যুক্তরাষ্ট্র প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে উপস্থিতি বাড়াবে
অস্ট্রেলিয়া সফররত বারাক ওবামা বলেছেন, বাজেট কাটছাঁট সত্ত্বেও মার্কিন সামরিক বাহিনী এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ভূমিকা বাড়াবে। গতকাল বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এ কথা বলেন।
ভাষণে বারাক ওবামা বলেন, বিশ্বের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এশীয় পরাশক্তি এবং ক্রমশ প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠা চীনের প্রতি পরিষ্কার বার্তা পাঠিয়ে ওবামা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র প্রশান্ত মহাসাগরীয় শক্তি এবং আমরা থাকার জন্যই এখানে আছি।’
এক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করে, আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চলে আড়াই হাজার পর্যন্ত মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন করা হবে। এ ছাড়া দুই দেশের বিমানবাহিনীর মধ্যকার সহযোগিতা দৃঢ় করারও ঘোষণা দেওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপকে এশিয়ায় বেইজিংয়ের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের পাল্টা জবাব হিসেবে দেখছেন অনেক বিশ্লেষক।
ক্যানবেরায় দেওয়া ভাষণে বারাক ওবামা আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখন এ অঞ্চলের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে। তিনি বলেন, এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলো বৈশ্বিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু শক্তি ও বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষের অঞ্চল এশিয়া অনেকাংশেই নির্ধারণ করবে যে সামনের শতক সংঘাত না সহযোগিতার হবে।
বারাক ওবামা বলেন, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র মূল নিয়মনীতি বহাল রেখে এবং সহযোগী ও বন্ধুদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অংশীদারের মাধ্যমে এই অঞ্চল এবং এর ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে বড় ও দীর্ঘমেয়াদি ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে তার উপস্থিতি বাড়াতে আগ্রহী এবং এর উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে চায়।
বেইজিংয়ের সঙ্গে সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ওবামা। তিনি বলেন, বোঝাপড়া বাড়াতে ও ভুল ধারণা এড়াতে দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে বৃহত্তর যোগাযোগসহ সহযোগিতার আরও পথ খুঁজছেন তাঁরা।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, চীনের সঙ্গে একটি সহযোগিতামূলক সম্পর্ক গঠনের জন্য তাঁদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। তবে বেইজিংয়ের কর্তৃপক্ষকে তাদের নীতি পরিবর্তনেরও আহ্বান জানিয়েছেন ওবামা।
ভাষণে বারাক ওবামা বলেন, বিশ্বের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এশীয় পরাশক্তি এবং ক্রমশ প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠা চীনের প্রতি পরিষ্কার বার্তা পাঠিয়ে ওবামা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র প্রশান্ত মহাসাগরীয় শক্তি এবং আমরা থাকার জন্যই এখানে আছি।’
এক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করে, আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চলে আড়াই হাজার পর্যন্ত মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন করা হবে। এ ছাড়া দুই দেশের বিমানবাহিনীর মধ্যকার সহযোগিতা দৃঢ় করারও ঘোষণা দেওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপকে এশিয়ায় বেইজিংয়ের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের পাল্টা জবাব হিসেবে দেখছেন অনেক বিশ্লেষক।
ক্যানবেরায় দেওয়া ভাষণে বারাক ওবামা আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখন এ অঞ্চলের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে। তিনি বলেন, এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলো বৈশ্বিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু শক্তি ও বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষের অঞ্চল এশিয়া অনেকাংশেই নির্ধারণ করবে যে সামনের শতক সংঘাত না সহযোগিতার হবে।
বারাক ওবামা বলেন, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র মূল নিয়মনীতি বহাল রেখে এবং সহযোগী ও বন্ধুদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অংশীদারের মাধ্যমে এই অঞ্চল এবং এর ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে বড় ও দীর্ঘমেয়াদি ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে তার উপস্থিতি বাড়াতে আগ্রহী এবং এর উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে চায়।
বেইজিংয়ের সঙ্গে সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ওবামা। তিনি বলেন, বোঝাপড়া বাড়াতে ও ভুল ধারণা এড়াতে দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে বৃহত্তর যোগাযোগসহ সহযোগিতার আরও পথ খুঁজছেন তাঁরা।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, চীনের সঙ্গে একটি সহযোগিতামূলক সম্পর্ক গঠনের জন্য তাঁদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। তবে বেইজিংয়ের কর্তৃপক্ষকে তাদের নীতি পরিবর্তনেরও আহ্বান জানিয়েছেন ওবামা।
No comments