশিদের পরিশোধ করা হয়েছে ৮৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার। আর বাংলাদেশ এ খাতে আয় করেছে ৬৩ কোটি ১০ লাখ ডলার। এ হিসাবে সেবায় বাণিজ্যে দেশে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। যা গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল (ঘাটতি) ১৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
জুলাইয়ে প্রবাসীদের আয় রেমিট্যান্স এসেছে ১৫৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৩১ কোটি ৮০ লাখ ডলার। রেমিট্যান্সে ২১.২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, আলোচ্য সময়ে দেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) এসেছে ৩৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার, এর মধ্যে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ২১ কোটি ৪০ লাখ ডলার। যা গত অর্থবছরের চেয়ে এফডিআই বেড়েছে ৬.৯৮ শতাংশ ও নিট বেড়েছে ৭ শতাংশ।
No comments