অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচকে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
অর্থনৈতিক
স্বাধীনতা সূচকে ছয় ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এবার বাংলাদেশের অবস্থান
১৩৭তম। বিশ্বের ১৭৮টি দেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে
গতকাল এ বছরের সূচক প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক হেরিটেজ ফাউন্ডেশন।
এবারের সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা স্কোর গত বছরের চেয়ে ০.৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫৩.৩। আর দেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পরিস্থিতি সম্পর্কে বলা হয়েছে ‘প্রধানত মুক্ত নয়’ (মোস্টলি আনফ্রি)।
গত বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতার স্কোর ছিল ৫৩.৯ এবং তালিকায় বাংলাদেশ ছিল ১৩১ নম্বরে। ২০১৩ সালে ১৩২ এবং তার আগের বছর ১৩০ নম্বরে ছিল বাংলাদেশ। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের আঞ্চলিক র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ২৯তম।
সংস্থাটি বলছে, সরকারি অর্থায়ন ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য সফলতা থাকলেও আইনের শাসন আর মুক্ত বাজার নিয়ে রয়েছে উদ্বেগ।
বাংলাদেশ নিয়ে দেশভিত্তিক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ দারুণ ম্যাক্রোইকোনোমিকস স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে। আর দেশটির অর্থনীতি গত পাঁচ বছরে স্থিতিশীলভাবে অগ্রগতি হয়েছে।
তবে অনিশ্চিত নিয়ন্ত্রক পরিবেশ, অনুন্নত অবকাঠামো এবং বেসরকারি খাতের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি কার্যকর প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তার অনুপস্থিতির কারণে উদ্যোক্ততাদের সার্বিক কর্মকাণ্ড ব্যাহত হচ্ছে। দুর্বল আইনের শাসনের ফলে অব্যাহতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
দুর্নীতি আর সম্পদ অধিকারের প্রান্তিক প্রয়োগ মানুষ আর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আনুষ্ঠানিক খাত থেকে ছিটকে ফেলেছে। আর মৌলিক পণ্য সরবরাহ করার ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতা ব্যবসাউন্নয়ন আর চাকরিতে অগ্রগতিতে আরো সীমাবদ্ধ করেছে।
এবার তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের নিচে শুধু রয়েছে নেপাল (১৫১তম)। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কা ৯৩, ভুটান ৯৭, ভারত ১২৩, পাকিস্তান ১২৬ ও মালদ্বীপ রয়েছে ১৩২তম অবস্থানে।
তালিকায় শীর্ষ পাঁচ দেশ হলো হংকং, সিঙ্গাপুর, নিউজিল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া।
এবারের সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা স্কোর গত বছরের চেয়ে ০.৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫৩.৩। আর দেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পরিস্থিতি সম্পর্কে বলা হয়েছে ‘প্রধানত মুক্ত নয়’ (মোস্টলি আনফ্রি)।
গত বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতার স্কোর ছিল ৫৩.৯ এবং তালিকায় বাংলাদেশ ছিল ১৩১ নম্বরে। ২০১৩ সালে ১৩২ এবং তার আগের বছর ১৩০ নম্বরে ছিল বাংলাদেশ। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের আঞ্চলিক র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ২৯তম।
সংস্থাটি বলছে, সরকারি অর্থায়ন ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য সফলতা থাকলেও আইনের শাসন আর মুক্ত বাজার নিয়ে রয়েছে উদ্বেগ।
বাংলাদেশ নিয়ে দেশভিত্তিক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ দারুণ ম্যাক্রোইকোনোমিকস স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে। আর দেশটির অর্থনীতি গত পাঁচ বছরে স্থিতিশীলভাবে অগ্রগতি হয়েছে।
তবে অনিশ্চিত নিয়ন্ত্রক পরিবেশ, অনুন্নত অবকাঠামো এবং বেসরকারি খাতের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি কার্যকর প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তার অনুপস্থিতির কারণে উদ্যোক্ততাদের সার্বিক কর্মকাণ্ড ব্যাহত হচ্ছে। দুর্বল আইনের শাসনের ফলে অব্যাহতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
দুর্নীতি আর সম্পদ অধিকারের প্রান্তিক প্রয়োগ মানুষ আর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আনুষ্ঠানিক খাত থেকে ছিটকে ফেলেছে। আর মৌলিক পণ্য সরবরাহ করার ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতা ব্যবসাউন্নয়ন আর চাকরিতে অগ্রগতিতে আরো সীমাবদ্ধ করেছে।
এবার তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের নিচে শুধু রয়েছে নেপাল (১৫১তম)। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কা ৯৩, ভুটান ৯৭, ভারত ১২৩, পাকিস্তান ১২৬ ও মালদ্বীপ রয়েছে ১৩২তম অবস্থানে।
তালিকায় শীর্ষ পাঁচ দেশ হলো হংকং, সিঙ্গাপুর, নিউজিল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া।
No comments