হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞার কারণে দুধ সংগ্রহ বন্ধ: বিপাকে খামারিরা
বাংলাদেশে
পাস্তুরিত তরল দুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞার
কারণে কোম্পানিগুলো তাদের দুধ সংগ্রহ কেন্দ্র খামারিদের কাছ থেকে দুধ
সংগ্রহ বন্ধ রেখেছে। এ অবস্থায় গো-দুগ্ধ উৎপাদনকারী খামারিরা তাদের দুধ
বিক্রি করতে না পেরে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাদের দুরবস্থা
সৃষ্টির জন্য দায়ী কোম্পানিগুলোর কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করছেন গোখামারিরা।
বিশেষ করে সংকটে পড়েছেন গো-দুগ্ধ উৎপাদনকারী এলাকা হিসেবে খ্যাত পাবনা জেলার চাটমোহর, ভাঙ্গুরা, ফরিদপুর, সাঁথিয়া ও বেড়া উপজেলার কয়েক হাজার গরুর খামার মালিক। খামারিরা তাদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বিভিন্ন ক্রয় কেন্দ্রে রাস্তায় দুধ ঢেলে দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ভাংগুড়া পৌরসভার মেয়র গোলামুর রহমান ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের সাথে সহমর্মিতা প্রকাশ করে বলেছেন, দুধে এন্টিবাওটিক বা ডিটার্জেন্ট পাওয়া গেলে তার জন্য সংশ্লিষ্ট কেম্পানিকেই দায়ী করতে হবে; খামারিরা কেন দুর্ভোগের শিকার হবেন।
পাবনা জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্য মতে, পাবনার বিভিন্ন উপজেলায় ৬ হাজার ৫৬৪টি খামারে দুধ উৎপাদনকারী গাভী আছে ১ লাখ ৭০ হাজার। আর এসব গাভী থেকে দুধ পাওয়া যায় দৈনিক ১০-১২ লাখ লিটার। পাস্তারিত দুধ উৎপাদন কারী কোম্পানীগুলোর দুধ সংগ্রহের প্রধান এলাকা হচ্ছে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ।
সম্প্রতি বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদিত পাস্তরিত দুধে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর সীসা ও এন্টিবায়োটিক পাওয়ার পর, রোববার হাইকোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে পাস্তুরিত দুধ উৎপাদন ও বাজারজাত করার ওপরে পাঁচ সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা দেয়। একইসঙ্গে দূষিত এবং ভেজাল দুধকে সংকট হিসেবে উল্লেখ করে ক্রেতাদের এগুলো না খাওয়ারও পরামর্শ দেয়া হয়।
এদিকে, নিষেধাজ্ঞাধীন কোম্পানিগুলোর আবেদনের পর আজ হাইকোর্টের চেম্বার বিচারপতি প্রাণ ও ফার্ম ফ্রেশের পাস্তুরিত দুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের উপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করেছে।
গতকাল হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা স্থগিতে চেম্বার আদালতে আপিল করলে মিল্কভিটার উপর নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করা হয়। এরইমধ্যে ১০টি কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ক্রেতাদের চাহিদা থাকলেও গত ২৯ জুলাই সোমবার থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট স্টোর এবং দোকানীরা প্যাকেটজাত পাস্তরিত দুধ বিক্রি বন্ধ রেখেছে। বাজারে আগের সরবরাহকৃত দুধ যা মজুদ ছিল, তাও কোম্পানির এজেন্টরা ফেরত নিয়েছে বলে জানা গেছে।
বিশেষ করে সংকটে পড়েছেন গো-দুগ্ধ উৎপাদনকারী এলাকা হিসেবে খ্যাত পাবনা জেলার চাটমোহর, ভাঙ্গুরা, ফরিদপুর, সাঁথিয়া ও বেড়া উপজেলার কয়েক হাজার গরুর খামার মালিক। খামারিরা তাদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বিভিন্ন ক্রয় কেন্দ্রে রাস্তায় দুধ ঢেলে দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ভাংগুড়া পৌরসভার মেয়র গোলামুর রহমান ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের সাথে সহমর্মিতা প্রকাশ করে বলেছেন, দুধে এন্টিবাওটিক বা ডিটার্জেন্ট পাওয়া গেলে তার জন্য সংশ্লিষ্ট কেম্পানিকেই দায়ী করতে হবে; খামারিরা কেন দুর্ভোগের শিকার হবেন।
পাবনা জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্য মতে, পাবনার বিভিন্ন উপজেলায় ৬ হাজার ৫৬৪টি খামারে দুধ উৎপাদনকারী গাভী আছে ১ লাখ ৭০ হাজার। আর এসব গাভী থেকে দুধ পাওয়া যায় দৈনিক ১০-১২ লাখ লিটার। পাস্তারিত দুধ উৎপাদন কারী কোম্পানীগুলোর দুধ সংগ্রহের প্রধান এলাকা হচ্ছে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ।
সম্প্রতি বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদিত পাস্তরিত দুধে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর সীসা ও এন্টিবায়োটিক পাওয়ার পর, রোববার হাইকোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে পাস্তুরিত দুধ উৎপাদন ও বাজারজাত করার ওপরে পাঁচ সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা দেয়। একইসঙ্গে দূষিত এবং ভেজাল দুধকে সংকট হিসেবে উল্লেখ করে ক্রেতাদের এগুলো না খাওয়ারও পরামর্শ দেয়া হয়।
এদিকে, নিষেধাজ্ঞাধীন কোম্পানিগুলোর আবেদনের পর আজ হাইকোর্টের চেম্বার বিচারপতি প্রাণ ও ফার্ম ফ্রেশের পাস্তুরিত দুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের উপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করেছে।
গতকাল হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা স্থগিতে চেম্বার আদালতে আপিল করলে মিল্কভিটার উপর নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করা হয়। এরইমধ্যে ১০টি কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ক্রেতাদের চাহিদা থাকলেও গত ২৯ জুলাই সোমবার থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট স্টোর এবং দোকানীরা প্যাকেটজাত পাস্তরিত দুধ বিক্রি বন্ধ রেখেছে। বাজারে আগের সরবরাহকৃত দুধ যা মজুদ ছিল, তাও কোম্পানির এজেন্টরা ফেরত নিয়েছে বলে জানা গেছে।
No comments