ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় হাজার হাজার যাত্রী ভোগান্তিতে
চিলির পুয়েহুয়ে আগ্নেয়গিরি থেকে উদ্গীরিত ছাইয়ের কারণে অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিমানের ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় আটকে পড়া হাজার হাজার যাত্রী ভোগান্তিতে পড়েছে।
প্রবল বাতাসের কারণে উদ্গীরিত ছাই আটলান্টিক ও ভারত মহাসাগরের দক্ষিণাঞ্চল থেকে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড পর্যন্ত আকাশে ছড়িয়ে পড়েছে। এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে পুয়েহুয়ে আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়।
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় বিমান সংস্থা কান্টাস জানিয়েছে, গত সোমবার তাসমানিয়া দ্বীপের দক্ষিণাঞ্চল ও নিউজিল্যান্ডগামী সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। সংস্থাটি জানায়, আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস এইরেস এবং যুক্তরাষ্ট্রে লস অ্যাঞ্জেলেসগামী তিনটি ফ্লাইটও বাতিল করা হয়ছে। তবে মেলবোর্ন থেকে চলাচলকারী ফ্লাইটগুলো পুনরায় চালু করা হয়েছে।
গত দুই দিনে কান্টাসের মোট ১১০টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এতে কান্টাসের ২০ হাজার যাত্রী ভোগান্তিতে পড়ে। এ ছাড়া কান্টাসের শাখা জেস্টারের আরও ১২ হাজার যাত্রী দুর্ভোগ পোহায়।
কান্টাসের মুখপাত্র অলিভিয়া উয়িরথ জানান, ‘আমাদের মানদণ্ড অনুযায়ী নিরাপত্তা কমে গেছে। আমাদের নিয়ম হচ্ছে, আকাশে যদি কোনো ছাই মেঘের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, তা হলে আমরা ফ্লাইট পরিচালনা করি না।’
অস্ট্রেলিয়ার বিমান সংস্থাগুলো ছাই মেঘ গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ভার্জিন অস্ট্রেলিয়া বলেছে, মেলবোর্ন, তাসমানিয়া ও নিউজিল্যান্ডে ফ্লাইট পরিচালনা করা নিরাপদ বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের বিমানগুলো ছাই মেঘের পাশ দিয়ে কিংবা নিচ দিয়ে চলাচল করতে পারে।
ভার্জিন অস্ট্রেলিয়ার এক মুখপাত্র জানান, ‘আমরা আবহাওয়া ব্যুরো ও আগ্নেয়গিরিবিষয়ক কেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ফ্লাইট চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এদিকে এয়ার নিউজিল্যান্ড সতর্কতা জারি করে বলেছে, ছাই উদ্গীরণের কারণে পরিস্থিতি খারাপ হলে তারা কিছু ফ্লাইট বাতিল করতে পারে।
কোপা ও আমেরিকান বিমান সংস্থাগুলো উরুগুয়ের রাজধানী মন্টেভিডিওর ফ্লাইটগুলো বাতিল করেছে। এর আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলেছে, উরুগুয়ের আকাশে অগ্ন্যুৎপাতের ছাই ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ ছাড়া বুয়েনস এইরেসসহ আর্জেন্টিনার অন্যান্য শহরের ফ্লাইটগুলোও বাতিল করা হয়েছে।
প্রবল বাতাসের কারণে উদ্গীরিত ছাই আটলান্টিক ও ভারত মহাসাগরের দক্ষিণাঞ্চল থেকে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড পর্যন্ত আকাশে ছড়িয়ে পড়েছে। এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে পুয়েহুয়ে আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়।
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় বিমান সংস্থা কান্টাস জানিয়েছে, গত সোমবার তাসমানিয়া দ্বীপের দক্ষিণাঞ্চল ও নিউজিল্যান্ডগামী সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। সংস্থাটি জানায়, আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস এইরেস এবং যুক্তরাষ্ট্রে লস অ্যাঞ্জেলেসগামী তিনটি ফ্লাইটও বাতিল করা হয়ছে। তবে মেলবোর্ন থেকে চলাচলকারী ফ্লাইটগুলো পুনরায় চালু করা হয়েছে।
গত দুই দিনে কান্টাসের মোট ১১০টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এতে কান্টাসের ২০ হাজার যাত্রী ভোগান্তিতে পড়ে। এ ছাড়া কান্টাসের শাখা জেস্টারের আরও ১২ হাজার যাত্রী দুর্ভোগ পোহায়।
কান্টাসের মুখপাত্র অলিভিয়া উয়িরথ জানান, ‘আমাদের মানদণ্ড অনুযায়ী নিরাপত্তা কমে গেছে। আমাদের নিয়ম হচ্ছে, আকাশে যদি কোনো ছাই মেঘের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, তা হলে আমরা ফ্লাইট পরিচালনা করি না।’
অস্ট্রেলিয়ার বিমান সংস্থাগুলো ছাই মেঘ গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ভার্জিন অস্ট্রেলিয়া বলেছে, মেলবোর্ন, তাসমানিয়া ও নিউজিল্যান্ডে ফ্লাইট পরিচালনা করা নিরাপদ বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের বিমানগুলো ছাই মেঘের পাশ দিয়ে কিংবা নিচ দিয়ে চলাচল করতে পারে।
ভার্জিন অস্ট্রেলিয়ার এক মুখপাত্র জানান, ‘আমরা আবহাওয়া ব্যুরো ও আগ্নেয়গিরিবিষয়ক কেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ফ্লাইট চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এদিকে এয়ার নিউজিল্যান্ড সতর্কতা জারি করে বলেছে, ছাই উদ্গীরণের কারণে পরিস্থিতি খারাপ হলে তারা কিছু ফ্লাইট বাতিল করতে পারে।
কোপা ও আমেরিকান বিমান সংস্থাগুলো উরুগুয়ের রাজধানী মন্টেভিডিওর ফ্লাইটগুলো বাতিল করেছে। এর আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলেছে, উরুগুয়ের আকাশে অগ্ন্যুৎপাতের ছাই ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ ছাড়া বুয়েনস এইরেসসহ আর্জেন্টিনার অন্যান্য শহরের ফ্লাইটগুলোও বাতিল করা হয়েছে।
No comments