‘ক্ষুদ্র ও বড় দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্বের নজির সৃষ্টি করেছে মালদ্বীপ ও চীন’
মালদ্বীপ
ও চীনের সম্পর্কটা “আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা উদাহরণ তৈরি
করেছে, যেখানে দেখা গেছে যে, আন্তর্জাতিক অঙ্গনের ক্ষুদ্রতম একটি দেশের
সাথে বিশ্বের বৃহত্তম ও ক্ষমতাধর একটি দেশের কিভাবে একটি পারস্পরিক লাভজনক ও
গতিশীল সম্পর্ক তৈরি হতে পারে” এবং মালদ্বীপের বর্তমান সরকার চীনের সাথে
এই সম্পর্কটাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায়। মালদ্বীপের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আব্দুল্লাহ শাহিদ গত রোববার সিনহুয়া বার্তা সংস্থার সাথে এক সাক্ষাতকারে এ কথা
বলেছেন।
শাহিদ বলেছেন, মালদ্বীপ-চীনের সম্পর্ক অভিন্ন ঐতিহাসিক সম্পর্ক, সার্বভৌমত্বের সমতা এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রশ্নে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের শক্ত ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। ঐতিহাসিক বন্ধনটা সাম্প্রতিককালে দুই দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে আরও সংহত হয়েছে।
সিনহুয়াকে মন্ত্রী বলেন, “আমাদের দুই দেশের মধ্যে যে উচ্চ সহযোগিতার সম্পর্ক রয়েছে, সেটা আসলেই আমাদের দুই দেশের জনগণের জন্য পারস্পরিক উপকারী হয়েছে। চীন সবসময়ই মালদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বিবেচিত হবে, যেটা মালদ্বীপকে মধ্যম আয়ের উন্নয়নশীল দেশের পর্যায়ে নিতে সাহায্য করছে”।
তিনি বলেন, “আমাদের শক্তিশালী সম্পর্কটা যেন আগামী বছরগুলোতে আরও জোরালো ও আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে, সেজন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ”।
চীনের আসন্ন ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে শাহিদ চীন সরকার ও চীনা জনগণের প্রতি অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন যে, চীন সরকার সবসময় একটা জনমুখী উন্নয়ন দর্শন অনুসরণ করে এসেছে এবং গত সাত দশকে তারা উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অতিক্রম করেছে।
তিনি আরও বলেন, “মালদ্বীপ চীনের আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সমর্থন করে এবং আমরা সবসময় এক চীন নীতির প্রতি দায়বদ্ধ আছি”।
সাক্ষাতকারে শাহিদ আরও জোর দিয়ে বলেন যে, মালদ্বীপ চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের ঘনিষ্ঠ অংশীদার এবং সমর্থক।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মালদ্বীপের জনগণ চীনের দেয়া সহায়তায় ব্যাপক উপকৃত হয়েছে। এবং চায়না-মালদ্বীপ ফ্রেন্ডশিপ ব্রিজ, ভেলানা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের দ্বিতীয় রানওয়ে এবং বিভিন্ন আবাসন প্রকল্পসহ প্রধান উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর ব্যাপারেও তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
শাহিদ জোর দিয়ে বলেন যে, মালদ্বীপ ভবিষ্যতেও চীন সরকারের সাথে কাজ করা অব্যাহত রাখবে যাতে পারস্পরিক উন্নয়ন অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে মালদ্বীপে চীনা বিনিয়োগ জারি রাখা যায়।
দুই দেশের মধ্যকার পর্যটন সহযোগিতার বিষয়ে শাহিদ বলেন যে, পর্যটন মালদ্বীপের সবচেয়ে বড় শিল্প এবং গত এক দশক ধরে এই শিল্পের সবচেয়ে বড় বাজার হলো চীন।
মন্ত্রীর দেয়া তথ্য মতে, চলতি বছরের প্রথম চতুর্থাংশে মালদ্বীপে ৯৫,২৭২ জন চীনা পর্যটক সফর করেছে, যেটা দেশের পুরো বিদেশী পর্যটকের ১৪.৭ শতাংশ।
ঝু রুইকিং, তাং লু
শাহিদ বলেছেন, মালদ্বীপ-চীনের সম্পর্ক অভিন্ন ঐতিহাসিক সম্পর্ক, সার্বভৌমত্বের সমতা এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রশ্নে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের শক্ত ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। ঐতিহাসিক বন্ধনটা সাম্প্রতিককালে দুই দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে আরও সংহত হয়েছে।
সিনহুয়াকে মন্ত্রী বলেন, “আমাদের দুই দেশের মধ্যে যে উচ্চ সহযোগিতার সম্পর্ক রয়েছে, সেটা আসলেই আমাদের দুই দেশের জনগণের জন্য পারস্পরিক উপকারী হয়েছে। চীন সবসময়ই মালদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বিবেচিত হবে, যেটা মালদ্বীপকে মধ্যম আয়ের উন্নয়নশীল দেশের পর্যায়ে নিতে সাহায্য করছে”।
তিনি বলেন, “আমাদের শক্তিশালী সম্পর্কটা যেন আগামী বছরগুলোতে আরও জোরালো ও আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে, সেজন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ”।
চীনের আসন্ন ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে শাহিদ চীন সরকার ও চীনা জনগণের প্রতি অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন যে, চীন সরকার সবসময় একটা জনমুখী উন্নয়ন দর্শন অনুসরণ করে এসেছে এবং গত সাত দশকে তারা উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অতিক্রম করেছে।
তিনি আরও বলেন, “মালদ্বীপ চীনের আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সমর্থন করে এবং আমরা সবসময় এক চীন নীতির প্রতি দায়বদ্ধ আছি”।
সাক্ষাতকারে শাহিদ আরও জোর দিয়ে বলেন যে, মালদ্বীপ চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের ঘনিষ্ঠ অংশীদার এবং সমর্থক।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মালদ্বীপের জনগণ চীনের দেয়া সহায়তায় ব্যাপক উপকৃত হয়েছে। এবং চায়না-মালদ্বীপ ফ্রেন্ডশিপ ব্রিজ, ভেলানা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের দ্বিতীয় রানওয়ে এবং বিভিন্ন আবাসন প্রকল্পসহ প্রধান উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর ব্যাপারেও তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
শাহিদ জোর দিয়ে বলেন যে, মালদ্বীপ ভবিষ্যতেও চীন সরকারের সাথে কাজ করা অব্যাহত রাখবে যাতে পারস্পরিক উন্নয়ন অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে মালদ্বীপে চীনা বিনিয়োগ জারি রাখা যায়।
দুই দেশের মধ্যকার পর্যটন সহযোগিতার বিষয়ে শাহিদ বলেন যে, পর্যটন মালদ্বীপের সবচেয়ে বড় শিল্প এবং গত এক দশক ধরে এই শিল্পের সবচেয়ে বড় বাজার হলো চীন।
মন্ত্রীর দেয়া তথ্য মতে, চলতি বছরের প্রথম চতুর্থাংশে মালদ্বীপে ৯৫,২৭২ জন চীনা পর্যটক সফর করেছে, যেটা দেশের পুরো বিদেশী পর্যটকের ১৪.৭ শতাংশ।
ঝু রুইকিং, তাং লু
No comments