ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রথম আইবিজি’র কাঠামো চূড়ান্ত হবে আগস্টের শেষ নাগাদ by দীনেকর পেরি
জনশক্তির
সার্বিক পুনর্গঠনের জন্য ভারতের সেনাবাহিনী যে ইন্টিগ্রেটেড ব্যাটল গ্রুপস
(আইবিজি) গঠনের পরিকল্পনা নিয়েছে, সেটা বাস্তবায়ন শিগগিরই হতে যাচ্ছে বলে
সেনাবাহিনীর শীর্ষ একটি সূত্র জানিয়েছে। আইবিজি’র আকার হবে ব্রিগেডের সমান,
যেটা যুদ্ধের সক্ষমতার ব্যাপারে স্বয়ংস্বম্পূর্ণ হবে। প্রতিকূল
পরিস্থিতিতে যেটা শত্রুর বিরুদ্ধে দ্রুত হামলা চালাতে পারবে।
সূত্র জানিয়েছে, “নয়টি কর্পসে এই আইবিজি’র ধারণাটি এরই মধ্যে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তারা জনবলের পুনর্গঠন করছে এবং আগস্টের শেষ নাগাদ এই পুনর্গঠনের কাজ শেষ হবে। এরপর সরকারের কাছে অনুমোদনের জন্য যাবে সেনাবাহিনী”। কতটি আইবিজি গঠিত হবে, সে ব্যাপারে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলে সূত্র জানিয়েছে।
হুমকি, ভৌগলিক অবস্থা ও দায়িত্ব এবং সম্পদের বিবেচনা করে প্রতিটি আইবিজি গঠন করা হবে। এগুলোর আকার হতে হবে হালকা যাতে সরঞ্জামের বোঝা তাদের কম থাকে। সূত্র আরও বলেছে, “স্থান অনুযায়ী ১২-২৪ ঘন্টার মধ্যে তারা অভিযানের জন্য প্রস্তুত হতে পারবে”।
কমান্ড বর্তমানে সেনাবাহিনীর সবচেয়ে বড় কাঠামো যেটা একটা পুরো ভৌগলিক এলাকা জুড়ে বিস্তৃতি থাকে। আর সবচেয়ে বড় স্থানান্তরযোগ্য সেনা কাঠামো হলো কর্পস। সাধারণভাবে প্রতিটি কর্পসে তিন ব্রিগেডিয়ার সেনা থাকে। এখন এই কর্পসগুলো আইবিজিতে ভাগ করা হবে কিন্তু সবগুলোতেই পদাতিক, সাঁজোয়া, আর্টিলারি ও বিমান প্রতিরক্ষা ইউনিট থাকবে। মরুভূমি এলাকায় যে আইবিজি মোতায়েন থাকবে আর পাহাড়ি এলাকায় যারা থাকবে, তাদের কাঠামোগত ধরন হবে ভিন্ন।
সেনাবাহিনীর প্রধান কর্পসগুলোকে ১-৩টি আইবিজিতে ভাগ করা হবে। সূত্র জানিয়েছে, “সেগুলো গঠনের পর আলাদাভাবে সেগুলোর জন্য সরকারের অনুমোদন নেয়া হবে”।
আত্মরক্ষামূলক ও আক্রমনাত্মক দুই ধরনেরই আইবিজি হবে। আক্রমণাত্মক আইবিজিগুলো দ্রুত আভিযানিক প্রস্তুতি নিতে পারবে এবং শত্রুদের উপর হামলা করতে পারবে, অন্যদিকে প্রতিরক্ষামূলক আইবিজিগুলো স্পর্শকাতর জায়গাগুলোতে সুরক্ষার দায়িত্বে থাকবে যেখানে শত্রুর হামলার আশঙ্কা থাকবে। আইবিজিগুলোর গঠনও তাদের কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী নির্ধারন করা হবে।
সার্বিক পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ১.৩ মিলিয়ন সেনাবাহিনীর আকারও ছোট হয়ে আসবে। সূত্র জানিয়েছে, “৪-৫ বছরে আমরা জনবল এক লাখের মতো কমিয়ে আনতে চাচ্ছি”। সূত্র আরও জানায় যে, চূড়ান্ত জনবল সঙ্কোচনের হার আরও কম হবে, কারণ কিছু নতুন জনবল আবার এর সাথে যোগ করা হবে।
