ফোর্বস সাময়িকীর তালিকা-বিশ্বে সবচেয়ে ক্ষমতাধর ওবামা, দ্বিতীয় মার্কেল
বিশ্বখ্যাত ফোর্বস সাময়িকী ২০১২ সালের বিশ্বের ক্ষমতাবান ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে টানা দ্বিতীয়বারের মতো প্রথম স্থানে আছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল গতবারের চতুর্থ অবস্থান থেকে এগিয়ে এবার দ্বিতীয় স্থান দখল করেছেন।
তৃতীয় স্থানে আছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। প্রথম পাঁচজনের বাকি দুজন বিল অ্যান্ড ম্যালিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের কো-চেয়ার বিল গেটস এবং পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট। তাঁদের অবস্থান যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চম।
এবার ৭১ জনকে তালিকায় রেখেছে ফোর্বস। এর মধ্যে আছেন বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রনেতা, মন্ত্রী, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও), উদোক্তা ও মানবাধিকারকর্মী। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাময়িকীটির মতে, 'এঁরাই সত্যিকার অর্থে ৭১০ কোটি মানুষের বিশ্বকে পরিচালনা করেন।' তবে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জন উন এবং মেক্সিকোর সবচেয়ে বড় মাদক ব্যবসায়ী জোয়াকিন গুজম্যান লোয়েরাকে তালিকায় রাখা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। এ দুজনের অবস্থান যথাক্রমে ৪৪তম ও ৬৩তম।
শীর্ষ দশের ষষ্ঠ থেকে দশম স্থানে আছেন যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান বেন বারনানকে, সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট মারিও দ্রাগহি, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি শি চিনপিং এবং ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন।
তবে ক্ষমতার পালাবদলের কথা মাথায় রেখে গতবারের তালিকায় স্থান করে নেওয়া কয়েকজনের নাম এবার বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। এর অন্যতম চীনের প্রেসিডেন্ট হু চিনথাও। গতবার তাঁর অবস্থান ছিল দুই নম্বরে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকেও এবার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। গতবারের ১৬তম স্থান দখলকারী হিলারি আগামী জানুয়ারিতে ক্ষমতা ছাড়বেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন। একই কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি টিমোথি গেইথনারকেও এবার তালিকায় রাখেনি ফোর্বস।
ইরানের গ্রান্ড আয়াতুল্লাহ আলী হোসেইনি খামেনি আছেন তালিকার ২১ নম্বরে। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের অবস্থান ৩০তম। ৪৮তম অবস্থানে আছেন ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হুগো শাভেজ।
তালিকার শীর্ষ ২০ জনের মধ্যে এবারও স্থান করে নিয়েছেন ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেস দলের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী এবং প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। তাঁদের অবস্থান যথাক্রমে ১২তম ও ১৯তম। তবে সোনিয়া এবার এক ধাপ পিছিয়েছেন। গতবার তাঁর অবস্থান ছিল ১১তম। ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ী রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিও আছেন তালিকায় (৩৭তম)। শিল্প গোষ্ঠী আর্সেলর মিত্তালের সিইও লক্ষ্মী মিত্তাল আছেন ৪৭তম অবস্থানে।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর প্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানি এবং সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার-সার্ভিসেস ইনটেলিজেন্সের (আইএসআই) মহাপরিচালক জহির-উল-ইসলামও তালিকায় ঠাঁই করে নিয়েছেন। তাঁদের অবস্থান যথাক্রমে ২৮তম ও ৫২তম। তালিকায় থাকা এশিয়ার অন্যদের মধ্যে আছেন চীনের ভাইস প্রেসিডেন্ট লি কেকিয়াং (১৩তম), সৌদি আরবের তেলমন্ত্রী আলী আল-নাইমি (৩২তম), সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান (৩৩তম), চায়না ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশনের চেয়ারম্যান লৌ জিউয়ে (৩৯তম), জাপান ব্যাংকের গভর্নর মাসাকি শিরাকাওয়া (৪০তম), টময়াটা মোটরের সিইও আকিও টয়োডা (৪৩তম), জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদা (৬০তম), চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সাবেক জেনারেল সেক্রেটারি জিয়াং জেমিন (৬২তম)। সূত্র : এএফপি, পিটিআই ও ফোর্বস অনলাইন।
