অগ্রণী ব্যাংক-শিশু একাডেমি পুরস্কার পেলেন ১০ সাহিত্যিক
অগ্রণী ব্যাংক-শিশু একাডেমি শিশুসাহিত্য পুরস্কার-১৪২৪ পেয়েছেন দেশের ১০ গুণী শিশুসাহিত্যিক।
বুধবার বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে লেখকদের হাতে পুরস্কারের ক্রেস্ট ও সম্মাননা তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এমপি।
এবার কবিতা-ছড়া-গানে যৌথভাবে ‘দুরন্ত কিশোরের উড়ন্ত মন’র লেখক আহ্মেদ সাব্বির ও ‘আমায় পড়া পাতায় ভরা’র লেখক সোহেল মল্লিক; গল্প-উপন্যাস ও রূপকথায় ‘ঘিয়ের পিদিম’ লেখক নিলয় নন্দী; জীবনী প্রবন্ধে যৌথভাবে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’র লেখক মনি হায়দার ও ‘গল্পে গল্পে বাংলাদেশ’র লেখক শিবুকান্তি দাস; স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে ‘পৃথিবীর বাইরে’র লেখক মিন্টু হোসেন; অনুবাদ ও ভ্রমণ কাহিনীতে ‘লুইস ক্যারল অ্যালিসের অ্যাডভেঞ্চার’র লেখক সামিন ইয়াসার; নাটকে যৌথভাবে ‘আকাশ আর মৃত্তিকার গল্প’র লেখক মোস্তফা হোসেইন ও ‘বিষ্টি বন্ধু’র লেখক মোহাম্মদ মারুফুল এবং অলঙ্করণে ‘এক সকালের টম’র লেখক মামুন হোসাইন এ পুরস্কার পেয়েছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা বলেন, শিশুসাহিত্য চর্চার ক্ষেত্রে শিশুসাহিত্য পুরস্কার একটি ঐতিহ্যবাহী পুরস্কার। ১৯৮০ সাল থেকে শিশু একাডেমি এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। অভিনন্দন যারা আজ পুরস্কার পেয়েছেন। এই পুরস্কারের মাধ্যমে শিশুরা উদ্দীপনা পাবে। শুরু থেকে এই পুরস্কারে সহায়তা করার জন্য অগ্রণী ব্যাংককে ধন্যবাদ। পুরস্কারপ্রাপ্তরা শিল্প-সাহিত্যের চর্চায় মানুষের মূল্যবোধ নিজেদের মধ্যে ধারণ করতে পেরেছেন। আজকের শিশুরা বড় হয়ে সমাজ, দেশ ও রাষ্ট্রের হাল ধরবে। সেই শিশুদের নিয়ে লেখাও গর্বের।
অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত বলেন, যারা এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন তাদের ধন্যবাদ। আজকে বাংলা ১৪২৪ সালের পুরস্কার দেওয়া হলো। আমরা চেষ্টা করছি, খুব দ্রুত বাকি থাকা ১৪২৫ এবং ১৪২৬ সালের পুরস্কারগুলো দেওয়ার।
অনুভূতি প্রকাশ করে পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক মোস্তফা হোসেইন বলেন, এই আয়োজন করার জন্য শিশু একাডেমিকে এবং সহযোগিতা করার জন্য অগ্রণী ব্যাংককে ধন্যবাদ। শিশুসাহিত্য চর্চার যে ধারা শিশু একাডেমির চালু রয়েছে, তার জন্য আমি এখানে নিয়মিত আসি। যারা শিশুসাহিত্য চর্চা করেন, তাদের শিশু একাডেমির সদস্য করার বিষয়টি বিবেচনা করার আহবান তিনি।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে সারাদেশের শিশু বিষয়ক লেখক ও পাঠকদের মুখোমুখি করতে একটি অনুষ্ঠান করার জন্যও শিশু একাডেমিকে অনুরোধ জানান তিনি।
স্বাগত বক্তব্যে শিশু একাডেমির উপ-পরিচালক মনির হোসেন বলেন, ৩৮ বছর ধরে শিশু একাডেমি এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। আজকের পুরস্কারপ্রাপ্তরা তাদের কাজে আরও বেশি আগ্রহী হবেন বলেন আশা করছি। সভাপতির বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহার।
