বৃহস্পতির চাঁদ ইউরোপায় পানির সন্ধান
বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদ ইউরোপার বরফ ছাওয়া ভূপৃষ্ঠের নিচে পানির সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের ধারণা, ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার নিচে ছোটখাটো অগভীর হ্রদের অস্তিত্ব রয়েছে। বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী নেচার-এ প্রকাশিত এক নিবন্ধে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, তরল পানির সূত্র ধরে ইউরোপায় প্রাণের অস্তিত্বও থাকতে পারে। চৌম্বক শক্তি ও ইউরোপার ভূপৃষ্ঠের ছবি বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে ধারণা করছিলেন, কঠিন ভূপৃষ্ঠের নিচে ১০ থেকে ৩০ কিলোমিটার নিচে হয়তো বড় ধরনের কোনো সাগরের অস্তিত্ব রয়েছে।
কল্পবিজ্ঞানের বিখ্যাত লেখক আর্থার সি ক্লার্কের ‘ওডিসি টু’ উপন্যাসের চরিত্র ডেভিড বোম্যান ইউরোপার সাগরে জলজ প্রাণীর অস্তিত্ব আবিষ্কার করে। এরপর থেকে ইউরোপায় পানি ও প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে স্বপ্ন দেখতে থাকেন অনেক জ্যোতির্বিদ। কিন্তু নিরেট বরফের ভূপৃষ্ঠের নিচে পানির অস্তিত্ব খুঁজে বের করা সব সময় অসম্ভব মনে হয়েছে।
১৬১০ সালের জানুয়ারিতে বৃহস্পতির অপর তিনটি উপগ্রহসহ ইউরোপা প্রথম আবিষ্কার করেন ইতালির জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলি। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৩৫ কোটি মাইল। গত শতকের নব্বইয়ের দশকে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার গ্যালিলিও নভোযানের মাধ্যমে ইউরোপার ভূপৃষ্ঠের ছবি পাওয়া যায়। ইউরোপার একটি ছোট ধাতব কেন্দ্রভাগ রয়েছে। এর চারপাশ ঘিরে আছে কমলা রঙের পাথরের বিশাল এক স্তর।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, তরল পানির সূত্র ধরে ইউরোপায় প্রাণের অস্তিত্বও থাকতে পারে। চৌম্বক শক্তি ও ইউরোপার ভূপৃষ্ঠের ছবি বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে ধারণা করছিলেন, কঠিন ভূপৃষ্ঠের নিচে ১০ থেকে ৩০ কিলোমিটার নিচে হয়তো বড় ধরনের কোনো সাগরের অস্তিত্ব রয়েছে।
কল্পবিজ্ঞানের বিখ্যাত লেখক আর্থার সি ক্লার্কের ‘ওডিসি টু’ উপন্যাসের চরিত্র ডেভিড বোম্যান ইউরোপার সাগরে জলজ প্রাণীর অস্তিত্ব আবিষ্কার করে। এরপর থেকে ইউরোপায় পানি ও প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে স্বপ্ন দেখতে থাকেন অনেক জ্যোতির্বিদ। কিন্তু নিরেট বরফের ভূপৃষ্ঠের নিচে পানির অস্তিত্ব খুঁজে বের করা সব সময় অসম্ভব মনে হয়েছে।
১৬১০ সালের জানুয়ারিতে বৃহস্পতির অপর তিনটি উপগ্রহসহ ইউরোপা প্রথম আবিষ্কার করেন ইতালির জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলি। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৩৫ কোটি মাইল। গত শতকের নব্বইয়ের দশকে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার গ্যালিলিও নভোযানের মাধ্যমে ইউরোপার ভূপৃষ্ঠের ছবি পাওয়া যায়। ইউরোপার একটি ছোট ধাতব কেন্দ্রভাগ রয়েছে। এর চারপাশ ঘিরে আছে কমলা রঙের পাথরের বিশাল এক স্তর।
No comments