৪৮ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার
পাথর আর মাটির নিচে দুই দিন চাপা পড়েছিলেন কার্লোস আগাং (৫৪)। প্রথমে ভয় পাননি। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আতঙ্ক ঘিরে ধরে তাঁকে। তবে ক্লান্তিতে শরীর ভেঙে আসতে চাইলেও নিজেকে সান্ত্বনা দিয়েছেন এই বলে, 'শেষ পর্যন্ত উদ্ধারকারীরা নিশ্চই আমাকে খুঁজে পাবে।
আবার পরিবারের কাছে ফিরব আমি।' তাঁর সেই অনুমানই শেষ পর্যন্ত ঠিক হয়েছে। দুই দিন আটকে থাকার পর গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
গতকাল যখন কার্লোসকে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়, তখন তাঁর সারা শরীর কাদায় মাখামাখি, এক পা ভাঙা। বাইরে এসে তাঁর প্রথম কথাই ছিল, 'বেঁচে যে আছি সেটাই তো ঢের। যমের কাছে প্রায় হেরেই গিয়েছিলাম।'
ঝড়-বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যার পানির তোড়ে পাথর আর মাটির নিচে আটকা পড়েছিলেন মিন্দানাওয়ের বাসিন্দা কার্লোস। পানির তোড়ের কারণে তিনি বের হতে পারছিলেন না, 'আটকা পড়ার পর সাহায্যের জন্য চিৎকার করেছি, কিন্তু কারো কান পর্যন্ত আমার আওয়াজ পৌঁছায়নি। পরিবারের লোকজন বেঁচে আছে কি না, তাও জানি না।' গতকাল সকালে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে। এরপর হেলিকপ্টারে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সূত্র : এএফপি।
গতকাল যখন কার্লোসকে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়, তখন তাঁর সারা শরীর কাদায় মাখামাখি, এক পা ভাঙা। বাইরে এসে তাঁর প্রথম কথাই ছিল, 'বেঁচে যে আছি সেটাই তো ঢের। যমের কাছে প্রায় হেরেই গিয়েছিলাম।'
ঝড়-বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যার পানির তোড়ে পাথর আর মাটির নিচে আটকা পড়েছিলেন মিন্দানাওয়ের বাসিন্দা কার্লোস। পানির তোড়ের কারণে তিনি বের হতে পারছিলেন না, 'আটকা পড়ার পর সাহায্যের জন্য চিৎকার করেছি, কিন্তু কারো কান পর্যন্ত আমার আওয়াজ পৌঁছায়নি। পরিবারের লোকজন বেঁচে আছে কি না, তাও জানি না।' গতকাল সকালে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে। এরপর হেলিকপ্টারে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সূত্র : এএফপি।
No comments