প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে সাক্ষাৎ- যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা গ্রহণ করলেন সু চি
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল গ্রহণ করেছেন। গত বুধবার ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল হিলে তাঁর হাতে এ পদক তুলে দেওয়া হয়।
এ ছাড়া মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন ও পার্লামেন্টের স্পিকার থোরা শউই ম্যানের যুক্তরাষ্ট্র সফরের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই তাঁর দেশের ওপর থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছিলেন সু চি।
মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তৎকালীন জান্তার বিরুদ্ধে অহিংস লড়াই চালিয়ে যাওয়ার স্বীকৃতি হিসেবে সু চিকে ২০০৮ সালে কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। কিন্তু তখন তিনি গৃহবন্দী থাকায় এই সম্মাননা গ্রহণ করতে পারেননি।
মার্কিন ইতিহাস ও সংস্কৃতির ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এমন কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এ সম্মাননা দেওয়া হয়। মার্কিন কংগ্রেসের উভয় কক্ষের দুই-তৃতীয়াংশের ভোটে পুরস্কারপ্রাপ্তকে মনোনীত করা হয়।
বুধবার পুরস্কার হাতে ৬৭ বছর বয়সী সু চি আরও বলেন, ‘এটা আমার জীবনের সেরা দিনগুলোর একটি।’
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সু চি আরও বলেন, ‘অনেক ত্রুটি থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র আশার আলো হয়ে থেকেছে। আমার বিশ্বাস, বন্ধুদের সহায়তায় সামনের বাধাগুলো উতরে যেতে পারব।’
অন্যান্যের মধ্যে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও সাবেক ফার্স্ট লেডি লরা বুশ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সু চির উদ্দেশে হিলারি ক্লিনটন বলেন, ‘এই বীরকে আমাদের দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা দিতে পেরে আজ আমরা সম্মানিত বোধ করছি।’ পুরস্কার গ্রহণের পর হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছে সু চির। বৈঠককালে মিয়ানমারের শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য দেশটির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার এবং পূর্ণ মানবাধিকার রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলে ওবামা তাঁকে আশ্বাস দেন। এএফপি ও বিবিসি।
মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তৎকালীন জান্তার বিরুদ্ধে অহিংস লড়াই চালিয়ে যাওয়ার স্বীকৃতি হিসেবে সু চিকে ২০০৮ সালে কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। কিন্তু তখন তিনি গৃহবন্দী থাকায় এই সম্মাননা গ্রহণ করতে পারেননি।
মার্কিন ইতিহাস ও সংস্কৃতির ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এমন কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এ সম্মাননা দেওয়া হয়। মার্কিন কংগ্রেসের উভয় কক্ষের দুই-তৃতীয়াংশের ভোটে পুরস্কারপ্রাপ্তকে মনোনীত করা হয়।
বুধবার পুরস্কার হাতে ৬৭ বছর বয়সী সু চি আরও বলেন, ‘এটা আমার জীবনের সেরা দিনগুলোর একটি।’
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সু চি আরও বলেন, ‘অনেক ত্রুটি থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র আশার আলো হয়ে থেকেছে। আমার বিশ্বাস, বন্ধুদের সহায়তায় সামনের বাধাগুলো উতরে যেতে পারব।’
অন্যান্যের মধ্যে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও সাবেক ফার্স্ট লেডি লরা বুশ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সু চির উদ্দেশে হিলারি ক্লিনটন বলেন, ‘এই বীরকে আমাদের দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা দিতে পেরে আজ আমরা সম্মানিত বোধ করছি।’ পুরস্কার গ্রহণের পর হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছে সু চির। বৈঠককালে মিয়ানমারের শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য দেশটির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার এবং পূর্ণ মানবাধিকার রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলে ওবামা তাঁকে আশ্বাস দেন। এএফপি ও বিবিসি।
No comments