'ফতোয়ায়' দমে যায়নি কিষানগঞ্জের নারীরা
ভারতের বিহার রাজ্যের নারীরা মাতবরদের হুকুম মানেনি। রাজ্যের কিষানগঞ্জ জেলার কোচাধামন ব্লকের সুন্দরবাড়ি পঞ্চায়েতের টুপামারি গ্রামের নারীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়েছিল। নিষেধ উপেক্ষা করলে ১০ হাজার রুপির জরিমানার বিধানও দেন মাতবররা।
কিন্তু নারীরা এতে দমে যায়নি। তারা মোবাইল ব্যবহার করছে। তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে পুলিশ প্রশাসন।
এ অবস্থায় পিছু হটে মাতবররা বলছেন, মোবাইলে মানা ছিল কেবল দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্যই। নির্দেশ ছিল, মেয়েরা মোবাইল ব্যবহার করলে কিংবা রাস্তার ধারের কুয়া, পুকুরে গোসল করলে জরিমানা হবে দুই হাজার রুপি। দুদিন মুখ বুজে থাকার পর একাট্টা হয়েছে গ্রামের মেয়ে-বউরা। তারা নির্দেশ উপেক্ষা করতে শুরু করেছে।
গত রবিবার টুপামারিতে ওই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন মঞ্জুর আলম ও জাভেদ ইকবালের নেতৃত্বে একদল মাতবর। জেলাশাসক সন্দীপ কুমারের নির্দেশে গত মঙ্গলবার টুপামারি গ্রামে তদন্তে যান পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা এর পরেই নারীরা একজোট হতে থাকেন। এর জেরে সুর বদলান মঞ্জুুর-জাভেদরা। কোচাধামনের বিডিও সঞ্জয় কুমার বলেন, 'আমরা নারীদের অভয় দিয়েছি। মোবাইল ব্যবহার ও গোসল করার ক্ষেত্রে কারো স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ বরদাশত করা হবে না।' সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।
এ অবস্থায় পিছু হটে মাতবররা বলছেন, মোবাইলে মানা ছিল কেবল দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্যই। নির্দেশ ছিল, মেয়েরা মোবাইল ব্যবহার করলে কিংবা রাস্তার ধারের কুয়া, পুকুরে গোসল করলে জরিমানা হবে দুই হাজার রুপি। দুদিন মুখ বুজে থাকার পর একাট্টা হয়েছে গ্রামের মেয়ে-বউরা। তারা নির্দেশ উপেক্ষা করতে শুরু করেছে।
গত রবিবার টুপামারিতে ওই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন মঞ্জুর আলম ও জাভেদ ইকবালের নেতৃত্বে একদল মাতবর। জেলাশাসক সন্দীপ কুমারের নির্দেশে গত মঙ্গলবার টুপামারি গ্রামে তদন্তে যান পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা এর পরেই নারীরা একজোট হতে থাকেন। এর জেরে সুর বদলান মঞ্জুুর-জাভেদরা। কোচাধামনের বিডিও সঞ্জয় কুমার বলেন, 'আমরা নারীদের অভয় দিয়েছি। মোবাইল ব্যবহার ও গোসল করার ক্ষেত্রে কারো স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ বরদাশত করা হবে না।' সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।
No comments