লোকসভার অন্তর্বর্তী নির্বাচন চাইলেন মমতা
ভারতের বাজারে বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগ প্রশ্নে দেশটির লোকসভায় গত বুধবার বিরোধী দল বিজেপি উত্থাপিত ভোটাভুটিতে ক্ষমতাসীন ইউপিএ জোট সরকারের আক্ষরিক বিজয় হলেও নৈতিক পরাজয় হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
তাই সরকারকে নতুন করে জনগণের রায়ের মুখোমুখি করার দাবি জানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী।
ভারতীয় সংসদের লোকসভায় গত বুধবার এফডিআই নিয়ে বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। পরে এক ভোটাভুটিতে এফডিআইর বিরুদ্ধে ভোট পড়ে ২১৮টি আর পক্ষে ২৫২টি। বিজেপি, তৃণমূল কংগ্রেস, বামদল ও এআইএডিএমকে দেশটির বাজারে বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগের বিরুদ্ধে ভোট দেয়। ৫৪৫ আসনের লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ২৭১টি ভোটের প্রয়োজন হলেও ইউপিএ সরকার পেয়েছে ২৫৩টি। কিন্তু সমাজবাদী এবং বহুজন সমাজপার্টি ভোট না দেওয়ায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেয়েও উতরে গেছে সরকার। প্রসঙ্গত, সমাজবাদী পার্টির ২২ এবং বহুজন সমাজপার্টির ২১ জন সাংসদ রয়েছেন।
ভোটের পরপরই তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বলেন, সংসদে গরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ২৭১টি ভোট পায়নি সরকার। ফলে সংসদে সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছে ইউপিএ সরকার। এ অবস্থা প্রমাণ করে তাদের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। তাই সরকারের উচিত অবিলম্বে নতুন করে মানুষের রায় নেওয়া।
মমতা তাঁর নিজস্ব ব্লগে লেখেন, ‘গোটা বিষয়টাই লজ্জার। আজকের ফল প্রমাণ করে, বর্তমান সরকার সংখ্যালঘু। এই সরকারের অবিলম্বে মানুষের রায় নেওয়া উচিত।’
ভারতীয় সংসদের লোকসভায় গত বুধবার এফডিআই নিয়ে বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। পরে এক ভোটাভুটিতে এফডিআইর বিরুদ্ধে ভোট পড়ে ২১৮টি আর পক্ষে ২৫২টি। বিজেপি, তৃণমূল কংগ্রেস, বামদল ও এআইএডিএমকে দেশটির বাজারে বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগের বিরুদ্ধে ভোট দেয়। ৫৪৫ আসনের লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ২৭১টি ভোটের প্রয়োজন হলেও ইউপিএ সরকার পেয়েছে ২৫৩টি। কিন্তু সমাজবাদী এবং বহুজন সমাজপার্টি ভোট না দেওয়ায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেয়েও উতরে গেছে সরকার। প্রসঙ্গত, সমাজবাদী পার্টির ২২ এবং বহুজন সমাজপার্টির ২১ জন সাংসদ রয়েছেন।
ভোটের পরপরই তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বলেন, সংসদে গরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ২৭১টি ভোট পায়নি সরকার। ফলে সংসদে সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছে ইউপিএ সরকার। এ অবস্থা প্রমাণ করে তাদের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। তাই সরকারের উচিত অবিলম্বে নতুন করে মানুষের রায় নেওয়া।
মমতা তাঁর নিজস্ব ব্লগে লেখেন, ‘গোটা বিষয়টাই লজ্জার। আজকের ফল প্রমাণ করে, বর্তমান সরকার সংখ্যালঘু। এই সরকারের অবিলম্বে মানুষের রায় নেওয়া উচিত।’
No comments