পুঁজিবাজারে উল্লম্ফনের পর আবার দরপতন
দেশের পুঁজিবাজারে আজ মঙ্গলবার উল্টো চিত্র দেখা গেছে। উল্লম্ফনের এক দিন পর আজ আবার দরপতন হয়েছে। দিনের লেনদেন শেষে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমায় সূচক কমেছে। তবে ডিএসইতে গতকালের চেয়ে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। আজ ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় সব খাতেই দরপতন হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাজার বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে বাজারে আস্থার সংকট বিরাজ করছে। এর ফলে বড় বড় বিনিয়োগকারী বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। ফলে বাজারে অর্থপ্রবাহ অনেক কমে গেছে। এ ছাড়া অর্থবাজারে সুদের হার বেশি হওয়ায় অনেকে সেদিকে ঝুঁকছেন। তিনি বলেন, অর্থবাজার ও পুঁজিবাজার পরস্পর প্রতিযোগিতামূলক বাজার। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি পরিবর্তন প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।
আবু আহমেদ আরও বলেন, প্রস্তাবিত ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটে শেয়ারবাজার বিষয়ে পলিসি সাপোর্ট দরকার ছিল। কিন্তু বাজেটে এটা করা হয়নি। এ অবস্থায় ঠেক দিয়ে বাজার ভালো রাখার চেষ্টা করা হলেও বাস্তবে এর ভালো ফল দেখা যাচ্ছে না।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৮৭.৪৩ পয়েন্ট কমে ৫,৮১৭.২৯ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৬০৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৩৯ কোটি টাকা বেশি।
ডিএসইতে আজ সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের পাঁচ মিনিটের দিকে সূচক ৭০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে দুপুর সাড়ে ১২টার পর থেকে সূচক কমতে শুরু করে। বেলা দুইটায় সূচক কমে যায় ৬১ পয়েন্ট। সূচক কমার এ ধারা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।
খাত অনুযায়ী বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ডিএসইতে তালিকাভুক্ত অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সিমেন্ট ও সিরামিক খাতের সব প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাতের ৩০টির মধ্যে ২৪টির, প্রকৌশল খাতের ২৩টির মধ্যে ২০টির, খাদ্য খাতের ১৫টির মধ্যে ১২টির, জ্বালানি খাতের ১২টির মধ্যে ১১টির, বিমা খাতের ৪৪টির মধ্যে ৪২টির, ওষুধ খাতের ২০টির মধ্যে ১৮টির, বস্ত্র খাতের ২৫টির মধ্যে ২১টির ও টেলিযোগাযোগ খাতের একমাত্র প্রতিষ্ঠান জিপির দরপতন হয়।
ডিএসইতে আজ লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো ইউসিবিএল, ইস্টার্ন ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, এনবিএল, বিএসআরএম স্টিল, আফতাব অটো ও এবি ব্যাংক।
আজ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২২০.৪৮ পয়েন্ট কমে ১৬১৫৪.১২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ২৮টির, কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৮৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ছয় কোটি টাকা কম।
এ ব্যাপারে বাজার বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে বাজারে আস্থার সংকট বিরাজ করছে। এর ফলে বড় বড় বিনিয়োগকারী বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। ফলে বাজারে অর্থপ্রবাহ অনেক কমে গেছে। এ ছাড়া অর্থবাজারে সুদের হার বেশি হওয়ায় অনেকে সেদিকে ঝুঁকছেন। তিনি বলেন, অর্থবাজার ও পুঁজিবাজার পরস্পর প্রতিযোগিতামূলক বাজার। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি পরিবর্তন প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।
আবু আহমেদ আরও বলেন, প্রস্তাবিত ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটে শেয়ারবাজার বিষয়ে পলিসি সাপোর্ট দরকার ছিল। কিন্তু বাজেটে এটা করা হয়নি। এ অবস্থায় ঠেক দিয়ে বাজার ভালো রাখার চেষ্টা করা হলেও বাস্তবে এর ভালো ফল দেখা যাচ্ছে না।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৮৭.৪৩ পয়েন্ট কমে ৫,৮১৭.২৯ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৬০৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৩৯ কোটি টাকা বেশি।
ডিএসইতে আজ সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের পাঁচ মিনিটের দিকে সূচক ৭০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে দুপুর সাড়ে ১২টার পর থেকে সূচক কমতে শুরু করে। বেলা দুইটায় সূচক কমে যায় ৬১ পয়েন্ট। সূচক কমার এ ধারা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।
খাত অনুযায়ী বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ডিএসইতে তালিকাভুক্ত অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সিমেন্ট ও সিরামিক খাতের সব প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাতের ৩০টির মধ্যে ২৪টির, প্রকৌশল খাতের ২৩টির মধ্যে ২০টির, খাদ্য খাতের ১৫টির মধ্যে ১২টির, জ্বালানি খাতের ১২টির মধ্যে ১১টির, বিমা খাতের ৪৪টির মধ্যে ৪২টির, ওষুধ খাতের ২০টির মধ্যে ১৮টির, বস্ত্র খাতের ২৫টির মধ্যে ২১টির ও টেলিযোগাযোগ খাতের একমাত্র প্রতিষ্ঠান জিপির দরপতন হয়।
ডিএসইতে আজ লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো ইউসিবিএল, ইস্টার্ন ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, এনবিএল, বিএসআরএম স্টিল, আফতাব অটো ও এবি ব্যাংক।
আজ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২২০.৪৮ পয়েন্ট কমে ১৬১৫৪.১২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ২৮টির, কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৮৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ছয় কোটি টাকা কম।
No comments