সৌদি নাগরিক খালাফ হত্যা- পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
সৌদি দূতাবাসের কর্মকর্তা খালাফ আল আলী হত্যা মামলায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সহকারী কমিশনার ওবায়দুল এ অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মহানগর হাকিম রেজাউল করিম ২৪ সেপ্টেম্বর অভিযোগপত্র আমলে নেওয়ার তারিখ ধার্য করেছেন।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত ও প্রসিকিউশন বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার আনিসুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ডিবি পুলিশ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ছিনতাই ও হত্যার অভিযোগে দণ্ডবিধির ৩৯৬ ধারায় প্রতিবেদন দিয়েছেন। এঁদের একজন পলাতক আছেন।
অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিরা হলেন: সাইফুল ইসলাম ওরফে মামুন, আল আমীন, আকবর আলী ওরফে রনি, রফিকুল ইসলাম ও সেলিম চৌধুরী। আসামিদের মধ্যে সেলিম চৌধুরী পলাতক আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি ও ক্রোকি পরোয়ানার আবেদন করা হয়েছে। বাকি চারজন কারাগারে আটক আছেন।
গত ৪ জুন ঢাকার দক্ষিণখান থানাধীন উত্তর গাওয়াইর এলাকা থেকে সাইফুল ইসলাম, আল-আমিন ও আকবর আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে জার্মানির তৈরি একটি রিভলবার উদ্ধার করা হয়। ১২ জুন রফিকুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মানিকদী এলাকা থেকে ছাই রঙের একটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়। ছিনতাই ও হত্যার কাজে গাড়িটি ব্যবহূত হয়েছিল। গত ২৫ জুলাই চারজনকে খালাফ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নেয় পুলিশ। পরে হত্যার কথা স্বীকার করে আল আমিন ও আকবর আলী জবানবন্দি দেন।
গত ৫ মার্চ রাতে গুলশানের কূটনীতিক এলাকার একটি সডকে গুলিবিদ্ধ হন খালাফ (৪৫)। ৬ মার্চ ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত ও প্রসিকিউশন বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার আনিসুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ডিবি পুলিশ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ছিনতাই ও হত্যার অভিযোগে দণ্ডবিধির ৩৯৬ ধারায় প্রতিবেদন দিয়েছেন। এঁদের একজন পলাতক আছেন।
অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিরা হলেন: সাইফুল ইসলাম ওরফে মামুন, আল আমীন, আকবর আলী ওরফে রনি, রফিকুল ইসলাম ও সেলিম চৌধুরী। আসামিদের মধ্যে সেলিম চৌধুরী পলাতক আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি ও ক্রোকি পরোয়ানার আবেদন করা হয়েছে। বাকি চারজন কারাগারে আটক আছেন।
গত ৪ জুন ঢাকার দক্ষিণখান থানাধীন উত্তর গাওয়াইর এলাকা থেকে সাইফুল ইসলাম, আল-আমিন ও আকবর আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে জার্মানির তৈরি একটি রিভলবার উদ্ধার করা হয়। ১২ জুন রফিকুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মানিকদী এলাকা থেকে ছাই রঙের একটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়। ছিনতাই ও হত্যার কাজে গাড়িটি ব্যবহূত হয়েছিল। গত ২৫ জুলাই চারজনকে খালাফ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নেয় পুলিশ। পরে হত্যার কথা স্বীকার করে আল আমিন ও আকবর আলী জবানবন্দি দেন।
গত ৫ মার্চ রাতে গুলশানের কূটনীতিক এলাকার একটি সডকে গুলিবিদ্ধ হন খালাফ (৪৫)। ৬ মার্চ ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
No comments