জয়ের খোঁজে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট
মাত্র কয়েক দিন আগেও যে দলটার মাঠে নামা মানেই জয় একরকম নিশ্চিতই ছিল, সেই প্রবল পরাক্রমশালী অস্ট্রেলিয়া এখন যেন জয়ের স্বাদ-গন্ধও ভুলতে বসেছে। আজ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে হারলে টানা ছযটি ম্যাচ হারার লজ্জাজনক নতুন রেকর্ড গড়ে ফেলবে অসিরা। অ্যাশেজ সিরিজের ভয়াবহ ব্যর্থতার পর এখন নিশ্চিতভাবেই সেই রেকর্ডের হাতছানি এড়াতে মরিয়া হয়েই মাঠে নামবে তারা। অন্যদিকে অ্যাশেজ সিরিজ ও প্রথম টি-টোয়েন্টিটা জেতার পর ইংল্যান্ড অনেকখানিই এগিয়ে থাকবে মানসিকভাবে।
অ্যাশেজ সিরিজের পর অনেকগুলো পরিবর্তন নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট। মাইকেল ক্লার্ক আকস্মিকভাবে ক্রিকেটের এই সংক্ষিপ্ত সংস্করণটিকে বিদায় জানানোর পর অধিনায়কত্বের দায়িত্ব নিয়েছেন ক্যামেরন হোয়াইট। সহ-অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছেন টিম পেইন। দুটি নতুন মুখও দেখা গেছে অস্ট্রেলিয়া দলে। ডানহাতি মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান অ্যারোন ফিঞ্চ ও বাঁহাতি স্পিনার স্টিভ ওকেফি। দীর্ঘদিন পর দলে ফিরেছেন অসি স্পিডস্টার ব্রেট লি। কিন্তু এই পরিবর্তনগুলোও অস্ট্রেলিয়াকে এনে দিকে পারেনি কাঙ্ক্ষিত জয়টা।
সফরকারী ইংল্যান্ড অবশ্য এ বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী দল। কিন্তু সেই দলের অনেকেই নেই এই অস্ট্রেলিয়া সফরে। তাতেও অবশ্য খুব বেশি অসুবিধায় পড়তে হয়নি ইংলিশদের। আজমল শাহজাদ আর মাইকেল ইয়ার্ডি বল হাতে প্রত্যাশার চেয়েও কিছুটা ভালো পারফরমেনস দেখিয়েছেন। মিডল অর্ডারে ইংল্যান্ডের একটা ভালো ভরসার জায়গা তৈরি করেছেন ইয়ন মরগান। প্রথম ম্যাচে তিনি খেলেছেন ৩৩ বলে ৪৩ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। অভিষিক্ত ক্রিস ওয়াকেস বল হাতে ভালো পারফরমেনসের পর ব্যাট হাতেও খেলেছেন অপরাজিত ১৯ রানের ম্যাচ জয়ী ইনিংস। সব মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে এ মুহূর্তে কিছুটা ভালো অবস্থানেই আছে ইংল্যান্ড।
বিশ্বকাপের আগে শেষ প্রস্তুতিতে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া দুই দলই চাইবে নিজেদের প্রস্তুতি ও মনোবল বৃদ্ধির কাজটা ভালোভাবে সেরে ফেলতে। বেশ কিছুদিনের লাগাতার সাফল্যের পর অনেকখানিই সুবিধাজনক অবস্থানে আছে ইংল্যান্ড। অন্যদিকে নিজেদের হারানো গৌরব ফিরে পেতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে অসিরা। ইংল্যান্ডের জয়ের ধারা অব্যাহত রাখা আর অস্ট্রেলিয়ার আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে কে জয়ী হয়—সেটাই এখন দেখার বিষয়।
অ্যাশেজ সিরিজের পর অনেকগুলো পরিবর্তন নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট। মাইকেল ক্লার্ক আকস্মিকভাবে ক্রিকেটের এই সংক্ষিপ্ত সংস্করণটিকে বিদায় জানানোর পর অধিনায়কত্বের দায়িত্ব নিয়েছেন ক্যামেরন হোয়াইট। সহ-অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছেন টিম পেইন। দুটি নতুন মুখও দেখা গেছে অস্ট্রেলিয়া দলে। ডানহাতি মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান অ্যারোন ফিঞ্চ ও বাঁহাতি স্পিনার স্টিভ ওকেফি। দীর্ঘদিন পর দলে ফিরেছেন অসি স্পিডস্টার ব্রেট লি। কিন্তু এই পরিবর্তনগুলোও অস্ট্রেলিয়াকে এনে দিকে পারেনি কাঙ্ক্ষিত জয়টা।
সফরকারী ইংল্যান্ড অবশ্য এ বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী দল। কিন্তু সেই দলের অনেকেই নেই এই অস্ট্রেলিয়া সফরে। তাতেও অবশ্য খুব বেশি অসুবিধায় পড়তে হয়নি ইংলিশদের। আজমল শাহজাদ আর মাইকেল ইয়ার্ডি বল হাতে প্রত্যাশার চেয়েও কিছুটা ভালো পারফরমেনস দেখিয়েছেন। মিডল অর্ডারে ইংল্যান্ডের একটা ভালো ভরসার জায়গা তৈরি করেছেন ইয়ন মরগান। প্রথম ম্যাচে তিনি খেলেছেন ৩৩ বলে ৪৩ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। অভিষিক্ত ক্রিস ওয়াকেস বল হাতে ভালো পারফরমেনসের পর ব্যাট হাতেও খেলেছেন অপরাজিত ১৯ রানের ম্যাচ জয়ী ইনিংস। সব মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে এ মুহূর্তে কিছুটা ভালো অবস্থানেই আছে ইংল্যান্ড।
বিশ্বকাপের আগে শেষ প্রস্তুতিতে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া দুই দলই চাইবে নিজেদের প্রস্তুতি ও মনোবল বৃদ্ধির কাজটা ভালোভাবে সেরে ফেলতে। বেশ কিছুদিনের লাগাতার সাফল্যের পর অনেকখানিই সুবিধাজনক অবস্থানে আছে ইংল্যান্ড। অন্যদিকে নিজেদের হারানো গৌরব ফিরে পেতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে অসিরা। ইংল্যান্ডের জয়ের ধারা অব্যাহত রাখা আর অস্ট্রেলিয়ার আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে কে জয়ী হয়—সেটাই এখন দেখার বিষয়।
No comments