পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রকে সত্য বলে নি -মার্কিন কংগ্রেসে ইমরান খান
মার্কিন
কংগ্রেসে বক্তব্য রাখলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তিনি
বললেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিন্ন এক সম্পর্ক গড়ে তোলার সময়ই এখন।
মঙ্গলবার ক্যাপিটল হিলে মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের উদ্দেশে তিনি বক্তব্য
রাখেন। এর অল্প পরেই তিন দিনের ওয়াশিংটন সফর শেষ করে পাকিস্তানের উদ্দেশে
যাত্রা করেন। তিনি আরো বলেন, পাকিস্তানে এর আগের সরকারগুলো যুক্তরাষ্ট্রের
কাছে সত্য বলে নি। বিশেষ করে গত ১৫ বছর। পাকিস্তানে বিভিন্ন রকম ৪০টি
সন্ত্রাসী গ্রুপ সক্রিয় বলেও জানান ইমরান। তিনি বলেন, আমরা যুক্তরাষ্ট্রের
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সঙ্গে আছি।
৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার বিষয়ে পাকিস্তানের করার কিছু নেই। আল কায়েদার অবস্থান হলো আফগানিস্তান। পাকিস্তানে কোনো জঙ্গি তালেবান নেই। তা সত্ত্বেও আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দিয়েছি। যখন এ নিয়ে ভুল কিছু করা হয়েছে, তার জন্র আমি দোষ দেব আমার দেশের সরকারকে। কারণ, তারা মাঠপর্যায়ের সত্য বলে নি যুক্তরাষ্ট্রকে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন ও ভারতের অনলাইন এনডিটিভি।
এতে বলা হয়, মার্কিন কংগ্রেশনাল পাকিস্তান ককাসের চেয়ারপারসন কংগ্রেসওম্যান শীলা জ্যাকসন লি’র আমন্ত্রণে ক্যাপিটল হিলে প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য ও সিনেটরদের বিশাল এক উপস্থিতিতে যোগ দেন ইমরান খান। সেখানে তিনি ভাষণ দেন। এর আগে প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ডেমোক্রেট ন্যান্সি পেলোসি বলেন, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন পাকিস্তান সম্পর্কে জানতে পারি। ওই সময় অন্য একজন ছাত্রী শাড়ি পরে উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওই ছাত্রীই আমাকে লাইব্রেরিতে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ সম্পর্কে বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। এর মধ্য দিয়েই ন্যান্সি পেলোসি পাকিস্তান ও এর নেতাদের সম্পর্কে জানতে পারেন। বক্তব্যে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের মধ্যকার সম্পর্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে স্বাগত জানিয়ে পাকিস্তানকে ধন্যবাদ জানান পেলোসি। কারণ, অনেক পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত আমেরিকানকে উপহার দিয়েছে পাকিস্তান। এসব মার্কিনিকে চমৎকার উপহার হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি। পরে তারা যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেন। তাতে বলা হয়, পাকিস্তানের সঙ্গে অংশীদারিত্বের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ও মূল্যবান সম্পর্ক রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।
পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও তালেবানের মধ্যে পুনর্জাগরণ ও আঞ্চলিক শান্তির ক্ষেত্রে নেতৃত্বের জন্য ইমরান খানকে ধন্যবাদ জানান ন্যান্সি পেলোসি। জবাবে আমন্ত্রণ জানানো ও পাকিস্তানের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ন্যান্সি পেলোসিকে ধন্যবাদ জানান ইমরান খান। তিনি বলেন, আমি মনে করি এতদিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে পাকিস্তানকে যথাযথভাবে তুলে ধরা হয় নি। আমি মনে করি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিন্ন এক সম্পর্ক গড়ে তোলার এটাই হলো সময়। এই সম্পর্ক নতুন করে শুরু করতে হবে।
ক্যাপিটল হিলের বক্তব্যে ইমরান খান বলেন, পুরো দেশ আমার সঙ্গে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে তার সফরের মাধ্যমে পাকিস্তানকে উত্তমভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পাকিস্তানকে বুঝতে দেয়া হয় নি, বিশেষ করে গত ১৫টি বছর। এ সময়ে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্তে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব আফগানিস্তানে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানে আসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে একমত পোষণ করে পাকিস্তান।
