নির্বাচনের নথিপত্রে মিথ্যা তথ্য- মালিকের সিনেটের সদস্যপদ হারানো উচিত: আদালত
নির্বাচনের নথিপত্রে মিথ্যা তথ্য দেওয়ায় পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিকের সিনেটের সদস্যপদ হারানো উচিত। দেশটির সুপ্রিম কোর্ট গতকাল বৃহস্পতিবার এ কথা বলেন। এ ছাড়া আদালত চার পার্লামেন্ট সদস্য ও প্রাদেশিক পরিষদের সাত সদস্যকে অযোগ্য ঘোষণা করেন।
তিন মাসের মধ্যে আদালত দ্বিতীয়বারের মতো মালিকের বিরুদ্ধে এমন আদেশ দিলেন। তিনি পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কো-চেয়ারম্যান ও প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত।
মালিকের আইনজীবী আনোয়ার মনসুর বলেছেন, আদালত তাঁর মক্কেলকে অযোগ্য ঘোষণা করেননি। ফলে তিনি এখনো সিনেট সদস্য এবং মন্ত্রী হিসেবে বলবৎ আছেন। মালিকের সদস্যপদের বিষয়ে সিটেনের চেয়ারম্যান এখন সিদ্ধান্ত নেবেন।
সংবিধান অনুযায়ী কোনো নির্বাচিত রাজনীতিবিদ অন্য কোনো দেশের নাগরিক হতে পারবেন না। দ্বৈত নাগরিক হওয়ার অভিযোগে গতকাল আদালত ওই চার পার্লামেন্ট সদস্য ও প্রাদেশিক পরিষদের সাত সদস্যকে অযোগ্য ঘোষণা করেন।
এর আগে গত জুনে আদালত ব্রিটিশ নাগরিকত্ব থাকায় মালিককে পার্লামেন্টের সদস্য হিসেবে অযোগ্য ঘোষণা করেন। ফলে তখন তিনি পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। পরে ব্রিটিশ সরকার একটি চিঠি দিয়ে জানায়, মালিক ব্রিটিশ নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করেছেন। এরপর উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে তিনি তাঁর আসন ফেরত পান। কিন্তু আদালত গতকাল বলেন, মালিক তাঁর পদে থাকার যোগ্য নন। কারণ, তিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনের মনোনয়নপত্রে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি ইফতিখার চৌধুরী এক আদেশে বলেন, ২০০৮ সালে সিনেট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সময় মালিক মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সিনেটের চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনকে এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এএফপি।
মালিকের আইনজীবী আনোয়ার মনসুর বলেছেন, আদালত তাঁর মক্কেলকে অযোগ্য ঘোষণা করেননি। ফলে তিনি এখনো সিনেট সদস্য এবং মন্ত্রী হিসেবে বলবৎ আছেন। মালিকের সদস্যপদের বিষয়ে সিটেনের চেয়ারম্যান এখন সিদ্ধান্ত নেবেন।
সংবিধান অনুযায়ী কোনো নির্বাচিত রাজনীতিবিদ অন্য কোনো দেশের নাগরিক হতে পারবেন না। দ্বৈত নাগরিক হওয়ার অভিযোগে গতকাল আদালত ওই চার পার্লামেন্ট সদস্য ও প্রাদেশিক পরিষদের সাত সদস্যকে অযোগ্য ঘোষণা করেন।
এর আগে গত জুনে আদালত ব্রিটিশ নাগরিকত্ব থাকায় মালিককে পার্লামেন্টের সদস্য হিসেবে অযোগ্য ঘোষণা করেন। ফলে তখন তিনি পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। পরে ব্রিটিশ সরকার একটি চিঠি দিয়ে জানায়, মালিক ব্রিটিশ নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করেছেন। এরপর উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে তিনি তাঁর আসন ফেরত পান। কিন্তু আদালত গতকাল বলেন, মালিক তাঁর পদে থাকার যোগ্য নন। কারণ, তিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনের মনোনয়নপত্রে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি ইফতিখার চৌধুরী এক আদেশে বলেন, ২০০৮ সালে সিনেট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সময় মালিক মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সিনেটের চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনকে এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এএফপি।
No comments