ভারতের পার্লামেন্টে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারতীয় সেনাবাহিনী ব্যাপক সেনা সমাগম করেছিল কিন্তু সেনাবাহিনীর যে জনবল কাঠামো, সেটার কারণে শক্তি সমাগম করতে প্রচুর সময় লেগে যায় এবং এতে আর কোন চমক ছিল না। এর পরই দ্রুত সেনা সমাগমের জন্য সেনা কাঠামো পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সূত্র জানিয়েছে, “নয়টি কর্পসে এই আইবিজি’র ধারণাটি এরই মধ্যে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তারা জনবলের পুনর্গঠন করছে এবং আগস্টের শেষ নাগাদ এই পুনর্গঠনের কাজ শেষ হবে। এরপর সরকারের কাছে অনুমোদনের জন্য যাবে সেনাবাহিনী”। কতটি আইবিজি গঠিত হবে, সে ব্যাপারে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলে সূত্র জানিয়েছে।
হুমকি, ভৌগলিক অবস্থা ও দায়িত্ব এবং সম্পদের বিবেচনা করে প্রতিটি আইবিজি গঠন করা হবে। এগুলোর আকার হতে হবে হালকা যাতে সরঞ্জামের বোঝা তাদের কম থাকে। সূত্র আরও বলেছে, “স্থান অনুযায়ী ১২-২৪ ঘন্টার মধ্যে তারা অভিযানের জন্য প্রস্তুত হতে পারবে”।
কমান্ড বর্তমানে সেনাবাহিনীর সবচেয়ে বড় কাঠামো যেটা একটা পুরো ভৌগলিক এলাকা জুড়ে বিস্তৃতি থাকে। আর সবচেয়ে বড় স্থানান্তরযোগ্য সেনা কাঠামো হলো কর্পস। সাধারণভাবে প্রতিটি কর্পসে তিন ব্রিগেডিয়ার সেনা থাকে। এখন এই কর্পসগুলো আইবিজিতে ভাগ করা হবে কিন্তু সবগুলোতেই পদাতিক, সাঁজোয়া, আর্টিলারি ও বিমান প্রতিরক্ষা ইউনিট থাকবে। মরুভূমি এলাকায় যে আইবিজি মোতায়েন থাকবে আর পাহাড়ি এলাকায় যারা থাকবে, তাদের কাঠামোগত ধরন হবে ভিন্ন।
সেনাবাহিনীর প্রধান কর্পসগুলোকে ১-৩টি আইবিজিতে ভাগ করা হবে। সূত্র জানিয়েছে, “সেগুলো গঠনের পর আলাদাভাবে সেগুলোর জন্য সরকারের অনুমোদন নেয়া হবে”।
আত্মরক্ষামূলক ও আক্রমনাত্মক দুই ধরনেরই আইবিজি হবে। আক্রমণাত্মক আইবিজিগুলো দ্রুত আভিযানিক প্রস্তুতি নিতে পারবে এবং শত্রুদের উপর হামলা করতে পারবে, অন্যদিকে প্রতিরক্ষামূলক আইবিজিগুলো স্পর্শকাতর জায়গাগুলোতে সুরক্ষার দায়িত্বে থাকবে যেখানে শত্রুর হামলার আশঙ্কা থাকবে। আইবিজিগুলোর গঠনও তাদের কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী নির্ধারন করা হবে।
সার্বিক পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ১.৩ মিলিয়ন সেনাবাহিনীর আকারও ছোট হয়ে আসবে। সূত্র জানিয়েছে, “৪-৫ বছরে আমরা জনবল এক লাখের মতো কমিয়ে আনতে চাচ্ছি”। সূত্র আরও জানায় যে, চূড়ান্ত জনবল সঙ্কোচনের হার আরও কম হবে, কারণ কিছু নতুন জনবল আবার এর সাথে যোগ করা হবে।
ভারতের পার্লামেন্টে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারতীয় সেনাবাহিনী ব্যাপক সেনা সমাগম করেছিল কিন্তু সেনাবাহিনীর যে জনবল কাঠামো, সেটার কারণে শক্তি সমাগম করতে প্রচুর সময় লেগে যায় এবং এতে আর কোন চমক ছিল না। এর পরই দ্রুত সেনা সমাগমের জন্য সেনা কাঠামো পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
No comments