ইমরান খান বলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনী, নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী সহ পুরো দেশ আমার সঙ্গে রয়েছে। আমাদের একটিই লক্ষ্য আছে। তা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অভিন্ন। তা হলো যত দ্রুত সম্ভব আফগানিস্তানে শান্তি স্থাপন।
৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার বিষয়ে পাকিস্তানের করার কিছু নেই। আল কায়েদার অবস্থান হলো আফগানিস্তান। পাকিস্তানে কোনো জঙ্গি তালেবান নেই। তা সত্ত্বেও আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দিয়েছি। যখন এ নিয়ে ভুল কিছু করা হয়েছে, তার জন্র আমি দোষ দেব আমার দেশের সরকারকে। কারণ, তারা মাঠপর্যায়ের সত্য বলে নি যুক্তরাষ্ট্রকে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন ও ভারতের অনলাইন এনডিটিভি।
এতে বলা হয়, মার্কিন কংগ্রেশনাল পাকিস্তান ককাসের চেয়ারপারসন কংগ্রেসওম্যান শীলা জ্যাকসন লি’র আমন্ত্রণে ক্যাপিটল হিলে প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য ও সিনেটরদের বিশাল এক উপস্থিতিতে যোগ দেন ইমরান খান। সেখানে তিনি ভাষণ দেন। এর আগে প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ডেমোক্রেট ন্যান্সি পেলোসি বলেন, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন পাকিস্তান সম্পর্কে জানতে পারি। ওই সময় অন্য একজন ছাত্রী শাড়ি পরে উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওই ছাত্রীই আমাকে লাইব্রেরিতে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ সম্পর্কে বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। এর মধ্য দিয়েই ন্যান্সি পেলোসি পাকিস্তান ও এর নেতাদের সম্পর্কে জানতে পারেন। বক্তব্যে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের মধ্যকার সম্পর্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে স্বাগত জানিয়ে পাকিস্তানকে ধন্যবাদ জানান পেলোসি। কারণ, অনেক পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত আমেরিকানকে উপহার দিয়েছে পাকিস্তান। এসব মার্কিনিকে চমৎকার উপহার হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি। পরে তারা যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেন। তাতে বলা হয়, পাকিস্তানের সঙ্গে অংশীদারিত্বের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ও মূল্যবান সম্পর্ক রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।
পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও তালেবানের মধ্যে পুনর্জাগরণ ও আঞ্চলিক শান্তির ক্ষেত্রে নেতৃত্বের জন্য ইমরান খানকে ধন্যবাদ জানান ন্যান্সি পেলোসি। জবাবে আমন্ত্রণ জানানো ও পাকিস্তানের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ন্যান্সি পেলোসিকে ধন্যবাদ জানান ইমরান খান। তিনি বলেন, আমি মনে করি এতদিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে পাকিস্তানকে যথাযথভাবে তুলে ধরা হয় নি। আমি মনে করি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিন্ন এক সম্পর্ক গড়ে তোলার এটাই হলো সময়। এই সম্পর্ক নতুন করে শুরু করতে হবে।
ক্যাপিটল হিলের বক্তব্যে ইমরান খান বলেন, পুরো দেশ আমার সঙ্গে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে তার সফরের মাধ্যমে পাকিস্তানকে উত্তমভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পাকিস্তানকে বুঝতে দেয়া হয় নি, বিশেষ করে গত ১৫টি বছর। এ সময়ে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্তে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব আফগানিস্তানে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানে আসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে একমত পোষণ করে পাকিস্তান।
ইমরান খান বলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনী, নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী সহ পুরো দেশ আমার সঙ্গে রয়েছে। আমাদের একটিই লক্ষ্য আছে। তা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অভিন্ন। তা হলো যত দ্রুত সম্ভব আফগানিস্তানে শান্তি স্থাপন।
No comments