পাকিস্তানি এফ-সিক্সটিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ১২৫ মি. ডলারের সাপোর্ট প্রগ্রাম অনুমোদন by আনোয়ার ইকবাল
ট্রাম্পের
সঙ্গে হোয়াইট হাউজে বৈঠকে সেরে দেশে ফিরে জেট লগও কাটিয়ে উঠতে পারেননি
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তার আগেই গত ২৬ জুলাই শুক্রবার পাকিস্তানের এফ-১৬ জঙ্গিবিমান বহরকে কারিগরি সহায়তা দিতে ১২৫ মিলিয়ন ডলার
সহায়তা প্রদানের কথা ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন। শুধু ঘোষণাই নয়,
প্রস্তাবিত প্রগ্রামটি ঠিকঠাক করে কংগ্রেসের অনুমোদনের জন্য পাঠিয়েও দেয়া
হয়েছে।
চলতি সপ্তাহে হোয়াইট হাউজে খানের তিন ঘন্টাব্যাপী সম্পর্ক ঝালাই বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্র ওই ঘোষণা দেয়।
২১ জুলাই পাকিস্তানী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নজিরবিহীন ৪৭ মিনিটের যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ৭০ বছর ধরে বিরাজমান কাশ্মির সমস্যা নিরসনের জন্য মধ্যস্থতা করারও প্রস্তাব দিয়েছেন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় সরকারি এক ঘোষণায় বলা হয়, এফ-১৬ প্রগ্রামে সহায়তা অব্যাহত রাখতে পাকিস্তানকে টেকনিক্যাল সিকিউরিটি টিমের (টিএসটি) জন্য সম্ভাব্য ফরেন মিলিটারি সেল (এফএমএস) অনুমোদন করা হয়েছে, যাতে ব্যয় হবে আনুমানিক ১২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
খানের সফরের তিন দিনের মাথায় ২৬ জুলাই কংগ্রেসকে এ বিষয়ে নোটিফাই করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা এজেন্সি।
এই প্রস্তাবিত বিক্রির ফলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা প্রস্তুতির উপর কোন বিরূপ প্রভাব পড়বে না বলে এজেন্সি কংগ্রেসকে জানায়।
আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য অর্জনে পাকিস্তান সাহায্য করছে না বলে অভিযোগ এনে ট্রাম্প প্রশাসন ইসলামাবাদের সঙ্গে সব ধরনের এফএমএস সাপোর্ট প্রগ্রাম বন্ধ করে দিয়েছিলো। তবে ২০ থেকে ২৩ জুলাই পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র সফরের পর উভয় পক্ষ ঘোষণা করে যে আফগানিস্তানের ব্যাপারে তারা এখন একই পৃষ্ঠায় অবস্থান করছে।
খান জানিয়েছেন যে তিনি এখন তালেবান নেতাদের ইসলামাবাদে এসে আলোচনার জন্য ডাকবেন এবং কাবুল সরকারের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসতে রাজি করানোর চেষ্টা চালাবেন। কাতারের দোহায় যুক্তরাষ্ট্র ও তালেবানের মধ্যে সরাসরি আলোচনার ব্যবস্থা করায় পাকিস্তানকে ধন্যবাদ দেন ট্রাম্প।
ইমরান খান দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই তালেবানরা ইসলামাবাদ সফরের আগ্রহ প্রকাশ করে আসছে।
চলতি সপ্তাহে হোয়াইট হাউজে খানের তিন ঘন্টাব্যাপী সম্পর্ক ঝালাই বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্র ওই ঘোষণা দেয়।
২১ জুলাই পাকিস্তানী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নজিরবিহীন ৪৭ মিনিটের যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ৭০ বছর ধরে বিরাজমান কাশ্মির সমস্যা নিরসনের জন্য মধ্যস্থতা করারও প্রস্তাব দিয়েছেন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় সরকারি এক ঘোষণায় বলা হয়, এফ-১৬ প্রগ্রামে সহায়তা অব্যাহত রাখতে পাকিস্তানকে টেকনিক্যাল সিকিউরিটি টিমের (টিএসটি) জন্য সম্ভাব্য ফরেন মিলিটারি সেল (এফএমএস) অনুমোদন করা হয়েছে, যাতে ব্যয় হবে আনুমানিক ১২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
খানের সফরের তিন দিনের মাথায় ২৬ জুলাই কংগ্রেসকে এ বিষয়ে নোটিফাই করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা এজেন্সি।
এই প্রস্তাবিত বিক্রির ফলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা প্রস্তুতির উপর কোন বিরূপ প্রভাব পড়বে না বলে এজেন্সি কংগ্রেসকে জানায়।
আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য অর্জনে পাকিস্তান সাহায্য করছে না বলে অভিযোগ এনে ট্রাম্প প্রশাসন ইসলামাবাদের সঙ্গে সব ধরনের এফএমএস সাপোর্ট প্রগ্রাম বন্ধ করে দিয়েছিলো। তবে ২০ থেকে ২৩ জুলাই পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র সফরের পর উভয় পক্ষ ঘোষণা করে যে আফগানিস্তানের ব্যাপারে তারা এখন একই পৃষ্ঠায় অবস্থান করছে।
খান জানিয়েছেন যে তিনি এখন তালেবান নেতাদের ইসলামাবাদে এসে আলোচনার জন্য ডাকবেন এবং কাবুল সরকারের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় বসতে রাজি করানোর চেষ্টা চালাবেন। কাতারের দোহায় যুক্তরাষ্ট্র ও তালেবানের মধ্যে সরাসরি আলোচনার ব্যবস্থা করায় পাকিস্তানকে ধন্যবাদ দেন ট্রাম্প।
ইমরান খান দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই তালেবানরা ইসলামাবাদ সফরের আগ্রহ প্রকাশ করে আসছে।
No comments