বাজারদর-খোলা সয়াবিনের দাম বেড়েছে-কমেছে শীতের সবজির
খোলা সয়াবিন তেলের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে কম্পানিগুলো। লিটারপ্রতি তিন থেকে চার টাকা বাড়িয়ে মিল মালিকরা এখন খোলা সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১০৩-১০৫ টাকা দরে বিক্রি করছেন। এ ছাড়া গত এক সপ্তাহে সামান্য বেড়েছে ডিমের দাম। অন্যদিকে শীতের সবজি ও পেঁয়াজের দাম কমেছে। বাকি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর দাম অপরিবর্তিত আছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।
মিলগেটে সয়াবিন তেলের লিটারপ্রতি দাম ৯৮-৯৯ টাকায় নেমেছিল ঈদুল আজহার আগে। ঈদের পরই ওই দাম বাড়িয়ে দেন মিল মালিকরা। কয়েকটি কম্পানির পরিবেশক আবুল হাশেম কালের কণ্ঠকে জানান, গত সপ্তাহে মিল মালিকরা মোবাইল ফোনে ক্ষুদে বার্তা (এসএমএস) পাঠিয়ে তেলের দাম বাড়ানোর কথা জানিয়ে দেন।
ব্যবসায়ীদের কাছে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সয়াবিন তেলের দাম সবচেয়ে বেশি নির্ধারণ করেছে মেঘনা গ্রুপ। তারা এখন মিলগেটে ১০৫ টাকা লিটার দরে দাম নির্ধারণ করেছে। অন্য কম্পানিগুলোর মধ্যে কেউ কেউ ১০৩ টাকা, আবার কেউ ১০৪ টাকা নির্ধারণ করেছে। এর প্রভাবে খুচরা বাজারেও তেলের দাম কিছুটা বাড়তি। খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল এখন ১০৯-১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগে লিটারপ্রতি দুই-তিন টাকা কম ছিল।
শীতে জমাট বেঁধে যায় বলে চাহিদা কমে যায় পাম ও পাম সুপার তেলের। এ দুই ধরনের তেলের দাম লিটারপ্রতি তিন থেকে চার টাকা কমেছে। কারওয়ান বাজারে আনসার আলী স্টোরে প্রতি লিটার পাম সুপার তেল ৯৫ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
গত সপ্তাহে কোন কোন পণ্যের দাম বেড়েছে জানতে চাইলে হাতিরপুল বাজারের খুচরা দোকান আতিক স্টোরের বিক্রেতা মো. মিন্টু জানান, শুধু ডিমের দাম কিছুটা বেড়েছে। আগে ১০০টি ডিম ৫০০ টাকায় কিনতেন তিনি। এখন তা কিনতে হচ্ছে ৫৪০ টাকায়। ফলে খুচরা পর্যায়ে এক টাকা বেড়ে ডিমের হালিপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা।
আতিক স্টোরে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৩২ টাকা, ভারতীয় মাঝারি আকারের পেঁয়াজ ২৮-৩০ টাকা, ভারতীয় বড় আকারের পেঁয়াজ ২৪ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছিল। কারওয়ান বাজারেও একই দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছিলেন বিক্রেতারা। গত সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৩৮-৪০ টাকা। আর ভারতীয় পেঁয়াজ ৩২-৩৪ টাকা দরে বিক্রি করতেন বিক্রেতারা।
বাজারে শীতের সবজি আসতে শুরু করেছে ব্যাপকহারে। ফলে ওই সব সবজির দাম এখন আগের তুলনায় অনেক কম। কিন্তু যেসব সবজির মৌসুম শেষের পথে, সেগুলোর দাম এখন বেশি। কারওয়ান বাজারের সবজির আড়তের পাশের বাজারে প্রতিটি ফুলকপি ২০-২৫ টাকা, বাঁধাকপি ১৫-২০ টাকা, শিম প্রতি কেজি ২০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, শালগম ৩০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা যায়। সপ্তাহ খানেক আগেও এসব সবজির দাম প্রায় দ্বিগুণ ছিল। হাতিরপুল বাজারে ওই সব সবজি প্রতি কেজি ৫-১০ টাকা বেশি দরে বিক্রি করতে দেখা যায়। ঝিঙ্গা, চিচিঙ্গা, ঢেঁড়শ, বরবটির মৌসুম শেষের পথে। এগুলোর দাম কেজিপ্রতি ৪০-৫০ টাকা।
ঈদের আগে ময়দা বিক্রি হয়েছিল ৩৫ থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা। এটি আর কমেনি। কেউ কেউ ময়দার কেজিপ্রতি দাম ৫০ টাকাও নিচ্ছেন। বাজারে আটার প্রতি দুই কেজির প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৩-৬৪ টাকা দরে। আটার দাম অপরিবর্তিত আছে বলে জানান বিক্রেতারা।
