দু'পক্ষের দ্বন্দ্বে সাফ ফুটবলে বাংলাদেশের ম্যানেজার জয়-নতুন অধিনায়ক সুজন
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে লেবাননের বিপক্ষে দুই ম্যাচে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন মোঃ সুজন। অধিনায়ক বিপ্লব একাদশে সুযোগ না পাওয়ায় মাঠে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক ছিলেন সুজন। যদিও ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কও হয়েছিলেন ঘটনাচক্রে। বিপ্লবকে খেলাবেন না, এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর কোচ নিকোলা অধিনায়কের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলেন আরিফুল ইসলামকে; কিন্তু আরিফ দায়িত্ব না নিয়ে সুজনকে দিতে বলেন।
তাই লেবাননের বিপক্ষে বৈরুত ও ঢাকায় অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন সুজন। এবার আর ভারপ্রাপ্ত নয়, অধিনায়ক হিসেবেই সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে জাতীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন আবাহনীর অভিজ্ঞ এ ডিফেন্ডার। সুজনের সহকারী হিসেবে থাকছেন আরেক ডিফেন্ডার আরিফুল ইসলাম।
তিন দিন আগে কোচ নিকোলা ইলিয়েভস্কি জানিয়েছিলেন বিপ্লবকেই রাখবেন অধিনায়ক, সঙ্গে থাকবেন সুজন ও আরিফ। তিন অধিনায়ক তত্ত্বের কথা বলেছিলেন এ মেসেডোনিয়ান। বিপ্লবকে বাদ দিয়ে সুজনকে অধিনায়ক করা প্রসঙ্গে কোচ বলেছেন, 'গোলরক্ষক হিসেবে আমি প্রাধান্য দিচ্ছি মামুন খান ও সোহেলকে। যে খেলবে সেই তো অধিনায়ক হবে। সুজন যদি না খেলে তাহলে অধিনায়ক হবে আরিফ।' এ ব্যাখ্যা দিয়ে কোচ ইঙ্গিত দিলেন, সাফেও বিপ্লবকে সাইডলাইনে বসে থাকতে হবে। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে নতুন অধিনায়ক সুজন বলেন, '২০০৩ সালে আমার গোলে শিরোপা জিতেছিল দেশ। এবার দিলি্লতে সবাই মিলে আবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য লড়ব।' লেফটব্যাক লিঙ্কনকে দলে না রাখা প্রসঙ্গে কোচ বলেছেন, 'বর্তমানে যাদের পারফরম্যান্স ভালো তাদেরই নেওয়া হয়েছে। আগে কে কেমন পারফরম্যান্স করেছেন, তা বিবেচ্য নয়।'
কেবল অধিনায়কই নয়, গতকাল বাফুফে আনুষ্ঠানিকভাবে সাফের অফিসিয়ালদের নামও ঘোষণা করে। অফিসিয়াল নিয়ে অনেক নাটক হয়েছে। বাফুফের এক পক্ষ ম্যানেজার হিসেবে চেয়েছিল সাবেক ফুটবলার আবদুল গাফফারকে, অন্য পক্ষের পছন্দে ছিলেন নির্বাহী সদস্য আমিরুল ইসলাম বাবু। দু'পক্ষের ঠেলাঠেলিতে কপাল খুলে যায় সাবেক অধিনায়ক আরিফ খান জয়ের। বাফুফে তাকে ম্যানেজার নির্বাচন করে। সাফের এ দলেই বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় আছেন, যাদের সতীর্থ ছিলেন জয়। দলনেতা হিসেবে বাফুফে সদস্য হারুনুর রশিদের দায়িত্ব পাওয়াও ঘটনাচক্রে। আরেক সদস্য গোলাম রাব্বানী হেলাল ছিলেন দলনেতা। ম্যানেজার নিয়ে দ্বন্দ্বে তিনি দলনেতার দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তার ক্লাব আবাহনীর পরিচালক হারুনুর রশিদকে দায়িত্ব দিতে বলেন। ইলিয়েভস্কির সহকারী থাকছেন জিলানী, গোলরক্ষক কোচ সামসুজ্জামান ইউসুফ। চিকিৎসক দলিলুর রহমান ও মিডিয়া অফিসার আশিকুর রহমান দিলি্ল যাবেন। অফিসিয়াল হিসেবে আরও আছেন আবু হোসেন চৌধুরী প্রিন্স।
তিন দিন আগে কোচ নিকোলা ইলিয়েভস্কি জানিয়েছিলেন বিপ্লবকেই রাখবেন অধিনায়ক, সঙ্গে থাকবেন সুজন ও আরিফ। তিন অধিনায়ক তত্ত্বের কথা বলেছিলেন এ মেসেডোনিয়ান। বিপ্লবকে বাদ দিয়ে সুজনকে অধিনায়ক করা প্রসঙ্গে কোচ বলেছেন, 'গোলরক্ষক হিসেবে আমি প্রাধান্য দিচ্ছি মামুন খান ও সোহেলকে। যে খেলবে সেই তো অধিনায়ক হবে। সুজন যদি না খেলে তাহলে অধিনায়ক হবে আরিফ।' এ ব্যাখ্যা দিয়ে কোচ ইঙ্গিত দিলেন, সাফেও বিপ্লবকে সাইডলাইনে বসে থাকতে হবে। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে নতুন অধিনায়ক সুজন বলেন, '২০০৩ সালে আমার গোলে শিরোপা জিতেছিল দেশ। এবার দিলি্লতে সবাই মিলে আবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য লড়ব।' লেফটব্যাক লিঙ্কনকে দলে না রাখা প্রসঙ্গে কোচ বলেছেন, 'বর্তমানে যাদের পারফরম্যান্স ভালো তাদেরই নেওয়া হয়েছে। আগে কে কেমন পারফরম্যান্স করেছেন, তা বিবেচ্য নয়।'
কেবল অধিনায়কই নয়, গতকাল বাফুফে আনুষ্ঠানিকভাবে সাফের অফিসিয়ালদের নামও ঘোষণা করে। অফিসিয়াল নিয়ে অনেক নাটক হয়েছে। বাফুফের এক পক্ষ ম্যানেজার হিসেবে চেয়েছিল সাবেক ফুটবলার আবদুল গাফফারকে, অন্য পক্ষের পছন্দে ছিলেন নির্বাহী সদস্য আমিরুল ইসলাম বাবু। দু'পক্ষের ঠেলাঠেলিতে কপাল খুলে যায় সাবেক অধিনায়ক আরিফ খান জয়ের। বাফুফে তাকে ম্যানেজার নির্বাচন করে। সাফের এ দলেই বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় আছেন, যাদের সতীর্থ ছিলেন জয়। দলনেতা হিসেবে বাফুফে সদস্য হারুনুর রশিদের দায়িত্ব পাওয়াও ঘটনাচক্রে। আরেক সদস্য গোলাম রাব্বানী হেলাল ছিলেন দলনেতা। ম্যানেজার নিয়ে দ্বন্দ্বে তিনি দলনেতার দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তার ক্লাব আবাহনীর পরিচালক হারুনুর রশিদকে দায়িত্ব দিতে বলেন। ইলিয়েভস্কির সহকারী থাকছেন জিলানী, গোলরক্ষক কোচ সামসুজ্জামান ইউসুফ। চিকিৎসক দলিলুর রহমান ও মিডিয়া অফিসার আশিকুর রহমান দিলি্ল যাবেন। অফিসিয়াল হিসেবে আরও আছেন আবু হোসেন চৌধুরী প্রিন্স।
No comments