সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী- পদ্মা সেতু নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরাই নেব
পদ্মা সেতুর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিশ্বব্যাংক নয়, বরং সরকারই নেবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সচিবালয়ে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের (ইডকল) লভ্যাংশ প্রদান অনুষ্ঠান শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক দলের ফিরে যাওয়ার বিষয়ে ভুল ধারণা করা হচ্ছে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের দল এসেছিল। তারা সব দেখেছে। আলোচনা তো এখনো চলছে।’
বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতৈক্য হলো কি না, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটা তো বলব না। কাগজে যা খুশি বলুক। তবে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরাই নেব।’
শেষ পর্যন্ত কিছুই হলো না, এটা কি বলা যায়—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘না। একদম না।’ অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কার্যালয়ে পদ্মা সেতুর অনিয়ম নিয়ে অনুসন্ধান স্বচ্ছ, সুষ্ঠু ও পরিপূর্ণ বলে দাবি করেছেন সংস্থার চেয়ারম্যান গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রতিবেদন এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশনে জমা দেওয়া হয়নি। খসড়াটা পেয়েছি।’ বিশ্বব্যাংকের বিভিন্ন সুপারিশকে পর্যালোচনা করা হবে বলে জানান তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যা ক) সঙ্গে আলাপচারিতায় দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান এসব কথা জানান।
দুদকের চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের আসার কথা ছিল ডিসেম্বরের শেষ দিকে। কিন্তু হঠাৎ এক দিন বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়ের প্রধান অ্যালেন গোল্ডস্টেইন আমার বাসায় এসে জানালেন, বিশেষজ্ঞ দল ডিসেম্বরের শুরুতেই আসতে চায়। কারণ, তাঁরা তিনজন তিন দেশে থাকেন। তাঁদের একত্রে একই সময়ে সময় মেলানো কঠিন হয়ে পড়ে। আপাতত তাঁরা শুধু অগ্রগতি দেখতে চান বলে অ্যালান আমাকে জানান। আমিও পরে রাজি হয়ে গেলাম।’
বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশে আসা ও দুদকের প্রতিবেদন জমা দেওয়া একই সময়ে হওয়াটাকে কাকতালীয় বলে উল্লেখ করেন গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ‘অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তাদের তাড়া দিচ্ছিলাম মোটামুটি কাজ দ্রুত করতে। কিন্তু এখনো অনেক বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাকি রয়েছে। বিশেষ করে মামলা করতে প্রপার এভিডেন্সের প্রয়োজন লাগবে।’
এদিকে, দুদকের আইন উপদেষ্টা আনিসুল হক গতকাল বিকেলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘জনমনের বিভ্রান্তি দূর করতে কমিশনের কাছে অনুসন্ধান প্রতিবেদন জনসমক্ষে প্রকাশ করতে প্রস্তাব করেছি।’
বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতৈক্য হলো কি না, জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটা তো বলব না। কাগজে যা খুশি বলুক। তবে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরাই নেব।’
শেষ পর্যন্ত কিছুই হলো না, এটা কি বলা যায়—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘না। একদম না।’ অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কার্যালয়ে পদ্মা সেতুর অনিয়ম নিয়ে অনুসন্ধান স্বচ্ছ, সুষ্ঠু ও পরিপূর্ণ বলে দাবি করেছেন সংস্থার চেয়ারম্যান গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রতিবেদন এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশনে জমা দেওয়া হয়নি। খসড়াটা পেয়েছি।’ বিশ্বব্যাংকের বিভিন্ন সুপারিশকে পর্যালোচনা করা হবে বলে জানান তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যা ক) সঙ্গে আলাপচারিতায় দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান এসব কথা জানান।
দুদকের চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের আসার কথা ছিল ডিসেম্বরের শেষ দিকে। কিন্তু হঠাৎ এক দিন বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়ের প্রধান অ্যালেন গোল্ডস্টেইন আমার বাসায় এসে জানালেন, বিশেষজ্ঞ দল ডিসেম্বরের শুরুতেই আসতে চায়। কারণ, তাঁরা তিনজন তিন দেশে থাকেন। তাঁদের একত্রে একই সময়ে সময় মেলানো কঠিন হয়ে পড়ে। আপাতত তাঁরা শুধু অগ্রগতি দেখতে চান বলে অ্যালান আমাকে জানান। আমিও পরে রাজি হয়ে গেলাম।’
বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশে আসা ও দুদকের প্রতিবেদন জমা দেওয়া একই সময়ে হওয়াটাকে কাকতালীয় বলে উল্লেখ করেন গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ‘অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তাদের তাড়া দিচ্ছিলাম মোটামুটি কাজ দ্রুত করতে। কিন্তু এখনো অনেক বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাকি রয়েছে। বিশেষ করে মামলা করতে প্রপার এভিডেন্সের প্রয়োজন লাগবে।’
এদিকে, দুদকের আইন উপদেষ্টা আনিসুল হক গতকাল বিকেলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘জনমনের বিভ্রান্তি দূর করতে কমিশনের কাছে অনুসন্ধান প্রতিবেদন জনসমক্ষে প্রকাশ করতে প্রস্তাব করেছি।’
No comments