এবার ৭১ জনকে তালিকায় রেখেছে ফোর্বস। এর মধ্যে আছেন বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রনেতা, মন্ত্রী, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও), উদোক্তা ও মানবাধিকারকর্মী। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাময়িকীটির মতে, 'এঁরাই সত্যিকার অর্থে ৭১০ কোটি মানুষের বিশ্বকে পরিচালনা করেন।' তবে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জন উন এবং মেক্সিকোর সবচেয়ে বড় মাদক ব্যবসায়ী জোয়াকিন গুজম্যান লোয়েরাকে তালিকায় রাখা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। এ দুজনের অবস্থান যথাক্রমে ৪৪তম ও ৬৩তম।
শীর্ষ দশের ষষ্ঠ থেকে দশম স্থানে আছেন যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান বেন বারনানকে, সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট মারিও দ্রাগহি, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি শি চিনপিং এবং ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন।
তবে ক্ষমতার পালাবদলের কথা মাথায় রেখে গতবারের তালিকায় স্থান করে নেওয়া কয়েকজনের নাম এবার বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। এর অন্যতম চীনের প্রেসিডেন্ট হু চিনথাও। গতবার তাঁর অবস্থান ছিল দুই নম্বরে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকেও এবার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। গতবারের ১৬তম স্থান দখলকারী হিলারি আগামী জানুয়ারিতে ক্ষমতা ছাড়বেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন। একই কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি টিমোথি গেইথনারকেও এবার তালিকায় রাখেনি ফোর্বস।
ইরানের গ্রান্ড আয়াতুল্লাহ আলী হোসেইনি খামেনি আছেন তালিকার ২১ নম্বরে। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের অবস্থান ৩০তম। ৪৮তম অবস্থানে আছেন ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হুগো শাভেজ।
তালিকার শীর্ষ ২০ জনের মধ্যে এবারও স্থান করে নিয়েছেন ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেস দলের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী এবং প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। তাঁদের অবস্থান যথাক্রমে ১২তম ও ১৯তম। তবে সোনিয়া এবার এক ধাপ পিছিয়েছেন। গতবার তাঁর অবস্থান ছিল ১১তম। ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ী রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিও আছেন তালিকায় (৩৭তম)। শিল্প গোষ্ঠী আর্সেলর মিত্তালের সিইও লক্ষ্মী মিত্তাল আছেন ৪৭তম অবস্থানে।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর প্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানি এবং সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার-সার্ভিসেস ইনটেলিজেন্সের (আইএসআই) মহাপরিচালক জহির-উল-ইসলামও তালিকায় ঠাঁই করে নিয়েছেন। তাঁদের অবস্থান যথাক্রমে ২৮তম ও ৫২তম। তালিকায় থাকা এশিয়ার অন্যদের মধ্যে আছেন চীনের ভাইস প্রেসিডেন্ট লি কেকিয়াং (১৩তম), সৌদি আরবের তেলমন্ত্রী আলী আল-নাইমি (৩২তম), সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান (৩৩তম), চায়না ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশনের চেয়ারম্যান লৌ জিউয়ে (৩৯তম), জাপান ব্যাংকের গভর্নর মাসাকি শিরাকাওয়া (৪০তম), টময়াটা মোটরের সিইও আকিও টয়োডা (৪৩তম), জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদা (৬০তম), চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সাবেক জেনারেল সেক্রেটারি জিয়াং জেমিন (৬২তম)। সূত্র : এএফপি, পিটিআই ও ফোর্বস অনলাইন।
No comments