বরিস জনসন বৃটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী
বৃটিশ
কনজারভেটিভ দলের প্রধান নির্বাচিত হয়েছেন দেশটির সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বরিস জনসন। ফলে অনেক জল্পনা-কল্পনা শেষে বৃটেনের জনগণ পেলো তাদের নতুন
প্রধানমন্ত্রীকে। যদিও বরিস জনসনের জয় প্রথম থেকেই অনেকটাই সুনিশ্চিত ছিল।
শেষ পর্যন্ত বৃটেনের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্টের সঙ্গে
প্রতিযোগিতায় যেতে হয় বরিস জনসনকে। সোমবার কনজার্ভেটিভ দলের এক লাখ ৬০
হাজার সদস্য দলীয় প্রধান নির্বাচনে ভোট দেন। ফলাফল প্রকাশের আগে রাতভর ভোট
গণনা করা হয়। এতে বরিস জনসন পেয়েছেন ৯২ হাজার ১৫৩ ভোট। অপরদিকে জেরেমি
হান্ট পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৬৫৬ ভোট।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মের পদত্যাগের ঘোষণার ২ মাসের মাথায় ঘোষণা করা হলো নতুন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর নাম। বুধবারই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেবেন বরিস জনসন। এদিনই প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তরে শেষ দফায় অংশ নেবেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। সেখান থেকে তিনি যাবেন বার্কিংহাম রাজপ্রাসাদে। রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন। তেরেসা মের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করার পর কনজার্ভেটিভ দলের নতুন নেতাকে সরকার গঠনের জন্য আমন্ত্রণ জানাবেন রাণী এলিজাবেথ। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী, নতুন প্রধানমন্ত্রী তার জন্য নির্ধারিত ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়িতে প্রবেশ করার আগে বক্তব্য রাখবেন বরিস। বৃহস্পতিবার মন্ত্রী পরিষদের সদস্যদের নিয়োগ সম্পন্ন করবেন। শুক্রবারও মন্ত্রী পরিষদে রদবদল হতে পারে।
বৃটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রীর রয়েছে সমৃদ্ধ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার। তিনি ছিলেন রাজধানী লন্ডনের এক সময়কার জনপ্রিয় মেয়র। এরপর দায়িত্ব পালন করেছেন বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও। এর আগেও তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছিলেন। তখন ব্যর্থ হলেও এবার বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়ে প্রধানমন্ত্রী বনে গেলেন বরিস জনসন। নির্বাচনের পূর্বেই নানা জনমত জরিপ জানিয়েছিল, ক্ষমতার দৌড়ে জেরেমি হান্টকে অনেকটাই পিছনে ফেলতে চলেছেন বরিস জনসন।
বৃটিশ গণমাধ্যম বিবিসি লিখেছে, এই নির্বাচনে লন্ডনের সাবেক মেয়র বরিস জনসন সুস্পষ্ট জনপ্রিয় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তবে তার দলের বেশ কিছু সিনিয়র সদস্য তার অধীনে কাজ করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন। ব্রেক্সিট নীতি নিয়ে নিজ দলের এমপিদের বিদ্রোহের ফলে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। তিনি মঙ্গলবার সকালে মন্ত্রী পরিষদের সঙ্গে সর্বশেষ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মের পদত্যাগের ঘোষণার ২ মাসের মাথায় ঘোষণা করা হলো নতুন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর নাম। বুধবারই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেবেন বরিস জনসন। এদিনই প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তরে শেষ দফায় অংশ নেবেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। সেখান থেকে তিনি যাবেন বার্কিংহাম রাজপ্রাসাদে। রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন। তেরেসা মের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করার পর কনজার্ভেটিভ দলের নতুন নেতাকে সরকার গঠনের জন্য আমন্ত্রণ জানাবেন রাণী এলিজাবেথ। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী, নতুন প্রধানমন্ত্রী তার জন্য নির্ধারিত ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়িতে প্রবেশ করার আগে বক্তব্য রাখবেন বরিস। বৃহস্পতিবার মন্ত্রী পরিষদের সদস্যদের নিয়োগ সম্পন্ন করবেন। শুক্রবারও মন্ত্রী পরিষদে রদবদল হতে পারে।
বৃটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রীর রয়েছে সমৃদ্ধ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার। তিনি ছিলেন রাজধানী লন্ডনের এক সময়কার জনপ্রিয় মেয়র। এরপর দায়িত্ব পালন করেছেন বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও। এর আগেও তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছিলেন। তখন ব্যর্থ হলেও এবার বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়ে প্রধানমন্ত্রী বনে গেলেন বরিস জনসন। নির্বাচনের পূর্বেই নানা জনমত জরিপ জানিয়েছিল, ক্ষমতার দৌড়ে জেরেমি হান্টকে অনেকটাই পিছনে ফেলতে চলেছেন বরিস জনসন।
বৃটিশ গণমাধ্যম বিবিসি লিখেছে, এই নির্বাচনে লন্ডনের সাবেক মেয়র বরিস জনসন সুস্পষ্ট জনপ্রিয় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তবে তার দলের বেশ কিছু সিনিয়র সদস্য তার অধীনে কাজ করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন। ব্রেক্সিট নীতি নিয়ে নিজ দলের এমপিদের বিদ্রোহের ফলে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। তিনি মঙ্গলবার সকালে মন্ত্রী পরিষদের সঙ্গে সর্বশেষ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন।
No comments