২৩০ কোটি ডলার দেবে যুক্তরাজ্য ও বিল গেটস
দরিদ্র দেশগুলোর শিশুদের জীবন রক্ষায় টিকাদান কর্মসূচির জন্য তহবিল গঠনে ২৩০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য ও শীর্ষ সফ্টওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফেটর প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। গতকাল সোমবার লন্ডনে দাতা দেশ ও প্রতিষ্ঠানগুলোর এক সম্মেলনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ও বিল গেটস এ প্রতিশ্রুতি দেন। ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া প্রতিরোধে দাতব্য গোষ্ঠী গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই) এই তহবিল গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। এতে ২০১৫ সালের মধ্যে লাখো শিশুর জীবন রক্ষা সম্ভব হবে।
এর আগে গত রোববার অস্ট্রেলিয়া এ তহবিলে ২১ কোটি ডলার সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। আগামী তিন বছরে এ সহায়তা দেবে অস্ট্রেলিয়া।
ডেভিড ক্যামেরন বলেন, জিএভিআই তহবিলে আরও অন্তত ১৩০ কোটি ডলার সহায়তা দেবে তাঁর দেশ। এ তহবিল অন্তত আট কোটি শিশুর ডায়ারিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রতিরোধে কাজে লাগবে।
বিল গেটস বলেন, একই তহবিলে তাঁর দাতব্য সংস্থার পক্ষ থেকে আগামী পাঁচ বছরে অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার সহায়তা দেওয়া হবে।
ডেভিড ক্যামেরন বলেন, ‘আজ আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। কারণ আগামী চার বছরের মধ্যে অন্তত ৪০ লাখ শিশুর জীবন বাঁচানোর সুযোগ এসেছে আমাদের হাতে।’ তিনি বলেন, ২০১১ সালে এসে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া আক্রান্ত হয়ে শিশুর মৃত্যুর ঘটনা একেবারে কল্পনা করা যায় না।
জিএভিআই ইতিমধ্যে ১৯টি দেশের ২৮ কোটি ৮০ লাখ শিশুকে টিকা দিয়েছে। আরও অন্তত ২৬টি দেশে এ টিকাদান কর্মসূচির প্রসার ঘটানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। জিএভিআই ২০১৫ সালের মধ্যে আরও অন্তত ২৮ কোটি ৮০ লাখ শিশুকে ডায়ারিয়া ও নিউমোনিয়ার টিকা দিতে এক প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ প্রকল্পের জন্য তারা ৩৭০ কোটি ডলার তহবিল গঠন করতে চায়। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে এ সময়ের মধ্যে অন্তত ৪০ লাখ শিশুর জীবন বাঁচানো সম্ভব হবে।
এর আগে গত রোববার অস্ট্রেলিয়া এ তহবিলে ২১ কোটি ডলার সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। আগামী তিন বছরে এ সহায়তা দেবে অস্ট্রেলিয়া।
ডেভিড ক্যামেরন বলেন, জিএভিআই তহবিলে আরও অন্তত ১৩০ কোটি ডলার সহায়তা দেবে তাঁর দেশ। এ তহবিল অন্তত আট কোটি শিশুর ডায়ারিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রতিরোধে কাজে লাগবে।
বিল গেটস বলেন, একই তহবিলে তাঁর দাতব্য সংস্থার পক্ষ থেকে আগামী পাঁচ বছরে অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার সহায়তা দেওয়া হবে।
ডেভিড ক্যামেরন বলেন, ‘আজ আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। কারণ আগামী চার বছরের মধ্যে অন্তত ৪০ লাখ শিশুর জীবন বাঁচানোর সুযোগ এসেছে আমাদের হাতে।’ তিনি বলেন, ২০১১ সালে এসে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া আক্রান্ত হয়ে শিশুর মৃত্যুর ঘটনা একেবারে কল্পনা করা যায় না।
জিএভিআই ইতিমধ্যে ১৯টি দেশের ২৮ কোটি ৮০ লাখ শিশুকে টিকা দিয়েছে। আরও অন্তত ২৬টি দেশে এ টিকাদান কর্মসূচির প্রসার ঘটানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। জিএভিআই ২০১৫ সালের মধ্যে আরও অন্তত ২৮ কোটি ৮০ লাখ শিশুকে ডায়ারিয়া ও নিউমোনিয়ার টিকা দিতে এক প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ প্রকল্পের জন্য তারা ৩৭০ কোটি ডলার তহবিল গঠন করতে চায়। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে এ সময়ের মধ্যে অন্তত ৪০ লাখ শিশুর জীবন বাঁচানো সম্ভব হবে।
No comments