দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিবেক জাগ্রত রাখার আহ্বান
জাতীয় সংগীত ও শপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে শুরু হয় টিআইবির সনাক– ইয়েস জাতীয় সম্মেলনl -প্রথম আলো |
দুর্নীতিসহ
সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিবেক জাগ্রত রাখার আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি
ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে ব্লগার ও লেখক হত্যাকারীদের
বিরুদ্ধে সামাজিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে টিআইবির ‘সচেতন নাগরিক কমিটি-ইয়ুথ এনগেজমেন্ট সাপোর্ট’ (সনাক-ইয়েস)-এর জাতীয় সম্মেলনে টিআইবির শীর্ষ নেতৃত্ব এই আহ্বান জানান।
সূচনা পর্বের প্যানেল আলোচনায় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন সুলতানা কামাল বলেন, দুর্নীতি দমনের জন্য বিবেক জাগ্রত রাখতে হবে। জনগণ সচেতন না হলে সমাজে বিপদ বাড়ে। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ দেশ। দেশের সাধারণ মানুষের জাগ্রত বিবেকের কারণেই বিজয় লাভ করেছিলাম।’
এর আগে ‘জাগ্রত বিবেক, দুর্জয় তারুণ্য দুর্নীতি রুখবেই’ স্লোগান সামনে রেখে আয়োজিত সম্মেলনের উদ্বোধন করেন সুলতানা কামাল।
প্যানেল আলোচনায় বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন বলেন, যারা ব্লগার ও লেখকদের হত্যা করছে, তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, ‘আজ সবখানে একই চিত্র, সরকারি হাসপাতাল, স্কুল-কলেজ, প্রতিষ্ঠান সবখানে দুর্নীতি। আমরা কারও মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে চাই না। আমরা নিজেরা ঐক্যবদ্ধ হব। মানুষের অধিকার হরণের প্রতিবাদ করব, সামাজিক আন্দোলনই এর প্রতিকারের একমাত্র পথ।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দেশের যেকোনো অর্জনে তরুণেরাই ভূমিকা রেখেছেন। এই তরুণদের বিবেক জাগ্রত করে ধীরে ধীরে সমাজকে এগিয়ে নিতে হবে। তিনি পঁচাত্তর সালে বঙ্গবন্ধুর এক ভাষণের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, জাতির জনক দুর্নীতির বিরুদ্ধে দুর্গ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছিলেন। শুধু রাষ্ট্রের একার পক্ষে দুর্নীতি রোধ করা সম্ভব নয়। এই ব্যাধির বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার কথা বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু।
সম্মেলনে টিআইবির দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত দেশের ৪৫টি অঞ্চলের সনাক সদস্য ও স্বজন, ইয়েস, ইয়েস ফ্রেন্ডস এবং ঢাকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়েস সদস্যরা অংশ নেন। সকাল সোয়া নয়টায় জাতীয় সংগীত ও শপথ পাঠের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। সূচনা পর্বে তরুণদের শপথবাক্য পাঠ করান সুলতানা কামাল। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন সারা দেশ থেকে আসা সনাক ও ইয়েস সদস্যরা। দিনভর আলোচনা সভা, ঘোষণাপত্র পাঠ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পর রাতে সম্মেলন শেষ হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে টিআইবির ‘সচেতন নাগরিক কমিটি-ইয়ুথ এনগেজমেন্ট সাপোর্ট’ (সনাক-ইয়েস)-এর জাতীয় সম্মেলনে টিআইবির শীর্ষ নেতৃত্ব এই আহ্বান জানান।
সূচনা পর্বের প্যানেল আলোচনায় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন সুলতানা কামাল বলেন, দুর্নীতি দমনের জন্য বিবেক জাগ্রত রাখতে হবে। জনগণ সচেতন না হলে সমাজে বিপদ বাড়ে। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ দেশ। দেশের সাধারণ মানুষের জাগ্রত বিবেকের কারণেই বিজয় লাভ করেছিলাম।’
এর আগে ‘জাগ্রত বিবেক, দুর্জয় তারুণ্য দুর্নীতি রুখবেই’ স্লোগান সামনে রেখে আয়োজিত সম্মেলনের উদ্বোধন করেন সুলতানা কামাল।
প্যানেল আলোচনায় বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন বলেন, যারা ব্লগার ও লেখকদের হত্যা করছে, তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, ‘আজ সবখানে একই চিত্র, সরকারি হাসপাতাল, স্কুল-কলেজ, প্রতিষ্ঠান সবখানে দুর্নীতি। আমরা কারও মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে চাই না। আমরা নিজেরা ঐক্যবদ্ধ হব। মানুষের অধিকার হরণের প্রতিবাদ করব, সামাজিক আন্দোলনই এর প্রতিকারের একমাত্র পথ।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দেশের যেকোনো অর্জনে তরুণেরাই ভূমিকা রেখেছেন। এই তরুণদের বিবেক জাগ্রত করে ধীরে ধীরে সমাজকে এগিয়ে নিতে হবে। তিনি পঁচাত্তর সালে বঙ্গবন্ধুর এক ভাষণের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, জাতির জনক দুর্নীতির বিরুদ্ধে দুর্গ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছিলেন। শুধু রাষ্ট্রের একার পক্ষে দুর্নীতি রোধ করা সম্ভব নয়। এই ব্যাধির বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার কথা বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু।
সম্মেলনে টিআইবির দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত দেশের ৪৫টি অঞ্চলের সনাক সদস্য ও স্বজন, ইয়েস, ইয়েস ফ্রেন্ডস এবং ঢাকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়েস সদস্যরা অংশ নেন। সকাল সোয়া নয়টায় জাতীয় সংগীত ও শপথ পাঠের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। সূচনা পর্বে তরুণদের শপথবাক্য পাঠ করান সুলতানা কামাল। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন সারা দেশ থেকে আসা সনাক ও ইয়েস সদস্যরা। দিনভর আলোচনা সভা, ঘোষণাপত্র পাঠ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পর রাতে সম্মেলন শেষ হয়।
No comments