রাশিয়ায় প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসছেন ইমরান ও মোদি by আশফাক আহমেদ
সেপ্টেম্বরের শুরুতের রাশিয়ার ভ্লাদিভস্টকে অনুষ্ঠিতব্য ইস্টার্ন ইকনমিক
ফোরামের (ইইএফ) সম্মেলনের সাইডলাইনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও
তার ভারতীয় প্রতিপক্ষ নরেন্দ্র মোদির মধ্যে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিক
বৈঠক হতে পারে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণে দক্ষিণ
এশিয়ার দুই পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশি দেশের প্রধানমন্ত্রীরা ইইএফ
সম্মেলনে অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ৪ থেকে ৬ সেপ্টেম্বর এই সম্মেলন
অনুষ্ঠিত হবে।
গত জুনে মাসে বিশকেকে সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে ইমরান ও মোদি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। দুই নেতা করমর্দন করলেও গত বছর আগস্টে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর মোদির সঙ্গে ইমরানের কোন আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়নি। ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে পাঠনকোন বিমান ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা বর্জন করে চলেছে ভারত।
পাকিস্তান পররাষ্ট্র দফতরের একটি সূত্রের বরাত দিয়ে দি নেশন পত্রিকা জানায় যে দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে সম্ভাব্য বৈঠকের ব্যাপারে ভারতের সঙ্গে ‘কূটনৈতিক আলোচনা’ চলছে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, রাশিয়াও চায় ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝি দূর হয়ে সম্পর্ক জোরদার হোক। তাদের পছন্দ মতো যে কোন স্থানে আমরা তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে রাজি। আমরা একেবারে পরিষ্কার। তবে এ ব্যাপারে ভারতের কাছ থেকে সোমবার পর্যন্ত কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
পাকিস্তান পররাষ্ট্র দফতরের কর্মকর্তারা বলছেন যে, ইমরান খান ও মোদির মধ্যে বৈঠক নিশ্চিতভাবে এই অঞ্চলের শান্তির জন্য অর্থবহ হবে। তিনি বলেন, সংলাপ যে দ্বিপক্ষীয় সমস্যা সমাধানের একমাত্র উপায় এই কথাটি তাদের বুঝানোর জন্য আমরা সংগ্রাম করে যাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, কূটনৈতিক চ্যানেল বা বৈঠকে যখনই ভারতীয়দের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে আমরা সংলাপের গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছি।
গত জুনে ইমরান খান সম্মিলিত উদ্যোগের মাধ্যমে এই অঞ্চলে শান্তির লক্ষ্য হাসিল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রতি আহ্বান জানান।
এর আগে পাকিস্তান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিলো যে প্রতিষ্ঠিত কূটনৈতিক ও আন্ত:রাষ্ট্রীয় রীতি অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী ইমরান ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি তাদের ভারতীয় প্রতিপক্ষ যথাক্রমে মোদি ও এস জয়শঙ্করকে অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন।
গত জুনে মাসে বিশকেকে সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে ইমরান ও মোদি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। দুই নেতা করমর্দন করলেও গত বছর আগস্টে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর মোদির সঙ্গে ইমরানের কোন আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়নি। ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে পাঠনকোন বিমান ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা বর্জন করে চলেছে ভারত।
পাকিস্তান পররাষ্ট্র দফতরের একটি সূত্রের বরাত দিয়ে দি নেশন পত্রিকা জানায় যে দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে সম্ভাব্য বৈঠকের ব্যাপারে ভারতের সঙ্গে ‘কূটনৈতিক আলোচনা’ চলছে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, রাশিয়াও চায় ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝি দূর হয়ে সম্পর্ক জোরদার হোক। তাদের পছন্দ মতো যে কোন স্থানে আমরা তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে রাজি। আমরা একেবারে পরিষ্কার। তবে এ ব্যাপারে ভারতের কাছ থেকে সোমবার পর্যন্ত কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
পাকিস্তান পররাষ্ট্র দফতরের কর্মকর্তারা বলছেন যে, ইমরান খান ও মোদির মধ্যে বৈঠক নিশ্চিতভাবে এই অঞ্চলের শান্তির জন্য অর্থবহ হবে। তিনি বলেন, সংলাপ যে দ্বিপক্ষীয় সমস্যা সমাধানের একমাত্র উপায় এই কথাটি তাদের বুঝানোর জন্য আমরা সংগ্রাম করে যাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, কূটনৈতিক চ্যানেল বা বৈঠকে যখনই ভারতীয়দের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে আমরা সংলাপের গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছি।
গত জুনে ইমরান খান সম্মিলিত উদ্যোগের মাধ্যমে এই অঞ্চলে শান্তির লক্ষ্য হাসিল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রতি আহ্বান জানান।
এর আগে পাকিস্তান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিলো যে প্রতিষ্ঠিত কূটনৈতিক ও আন্ত:রাষ্ট্রীয় রীতি অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী ইমরান ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কোরেশি তাদের ভারতীয় প্রতিপক্ষ যথাক্রমে মোদি ও এস জয়শঙ্করকে অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন।
No comments