রথম বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সম্মেলন- বিশ্বকে একযোগে কাজ করার আহ্বান by মানসুরা হোসাইন
ভবিষ্যৎ জাতি গঠনের স্বার্থে শিশুদের মাতৃদুগ্ধের অধিকার রক্ষার আহ্বান জানানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে প্রথম বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সম্মেলন। এই অধিকার রক্ষায় বিশ্বকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন সম্মেলনে যোগ দেওয়া ৮৬টি দেশের প্রতিনিধিরা।
ভারতের নয়াদিল্লিতে হ্যাবিট্যাট সেন্টারের স্টেইন মিলনায়তনে গতকাল বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে এ সম্মেলন। চার দিনব্যাপী সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন দেশগুলোর সরকারি, বেসরকারি, সুশীল সমাজ, স্বাস্থ্যকর্মী, গণমাধ্যম এবং দাতাগোষ্ঠীর প্রায় এক হাজার প্রতিনিধি। সম্মেলনে তাঁদের অংশগ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নিজ নিজ দেশের অভিজ্ঞতা বিনিময় করা, মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর হার বাড়ানো এবং শিশুকে সঠিকভাবে সম্পূরক খাবার খাওয়ানোর ভবিষ্যৎ করণীয় ঠিক করা।
দি ইন্টারন্যাশনাল বেবি ফুড অ্যাকশন নেটওয়ার্ক (আইবিএফএএন) এশিয়া এবং ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর ব্রেস্টফিডিং অ্যাকশন (ডব্লিউএবিএ) যৌথভাবে এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে: শিশুদের প্রয়োজন মায়ের তৈরি খাবার, মানুষের তৈরি খাবার নয়। সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে সরকারি, বেসরকারি, গণমাধ্যম এবং দাতাগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা যোগ দিয়েছেন। সম্মেলনের সমাপনী পর্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকার কথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের।
সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বের প্রধান অতিথি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ বলেন, গুটি কয়েক বাণিজ্যিক গোষ্ঠী ছাড়া শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে আর কেউ দ্বিমত করবে না। বিভিন্ন দেশ মায়ের দুধের পক্ষে অনেক আইন ও নীতি করেছে। তবে বলা যায়, এসব নিয়মকানুন অর্ধেক মানা হয়। তাই এ সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ। এখান থেকে নিজ নিজ দেশের কর্মকৌশল তৈরির পাশাপাশি নতুন বৈশ্বিক কর্মকৌশল নিয়ে সবাই বাড়ি ফিরবেন।
উদ্বোধনী পর্বে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সম্মেলনের চেয়ারম্যান এবং আইবিএফএএন এশিয়ার আঞ্চলিক সমন্বয়কারী অরুণ গুপ্ত।
সম্মেলনে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস কে রায় প্রথম আলোকে বলেন, বিশ্বায়নের যুগে নারীরা বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। অন্যদিকে মায়ের দুধের বিকল্প খাদ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলোর আগ্রাসন এবং মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্যই বিশ্বের প্রতিনিধিরা একত্র হচ্ছেন।
সম্মেলনের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রতিবছর জন্ম নিচ্ছে ১৩৬ মিলিয়ন শিশু। এর মধ্যে ৯২ মিলিয়ন শিশুই জন্মের পর ছয় মাস পর্যন্ত শুধু বুকের দুধ খাওয়া বা এক্সক্লুসিভ ব্রেস্টফিডের আওতার বাইরে থেকে যাচ্ছে।
বিশেষ অতিথি ভারতের নারী ও শিশু উন্নয়ন-বিষয়কমন্ত্রী কৃষ্ণা তিরাথ বলেন, মায়ের বুকের দুধ শিশুর জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে পাওয়া একটি উপহার। অনুষ্ঠানে ভারতের নারী ও শিশু উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব প্রেম নারায়ণ, ভারতে যুক্তরাষ্ট্রের উপ-মিশন প্রধান ডোনাল্ড লুও বক্তব্য দেন।
অন্যান্যের মধ্যে আন্দ্রে নিকিয়েমা, দাতো আনোয়ার ফজল, লুইস জর্জেস আরসেনাল্ট, হেলেন আমর্স্ট্রং আলোচনায় অংশ নেন।
সম্মেলনে যোগ দেওয়া বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিনিধিরা বলছেন, শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জন যেমন আছে, তেমনি কিছু ক্ষেত্রে পিছিয়েও আছে।
দি ইন্টারন্যাশনাল বেবি ফুড অ্যাকশন নেটওয়ার্ক (আইবিএফএএন) এশিয়া এবং ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর ব্রেস্টফিডিং অ্যাকশন (ডব্লিউএবিএ) যৌথভাবে এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে: শিশুদের প্রয়োজন মায়ের তৈরি খাবার, মানুষের তৈরি খাবার নয়। সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে সরকারি, বেসরকারি, গণমাধ্যম এবং দাতাগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা যোগ দিয়েছেন। সম্মেলনের সমাপনী পর্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকার কথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের।
সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বের প্রধান অতিথি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ বলেন, গুটি কয়েক বাণিজ্যিক গোষ্ঠী ছাড়া শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে আর কেউ দ্বিমত করবে না। বিভিন্ন দেশ মায়ের দুধের পক্ষে অনেক আইন ও নীতি করেছে। তবে বলা যায়, এসব নিয়মকানুন অর্ধেক মানা হয়। তাই এ সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ। এখান থেকে নিজ নিজ দেশের কর্মকৌশল তৈরির পাশাপাশি নতুন বৈশ্বিক কর্মকৌশল নিয়ে সবাই বাড়ি ফিরবেন।
উদ্বোধনী পর্বে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সম্মেলনের চেয়ারম্যান এবং আইবিএফএএন এশিয়ার আঞ্চলিক সমন্বয়কারী অরুণ গুপ্ত।
সম্মেলনে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস কে রায় প্রথম আলোকে বলেন, বিশ্বায়নের যুগে নারীরা বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। অন্যদিকে মায়ের দুধের বিকল্প খাদ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলোর আগ্রাসন এবং মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্যই বিশ্বের প্রতিনিধিরা একত্র হচ্ছেন।
সম্মেলনের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রতিবছর জন্ম নিচ্ছে ১৩৬ মিলিয়ন শিশু। এর মধ্যে ৯২ মিলিয়ন শিশুই জন্মের পর ছয় মাস পর্যন্ত শুধু বুকের দুধ খাওয়া বা এক্সক্লুসিভ ব্রেস্টফিডের আওতার বাইরে থেকে যাচ্ছে।
বিশেষ অতিথি ভারতের নারী ও শিশু উন্নয়ন-বিষয়কমন্ত্রী কৃষ্ণা তিরাথ বলেন, মায়ের বুকের দুধ শিশুর জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে পাওয়া একটি উপহার। অনুষ্ঠানে ভারতের নারী ও শিশু উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব প্রেম নারায়ণ, ভারতে যুক্তরাষ্ট্রের উপ-মিশন প্রধান ডোনাল্ড লুও বক্তব্য দেন।
অন্যান্যের মধ্যে আন্দ্রে নিকিয়েমা, দাতো আনোয়ার ফজল, লুইস জর্জেস আরসেনাল্ট, হেলেন আমর্স্ট্রং আলোচনায় অংশ নেন।
সম্মেলনে যোগ দেওয়া বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিনিধিরা বলছেন, শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জন যেমন আছে, তেমনি কিছু ক্ষেত্রে পিছিয়েও আছে।
No comments