ঈদের ছুটির পর বাজার আবার জমে উঠতে শুরু করেছে। রাজধানীর বড় বাজারগুলোর সব দোকানপাট এখন খোলা। গতকাল শুক্রবার সকালে কারওয়ান বাজারে গিয়ে দেখা যায় ক্রেতাদের সেই পুরনো ভিড়। জানতে চাইলে আবদুল হক ফরাজি নামের একজন ক্রেতা জানান, তিনি সবজি কিছুটা কম দামে কিনতে পেরেছেন। তবে অন্যান্য পণ্য তাঁকে আগের দামেই কিনতে হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের কাছে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সয়াবিন তেলের দাম সবচেয়ে বেশি নির্ধারণ করেছে মেঘনা গ্রুপ। তারা এখন মিলগেটে ১০৫ টাকা লিটার দরে দাম নির্ধারণ করেছে। অন্য কম্পানিগুলোর মধ্যে কেউ কেউ ১০৩ টাকা, আবার কেউ ১০৪ টাকা নির্ধারণ করেছে। এর প্রভাবে খুচরা বাজারেও তেলের দাম কিছুটা বাড়তি। খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল এখন ১০৯-১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগে লিটারপ্রতি দুই-তিন টাকা কম ছিল।
শীতে জমাট বেঁধে যায় বলে চাহিদা কমে যায় পাম ও পাম সুপার তেলের। এ দুই ধরনের তেলের দাম লিটারপ্রতি তিন থেকে চার টাকা কমেছে। কারওয়ান বাজারে আনসার আলী স্টোরে প্রতি লিটার পাম সুপার তেল ৯৫ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
গত সপ্তাহে কোন কোন পণ্যের দাম বেড়েছে জানতে চাইলে হাতিরপুল বাজারের খুচরা দোকান আতিক স্টোরের বিক্রেতা মো. মিন্টু জানান, শুধু ডিমের দাম কিছুটা বেড়েছে। আগে ১০০টি ডিম ৫০০ টাকায় কিনতেন তিনি। এখন তা কিনতে হচ্ছে ৫৪০ টাকায়। ফলে খুচরা পর্যায়ে এক টাকা বেড়ে ডিমের হালিপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা।
আতিক স্টোরে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৩২ টাকা, ভারতীয় মাঝারি আকারের পেঁয়াজ ২৮-৩০ টাকা, ভারতীয় বড় আকারের পেঁয়াজ ২৪ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছিল। কারওয়ান বাজারেও একই দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছিলেন বিক্রেতারা। গত সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৩৮-৪০ টাকা। আর ভারতীয় পেঁয়াজ ৩২-৩৪ টাকা দরে বিক্রি করতেন বিক্রেতারা।
বাজারে শীতের সবজি আসতে শুরু করেছে ব্যাপকহারে। ফলে ওই সব সবজির দাম এখন আগের তুলনায় অনেক কম। কিন্তু যেসব সবজির মৌসুম শেষের পথে, সেগুলোর দাম এখন বেশি। কারওয়ান বাজারের সবজির আড়তের পাশের বাজারে প্রতিটি ফুলকপি ২০-২৫ টাকা, বাঁধাকপি ১৫-২০ টাকা, শিম প্রতি কেজি ২০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, শালগম ৩০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা যায়। সপ্তাহ খানেক আগেও এসব সবজির দাম প্রায় দ্বিগুণ ছিল। হাতিরপুল বাজারে ওই সব সবজি প্রতি কেজি ৫-১০ টাকা বেশি দরে বিক্রি করতে দেখা যায়। ঝিঙ্গা, চিচিঙ্গা, ঢেঁড়শ, বরবটির মৌসুম শেষের পথে। এগুলোর দাম কেজিপ্রতি ৪০-৫০ টাকা।
ঈদের আগে ময়দা বিক্রি হয়েছিল ৩৫ থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা। এটি আর কমেনি। কেউ কেউ ময়দার কেজিপ্রতি দাম ৫০ টাকাও নিচ্ছেন। বাজারে আটার প্রতি দুই কেজির প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৩-৬৪ টাকা দরে। আটার দাম অপরিবর্তিত আছে বলে জানান বিক্রেতারা।
ঈদের ছুটির পর বাজার আবার জমে উঠতে শুরু করেছে। রাজধানীর বড় বাজারগুলোর সব দোকানপাট এখন খোলা। গতকাল শুক্রবার সকালে কারওয়ান বাজারে গিয়ে দেখা যায় ক্রেতাদের সেই পুরনো ভিড়। জানতে চাইলে আবদুল হক ফরাজি নামের একজন ক্রেতা জানান, তিনি সবজি কিছুটা কম দামে কিনতে পেরেছেন। তবে অন্যান্য পণ্য তাঁকে আগের দামেই কিনতে হয়েছে।
No comments