সাইফুর রহমানের জন্য কাঁদছে সিলেটবাসী by সাব্বির আহমদ
সিলেটের রাজনীতির ইতিহাসে কালজয়ী নাম এম সাইফুর রহমান। বৃহত্তর সিলেটসহ দেশের অন্যতম এ রাজনীতিক তার জীবদ্দশায় সিলেটের ও দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনন্য ভূমিকা রেখেছেন। সিলেটবাসীর হৃদয়ে তিনি বেঁচে আছেন তার অগণিত অসামান্য অবদানের জন্য।
তার মৃত্যু শুধু সিলেটবাসীর জন্যই নয় বরং পুরোজাতির জন্যই অপূরণীয় একটি ক্ষতি। আজ ৫ সেপ্টেম্বর তার তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। বাংলাদেশে ১২ বার বাজেট উপস্থাপনের বরপুত্র এম সাইফুর রহমান। বাংলাদেশে মূল্য সংজোযন করের (ভ্যাট) এর জনকও বলা হয় তাকে।
সিলেটে তার উন্নয়ন কর্মকান্ডের ব্যাপ্তি এতো বিশাল যে এ কৃতিত্ব অতিক্রম করা অন্য অনেক রাজনীতিবিদের পক্ষে সম্ভব নয়। রাজনীতিসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে তার অনন্য সব অবদান দেখে বলা চলে, ‘তিনি বেঁচে থাকবেন যুগ যুগ ধরে সিলেটের উন্নয়নের রুপকার হিসেবে’।
যে ক’জন মানুষের একাগ্রতায় গড়ে উঠেছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাদের মধ্যে সাইফুর রহমান অন্যতম। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক দলটি সফল পরিণতি পাওয়ার পেছনেও রয়েছে তার ঐকান্তিক শ্রম আর নিষ্ঠা।
কৃতী এই মানুষটির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সিলেটে বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করছে। তার মৃত্যুবার্ষিকীতে পরিবার, সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির পাশাপাশি সাইফুর রহমান স্মৃতি সংসদ ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এসব কর্মসূচিতে যোগ দিতে ঢাকা থেকে সিলেট আসছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
বৃহত্তর সিলেটবাসী শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে ‘শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ সিলেট প্রেমিক’ হিসেবে অভিহিত এম সাইফুর রহমানকে। কীর্তিমান এ রাজনীতিবিদের মৃত্যুর চারবছর পেরিয়ে গেলেও এখনও তার অভাব অনুভব করছেন সিলেটের মানুষ।
২০০৯ সালের ৫ সেপ্টেম্বর এক সড়ক দুর্ঘটনা কেড়ে নেয় এই প্রবাদ-পুরুষের প্রাণ। দীর্ঘ বিরতির পর সিলেট সফর শেষে ঢাকায় ফেরার পথে ওইদিন বিকেল পৌনে ৩টায় ঢাকা-সিলেট মহসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের খাড়িয়াল এলাকায় দুর্ঘটনায় পতিত হয় সাইফুর রহমানকে বহনকারী গাড়ি।
রাস্তা থেকে গাড়িটি ছিটকে পাশের খাদে পানিতে নিমজ্জিত হয়। এ সময় দ্রুত উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয় সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সাইফুর রহমানের আকস্মিক মৃত্যুতে সেদিন বৃহত্তর সিলেটসহ সারাদেশে তার অগণিত ভক্ত অনুরাগীর মাঝে নেমে আসে শোকের ছায়া।
মৌলভীবাজারের বাহার মর্দান গ্রামে ১৯৩২ সালে জন্মগ্রহণকারী এম সাইফুর রহমানের পুরো জীবন ছিল উজ্জ্বল কর্মময়। বিলেত ফেরত এ চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্ট আপন যোগ্যতাবলেই দেশের অর্থমন্ত্রী হন একাধিকবার। দেশের জাতীয় সংসদে সর্বাধিক সংখ্যক বাজেট উপস্থাপন করে হয়ে যান বিশ্ব রেকর্ডধারী।
জিয়াউর রহমানের শাসনামলে বাণিজ্যমন্ত্রী ও পরে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে গঠিত তিনবারের বিএনপি সরকারের ছিলেন নির্ভরযোগ্য অর্থমন্ত্রী। অথচ ছাত্রজীবনে তিনি কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্ট।
তাকে সর্বপ্রথম রাজনীতিতে আনেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সাইফুর রহমান বাণিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন। ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর তাকে বাণিজ্যমন্ত্রী করেন বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান।
জাতীয় গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন সাইফুর রহমান। ১৯৭৮ সালের জুন মাসে জিয়াউর রহমান যে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের ব্যানারে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করেছিলেন, সেই ফ্রন্টেরও সদস্য ছিলেন তিনি। জাগদল বিলুপ্ত করে ১৯৭৮ সালে ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি’র জন্ম। সে দলেরও প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সিলেটের কৃতি সন্তান সাইফুর রহমান। তখন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয় তাকে।
