হংকং-এর বিক্ষোভে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটছে: চীন
হংকং-এ
চলমান সরকার বিরোধী বিক্ষোভে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটছে অভিযোগ তুলেছে চীন। এসব
ঘটনা আইনের শাসনের মারাত্মক ক্ষতি করছে বলে দাবি করে নিন্দা জানিয়েছে
বেইজিং। হংকং বিষয়ক চীনের শীর্ষ নীতিনির্ধারণ কার্যালয়ের মুখপাত্র বলেছেন
সামাজিক শৃঙ্খলা পুনর্বহাল অঞ্চলটির অগ্রাধিকার হওয়া উচিত। টানা আট সপ্তাহ
ধরে ধারাবাহিকভাবে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ করছে হংকং-এর অধিবাসীরা। চীনের এই
বক্তব্য হংকং ও ম্যাকাউ বিষয়ক কার্যালয়ের (এইচকেএমএও) বিরল হস্তক্ষেপ বলে
মনে করছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
গত ৯ জুন থেকে চীনবিরোধী এ আন্দোলনের সূত্রপাত মূলত কথিত অপরাধী প্রত্যর্পণ বিল নিয়ে। আন্দোলনকারীদের আশঙ্কা, এই বিল অনুমোদন করা হলে ভিন্নমতাবলম্বীদের চীনের কাছে প্রত্যর্পণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। লাখো মানুষের উত্তাল গণবিক্ষোভের মুখে বিলটি থেকে পিছু হটতে বাধ্য হন হংকংয়ের চীনপন্থী শাসক ক্যারি ল্যাম। প্রথমে বিলের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিতের ঘোষণা দিলেও পরে আন্দোলনের তীব্রতায় এটি ‘মৃত’ বলে ঘোষণা দেন তিনি। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এক বিবৃতিতে ক্ষমা চান হংকংয়ের বাসিন্দাদের কাছে। তবে এতে আশ্বস্ত হতে না পেরে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে সেখানকার নাগরিকেরা।
রবিবার বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশ টিয়ার গ্যাস ও রাবার বুলেট ছুঁড়লে সহিংসতা শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের ঠেকাতে শহরের বিভিন্নস্থানে বসানো হয় ব্যারিকেড।
শুরু থেকেই ক্যারি লামের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে বিক্ষোভকারীদের নিন্দা জানিয়ে আসছে চীন। তবে সোমবার মন্তব্যকে প্রথমবারের মতো চীনের শীর্ষ নেতৃত্বের মনোভাবের আনুষ্ঠানিক প্রকাশ বলে দেখা হচ্ছে।
এক সময়কার ব্রিটিশ কলোনি হংকং এখন চীনের অংশ। যদিও ‘এক দেশ, দুই ব্যবস্থা’র অধীনে কিছু মাত্রায় স্বায়ত্তশাসন ভোগ করছে হংকং। অঞ্চলটির নিজস্ব বিচার ও আইন ব্যবস্থা রয়েছে, যা মূল চীনের চেয়ে ভিন্ন।
রবিবারের বিক্ষোভ প্রসঙ্গে বেইজিং-এর হংকং ও ম্যাকাউ বিষয়ক কার্যালয়ের মুখপাত্র ইয়াং গুয়াং বলেন হংকং-এ উগ্রবাদীদের অসৎ ও অপরাধী কর্মকাণ্ড নিয়োজিত রয়েছে। এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতির মারাত্মক প্রকৃতি নিয়ে সচেতন হতে আমরা হংকং-এর সাধারণ নাগরিকদের আহ্বান জানাচ্ছি।
আরেক মুখপাত্র জু লাইয়িং বলেন, ‘আমরা আরও বিশ্বাস করি যে হংকং-এর শীর্ষ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত... আইন অনুযায়ী এসব সহিংস ও বেআইনি কার্যকলাপের শাস্তি নিশ্চিত করা, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সামাজিক শৃঙ্খলা পুনর্বহাল এবং ভালো ব্যবসায়িক পরিবেশ বজায় রাখা’।
গত ৯ জুন থেকে চীনবিরোধী এ আন্দোলনের সূত্রপাত মূলত কথিত অপরাধী প্রত্যর্পণ বিল নিয়ে। আন্দোলনকারীদের আশঙ্কা, এই বিল অনুমোদন করা হলে ভিন্নমতাবলম্বীদের চীনের কাছে প্রত্যর্পণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। লাখো মানুষের উত্তাল গণবিক্ষোভের মুখে বিলটি থেকে পিছু হটতে বাধ্য হন হংকংয়ের চীনপন্থী শাসক ক্যারি ল্যাম। প্রথমে বিলের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিতের ঘোষণা দিলেও পরে আন্দোলনের তীব্রতায় এটি ‘মৃত’ বলে ঘোষণা দেন তিনি। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এক বিবৃতিতে ক্ষমা চান হংকংয়ের বাসিন্দাদের কাছে। তবে এতে আশ্বস্ত হতে না পেরে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে সেখানকার নাগরিকেরা।
রবিবার বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশ টিয়ার গ্যাস ও রাবার বুলেট ছুঁড়লে সহিংসতা শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের ঠেকাতে শহরের বিভিন্নস্থানে বসানো হয় ব্যারিকেড।
শুরু থেকেই ক্যারি লামের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে বিক্ষোভকারীদের নিন্দা জানিয়ে আসছে চীন। তবে সোমবার মন্তব্যকে প্রথমবারের মতো চীনের শীর্ষ নেতৃত্বের মনোভাবের আনুষ্ঠানিক প্রকাশ বলে দেখা হচ্ছে।
এক সময়কার ব্রিটিশ কলোনি হংকং এখন চীনের অংশ। যদিও ‘এক দেশ, দুই ব্যবস্থা’র অধীনে কিছু মাত্রায় স্বায়ত্তশাসন ভোগ করছে হংকং। অঞ্চলটির নিজস্ব বিচার ও আইন ব্যবস্থা রয়েছে, যা মূল চীনের চেয়ে ভিন্ন।
রবিবারের বিক্ষোভ প্রসঙ্গে বেইজিং-এর হংকং ও ম্যাকাউ বিষয়ক কার্যালয়ের মুখপাত্র ইয়াং গুয়াং বলেন হংকং-এ উগ্রবাদীদের অসৎ ও অপরাধী কর্মকাণ্ড নিয়োজিত রয়েছে। এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতির মারাত্মক প্রকৃতি নিয়ে সচেতন হতে আমরা হংকং-এর সাধারণ নাগরিকদের আহ্বান জানাচ্ছি।
আরেক মুখপাত্র জু লাইয়িং বলেন, ‘আমরা আরও বিশ্বাস করি যে হংকং-এর শীর্ষ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত... আইন অনুযায়ী এসব সহিংস ও বেআইনি কার্যকলাপের শাস্তি নিশ্চিত করা, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সামাজিক শৃঙ্খলা পুনর্বহাল এবং ভালো ব্যবসায়িক পরিবেশ বজায় রাখা’।
No comments