অনুষ্ঠান শেষে শিশুদের পরিবেশনায় সংগীত ও নাট্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বুধবার বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে লেখকদের হাতে পুরস্কারের ক্রেস্ট ও সম্মাননা তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এমপি।
এবার কবিতা-ছড়া-গানে যৌথভাবে ‘দুরন্ত কিশোরের উড়ন্ত মন’র লেখক আহ্মেদ সাব্বির ও ‘আমায় পড়া পাতায় ভরা’র লেখক সোহেল মল্লিক; গল্প-উপন্যাস ও রূপকথায় ‘ঘিয়ের পিদিম’ লেখক নিলয় নন্দী; জীবনী প্রবন্ধে যৌথভাবে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’র লেখক মনি হায়দার ও ‘গল্পে গল্পে বাংলাদেশ’র লেখক শিবুকান্তি দাস; স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে ‘পৃথিবীর বাইরে’র লেখক মিন্টু হোসেন; অনুবাদ ও ভ্রমণ কাহিনীতে ‘লুইস ক্যারল অ্যালিসের অ্যাডভেঞ্চার’র লেখক সামিন ইয়াসার; নাটকে যৌথভাবে ‘আকাশ আর মৃত্তিকার গল্প’র লেখক মোস্তফা হোসেইন ও ‘বিষ্টি বন্ধু’র লেখক মোহাম্মদ মারুফুল এবং অলঙ্করণে ‘এক সকালের টম’র লেখক মামুন হোসাইন এ পুরস্কার পেয়েছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা বলেন, শিশুসাহিত্য চর্চার ক্ষেত্রে শিশুসাহিত্য পুরস্কার একটি ঐতিহ্যবাহী পুরস্কার। ১৯৮০ সাল থেকে শিশু একাডেমি এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। অভিনন্দন যারা আজ পুরস্কার পেয়েছেন। এই পুরস্কারের মাধ্যমে শিশুরা উদ্দীপনা পাবে। শুরু থেকে এই পুরস্কারে সহায়তা করার জন্য অগ্রণী ব্যাংককে ধন্যবাদ। পুরস্কারপ্রাপ্তরা শিল্প-সাহিত্যের চর্চায় মানুষের মূল্যবোধ নিজেদের মধ্যে ধারণ করতে পেরেছেন। আজকের শিশুরা বড় হয়ে সমাজ, দেশ ও রাষ্ট্রের হাল ধরবে। সেই শিশুদের নিয়ে লেখাও গর্বের।
অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত বলেন, যারা এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন তাদের ধন্যবাদ। আজকে বাংলা ১৪২৪ সালের পুরস্কার দেওয়া হলো। আমরা চেষ্টা করছি, খুব দ্রুত বাকি থাকা ১৪২৫ এবং ১৪২৬ সালের পুরস্কারগুলো দেওয়ার।
অনুভূতি প্রকাশ করে পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক মোস্তফা হোসেইন বলেন, এই আয়োজন করার জন্য শিশু একাডেমিকে এবং সহযোগিতা করার জন্য অগ্রণী ব্যাংককে ধন্যবাদ। শিশুসাহিত্য চর্চার যে ধারা শিশু একাডেমির চালু রয়েছে, তার জন্য আমি এখানে নিয়মিত আসি। যারা শিশুসাহিত্য চর্চা করেন, তাদের শিশু একাডেমির সদস্য করার বিষয়টি বিবেচনা করার আহবান তিনি।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে সারাদেশের শিশু বিষয়ক লেখক ও পাঠকদের মুখোমুখি করতে একটি অনুষ্ঠান করার জন্যও শিশু একাডেমিকে অনুরোধ জানান তিনি।
স্বাগত বক্তব্যে শিশু একাডেমির উপ-পরিচালক মনির হোসেন বলেন, ৩৮ বছর ধরে শিশু একাডেমি এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। আজকের পুরস্কারপ্রাপ্তরা তাদের কাজে আরও বেশি আগ্রহী হবেন বলেন আশা করছি। সভাপতির বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহার।
অনুষ্ঠান শেষে শিশুদের পরিবেশনায় সংগীত ও নাট্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
No comments