এম সাইফুর রহমান ১৯৪৯ সালে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে লেটার মার্ক পেয়ে মেট্টিক, ১৯৫১ সালে সিলেট এমসি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট ও ১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়ে তিনি ১৯৫২ সালের মহান ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন সাইফুর রহমান এবং কারাবরণ করেন।
তিনি ১৯৫৩ সালে উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য লন্ডনে যান এবং ১৯৫৮ সালে চাটার্ড অ্যাকাউটেন্সি ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তান জাতীয় বেতন কমিশনে প্রাইভেট সেক্টর হতে একমাত্র সদস্য মনোনীত হন।
১৯৭৩ ও ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ জাতীয় বেতন কমিশনের সদস্য হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য ও অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময় তিনি দেশে মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) চালু করেন।
১৯৭৯ সালে তিনি মৌলভীবাজার সদর আসন থেকে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদ সদস্য মনোনীত হন। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে সিলেট-৪ (জৈন্তা-গোয়াইনঘাট) ও মৌলভীবাজার-৩ আসন থেকে, ২০০১ সালে সিলেট-১ ও মৌলভীবাজার-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। একই সময় তিনি অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
সাইফুর রহমান ১৯৯৪-৯৫ সালে এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংকের ভাইস-চেয়ারম্যান, ১৯৮০-৮২ ও ১৯৯১-৯৫ সময়কালে তিনি বিশ্বব্যাংক, এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক, ইসলামী উন্নয়ন ও ইফাড এর বাংলাদেশ গর্ভনরের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটি একনেকের চেয়ারম্যান ছিলেন।
তার উন্নয়নের নজির সিলেটের পথে ঘাটে। সিলেটের বুকে সাইফুর রহমানের পদচিহ্ন আর কোনো দিন পড়বে না। কিন্তু সিলেটবাসীর হৃদয়ে জেগে থাকবেন আজীবন এ মহান মানুষটি। ব্যক্তিগত জীবনে সাইফুর রহমান তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক। বড় ছেলে এম নাসের রহমান মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি’র আহবায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য।
সিলেটে তার উন্নয়ন কর্মকান্ডের ব্যাপ্তি এতো বিশাল যে এ কৃতিত্ব অতিক্রম করা অন্য অনেক রাজনীতিবিদের পক্ষে সম্ভব নয়। রাজনীতিসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে তার অনন্য সব অবদান দেখে বলা চলে, ‘তিনি বেঁচে থাকবেন যুগ যুগ ধরে সিলেটের উন্নয়নের রুপকার হিসেবে’।
যে ক’জন মানুষের একাগ্রতায় গড়ে উঠেছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাদের মধ্যে সাইফুর রহমান অন্যতম। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক দলটি সফল পরিণতি পাওয়ার পেছনেও রয়েছে তার ঐকান্তিক শ্রম আর নিষ্ঠা।
কৃতী এই মানুষটির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সিলেটে বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করছে। তার মৃত্যুবার্ষিকীতে পরিবার, সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির পাশাপাশি সাইফুর রহমান স্মৃতি সংসদ ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এসব কর্মসূচিতে যোগ দিতে ঢাকা থেকে সিলেট আসছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
বৃহত্তর সিলেটবাসী শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে ‘শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ সিলেট প্রেমিক’ হিসেবে অভিহিত এম সাইফুর রহমানকে। কীর্তিমান এ রাজনীতিবিদের মৃত্যুর চারবছর পেরিয়ে গেলেও এখনও তার অভাব অনুভব করছেন সিলেটের মানুষ।
২০০৯ সালের ৫ সেপ্টেম্বর এক সড়ক দুর্ঘটনা কেড়ে নেয় এই প্রবাদ-পুরুষের প্রাণ। দীর্ঘ বিরতির পর সিলেট সফর শেষে ঢাকায় ফেরার পথে ওইদিন বিকেল পৌনে ৩টায় ঢাকা-সিলেট মহসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের খাড়িয়াল এলাকায় দুর্ঘটনায় পতিত হয় সাইফুর রহমানকে বহনকারী গাড়ি।
