তিস্তা সেতুর উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী- কাউকে সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নিতে দেওয়া হবে না
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র চলবে। সংসদে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পাস হয়েছে। কাউকে সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নিতে কিংবা জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না।
লালমনিরহাটে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগের এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী ওই কথা বলেন। এর আগে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি বহুল প্রতীক্ষিত তিস্তা সেতুর উদ্বোধন করেন। সেতুটি খুলে দেওয়ায় উত্তরাঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছে: তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলোপ, কোনো ব্যক্তি শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে সংবিধান রহিত করলে তা রাষ্ট্রদ্রোহ হিসেবে বিবেচনা, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর কোনো আদালত কমিশনকে শুনানির সুযোগ না দিয়ে নির্বাচনবিষয়ক কোনো আদেশ দিতে পারবেন না, আর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানের অংশ।
শেখ হাসিনা লালমনিরহাটে গতকাল দুপুরে সেতু উদ্বোধন শেষে বিকেলে শহরের কালেক্টরেট মাঠে ওই জনসভায় যোগ দেন। এ সময় তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়েছে। এটি শেষও করা হবে। দেশ স্বাধীনের পর জাতির জনক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছিলেন। কিন্তু তাঁকে সপরিবারে হত্যার পর যাঁরা ক্ষমতায় এসেছেন, তাঁরা ওই বিচার করেননি। যুদ্ধাপরাধীদের মধ্যে যাঁরা কারাগারে ছিলেন, তাঁদের ছেড়ে দিয়ে তাঁরা ক্ষমতায় বসিয়েছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, এই সরকারের আমলে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস কঠোর হাতে দমন করা হয়েছে। এ দেশে আর বাংলা ভাই বা জেএমবি মাথাচাড়া দিতে পারবে না।
জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী বুড়িমারী-লালমনিরহাট নতুন রেললাইন উদ্বোধন এবং নির্মাণাধীন লালমনিরহাট ডায়াবেটিক হাসপাতাল ভবনের ফলক উন্মোচন করেন। তিনি একই সঙ্গে কাকিনা-মহিপুর দ্বিতীয় তিস্তা সেতু, লালমনিরহাট-কুলাঘাট-ফুলবাড়ী-কুড়িগ্রাম মহাসড়কের দ্বিতীয় ধরলা সেতু ও লালমনিরহাট সদর হাসপাতালসংলগ্ন নার্সিং ইনস্টিটিউটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেনের সভাপতিত্বে জনসভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ, বাণিজ্যমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ প্রমুখ।
অনুষ্ঠান মঞ্চে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর, রেলমন্ত্রী মো. মজিবুল হক, স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক, স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি এ কে আজাদসহ বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর লালমনিরহাট আগমনকে কেন্দ্র করে নবনির্মিত তিস্তা সেতু থেকে কালেক্টরেট মাঠ পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার সড়কের দুই পাশে জাতির জনক, প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন মন্ত্রী, সাংসদ ও আওয়ামী লীগ নেতার ছবি, ব্যানার, ফেস্টুন টানানো হয়। নির্মাণ করা হয় সুসজ্জিত তোরণ।
৭৫০ মিটার দীর্ঘ ও ১২ মিটার প্রশস্ত তিস্তা সেতুর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১২২ কোটি টাকা।
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছে: তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলোপ, কোনো ব্যক্তি শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে সংবিধান রহিত করলে তা রাষ্ট্রদ্রোহ হিসেবে বিবেচনা, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর কোনো আদালত কমিশনকে শুনানির সুযোগ না দিয়ে নির্বাচনবিষয়ক কোনো আদেশ দিতে পারবেন না, আর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানের অংশ।
শেখ হাসিনা লালমনিরহাটে গতকাল দুপুরে সেতু উদ্বোধন শেষে বিকেলে শহরের কালেক্টরেট মাঠে ওই জনসভায় যোগ দেন। এ সময় তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়েছে। এটি শেষও করা হবে। দেশ স্বাধীনের পর জাতির জনক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছিলেন। কিন্তু তাঁকে সপরিবারে হত্যার পর যাঁরা ক্ষমতায় এসেছেন, তাঁরা ওই বিচার করেননি। যুদ্ধাপরাধীদের মধ্যে যাঁরা কারাগারে ছিলেন, তাঁদের ছেড়ে দিয়ে তাঁরা ক্ষমতায় বসিয়েছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, এই সরকারের আমলে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস কঠোর হাতে দমন করা হয়েছে। এ দেশে আর বাংলা ভাই বা জেএমবি মাথাচাড়া দিতে পারবে না।
জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী বুড়িমারী-লালমনিরহাট নতুন রেললাইন উদ্বোধন এবং নির্মাণাধীন লালমনিরহাট ডায়াবেটিক হাসপাতাল ভবনের ফলক উন্মোচন করেন। তিনি একই সঙ্গে কাকিনা-মহিপুর দ্বিতীয় তিস্তা সেতু, লালমনিরহাট-কুলাঘাট-ফুলবাড়ী-কুড়িগ্রাম মহাসড়কের দ্বিতীয় ধরলা সেতু ও লালমনিরহাট সদর হাসপাতালসংলগ্ন নার্সিং ইনস্টিটিউটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেনের সভাপতিত্বে জনসভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ, বাণিজ্যমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ প্রমুখ।
অনুষ্ঠান মঞ্চে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর, রেলমন্ত্রী মো. মজিবুল হক, স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক, স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি এ কে আজাদসহ বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর লালমনিরহাট আগমনকে কেন্দ্র করে নবনির্মিত তিস্তা সেতু থেকে কালেক্টরেট মাঠ পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার সড়কের দুই পাশে জাতির জনক, প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন মন্ত্রী, সাংসদ ও আওয়ামী লীগ নেতার ছবি, ব্যানার, ফেস্টুন টানানো হয়। নির্মাণ করা হয় সুসজ্জিত তোরণ।
৭৫০ মিটার দীর্ঘ ও ১২ মিটার প্রশস্ত তিস্তা সেতুর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১২২ কোটি টাকা।
No comments