রাস্তা থেকে গাড়িটি ছিটকে পাশের খাদে পানিতে নিমজ্জিত হয়। এ সময় দ্রুত উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয় সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সাইফুর রহমানের আকস্মিক মৃত্যুতে সেদিন বৃহত্তর সিলেটসহ সারাদেশে তার অগণিত ভক্ত অনুরাগীর মাঝে নেমে আসে শোকের ছায়া।
মৌলভীবাজারের বাহার মর্দান গ্রামে ১৯৩২ সালে জন্মগ্রহণকারী এম সাইফুর রহমানের পুরো জীবন ছিল উজ্জ্বল কর্মময়। বিলেত ফেরত এ চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্ট আপন যোগ্যতাবলেই দেশের অর্থমন্ত্রী হন একাধিকবার। দেশের জাতীয় সংসদে সর্বাধিক সংখ্যক বাজেট উপস্থাপন করে হয়ে যান বিশ্ব রেকর্ডধারী।
জিয়াউর রহমানের শাসনামলে বাণিজ্যমন্ত্রী ও পরে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে গঠিত তিনবারের বিএনপি সরকারের ছিলেন নির্ভরযোগ্য অর্থমন্ত্রী। অথচ ছাত্রজীবনে তিনি কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্ট।
তাকে সর্বপ্রথম রাজনীতিতে আনেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সাইফুর রহমান বাণিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন। ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর তাকে বাণিজ্যমন্ত্রী করেন বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান।
জাতীয় গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন সাইফুর রহমান। ১৯৭৮ সালের জুন মাসে জিয়াউর রহমান যে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের ব্যানারে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করেছিলেন, সেই ফ্রন্টেরও সদস্য ছিলেন তিনি। জাগদল বিলুপ্ত করে ১৯৭৮ সালে ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি’র জন্ম। সে দলেরও প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সিলেটের কৃতি সন্তান সাইফুর রহমান। তখন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয় তাকে।
এম সাইফুর রহমান ১৯৪৯ সালে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে লেটার মার্ক পেয়ে মেট্টিক, ১৯৫১ সালে সিলেট এমসি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট ও ১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়ে তিনি ১৯৫২ সালের মহান ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন সাইফুর রহমান এবং কারাবরণ করেন।
তিনি ১৯৫৩ সালে উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য লন্ডনে যান এবং ১৯৫৮ সালে চাটার্ড অ্যাকাউটেন্সি ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তান জাতীয় বেতন কমিশনে প্রাইভেট সেক্টর হতে একমাত্র সদস্য মনোনীত হন।
১৯৭৩ ও ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ জাতীয় বেতন কমিশনের সদস্য হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য ও অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময় তিনি দেশে মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) চালু করেন।
১৯৭৯ সালে তিনি মৌলভীবাজার সদর আসন থেকে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদ সদস্য মনোনীত হন। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে সিলেট-৪ (জৈন্তা-গোয়াইনঘাট) ও মৌলভীবাজার-৩ আসন থেকে, ২০০১ সালে সিলেট-১ ও মৌলভীবাজার-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। একই সময় তিনি অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
সাইফুর রহমান ১৯৯৪-৯৫ সালে এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংকের ভাইস-চেয়ারম্যান, ১৯৮০-৮২ ও ১৯৯১-৯৫ সময়কালে তিনি বিশ্বব্যাংক, এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক, ইসলামী উন্নয়ন ও ইফাড এর বাংলাদেশ গর্ভনরের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটি একনেকের চেয়ারম্যান ছিলেন।
তার উন্নয়নের নজির সিলেটের পথে ঘাটে। সিলেটের বুকে সাইফুর রহমানের পদচিহ্ন আর কোনো দিন পড়বে না। কিন্তু সিলেটবাসীর হৃদয়ে জেগে থাকবেন আজীবন এ মহান মানুষটি। ব্যক্তিগত জীবনে সাইফুর রহমান তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক। বড় ছেলে এম নাসের রহমান মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি’র আহবায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য।
No comments