ফেনী জেলা নিবন্ধন কার্যালয়- বিদ্যুৎ-সংযোগ নেই, এক বছর ধরে পড়ে আছে ভবন
বিদ্যুৎ-সংযোগ না পাওয়ায় ফেনী জেলা নিবন্ধন কার্যালয়ের নতুন ভবনে কার্যক্রম শুরু করা যাচ্ছে না। প্রায় এক বছর আগে এই ভবনের কাজ শেষ হয়েছে।
ট্রান্সফরমারে যে ধারণক্ষমতা আছে তাতে বাড়তি গ্রাহককে বিদ্যুৎ দেওয়া যাবে না বলে অজুহাত দেখিয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) ফেনী বিতরণ বিভাগ সংযোগ আটকে রেখেছে বলে গণপূর্ত বিভাগ অভিযোগ করছে।
ট্রান্সফরমারে যে ধারণক্ষমতা আছে তাতে বাড়তি গ্রাহককে বিদ্যুৎ দেওয়া যাবে না বলে অজুহাত দেখিয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) ফেনী বিতরণ বিভাগ সংযোগ আটকে রেখেছে বলে গণপূর্ত বিভাগ অভিযোগ করছে।
গত এক বছরে গণপূর্ত বিভাগ থেকে বারবার ফেনী বিদ্যুৎ বিভাগকে তাগাদা দিয়েও কোনো ফল পাওয়া যায়নি বলে তারা জানিয়েছে।
এদিকে নতুন ভবনে কার্যক্রম শুরু করতে না পারায় প্রতি মাসে ভাড়াবাবদ সরকারকে অনেক টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে।
ফেনী গণপূর্ত বিভাগ জানায়, ফেনী জেলা নিবন্ধন কার্যালয় ভবন নির্মাণে ঢাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সিদ্দিক অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডকে ২০০৯ সালের ২১ জানুয়ারি কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। এর পরপরই ফেনী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অদূরে ৫০ শতক জমির ওপর দুই কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ভবন নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রায় এক বছর আগে এই ভবনের অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ সম্পন্ন হয়। কিন্তু বিদ্যুৎ-সংযোগ না পাওয়ায় ভবনটি জেলা নিবন্ধন কার্যালয়কে হস্তান্তর করা যাচ্ছে না।
ফেনী গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আমিনুর রহমান জানান, ওই ভবনে বিদ্যুৎ-সংযোগ পেতে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পিডিবির ফেনী বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে আবেদন করা হয়। ইতিমধ্যে বেশ কয়েক মাস পার হয়ে গেছে; কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ এখনো পর্যন্ত কোনো চাহিদাপত্র (ডিমান্ড লেটার) দেয়নি। পরে আবারও গণপূর্ত বিভাগের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে জানানো হয় বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার ওভারলোডেড হওয়ায় ওই ভবনে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া সম্ভব নয়। তিনি জানান, বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়া গেলে যেকোনো সময়ে ভবনটি জেলা নিবন্ধন কার্যালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ফেনী জেলার নিবন্ধক শ ম সাইদুর রহমান জানান, বর্তমানে কার্যালয়ের জন্য পৃথক দুটি বাড়িভাড়া নিয়ে কার্যালয়ের কাজকর্ম চালাতে হচ্ছে। একটি ভবনে দাপ্তরিক কাজকর্ম এবং অপরটিতে দলিলপত্র রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ-সংযোগ না থাকায় নতুন ভবনে স্থানান্তর করা যাচ্ছে না। এতে করে কার্যালয়ের যাবতীয় কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। অন্যদিকে কার্যালয় ভাড়াবাবদ প্রতি মাসে প্রায় ২০ হাজার টাকা সরকারকে লোকসান গুনতে হচ্ছে।
ফেনী বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিতরণ) নির্বাহী প্রকৌশলী মকবুল আহম্মদ জানান, যে ট্রান্সফরমার থেকে ওই ভবনে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হবে সেটি ওভারলোডেড। তাই বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া যাচ্ছে না। নতুন সংযোগ প্রদানের জন্য ১০ এমভিএ ক্ষমতাসম্পন্ন আরও একটি নতুন ট্রান্সফরমার স্থাপন করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে নতুন ভবনে কার্যক্রম শুরু করতে না পারায় প্রতি মাসে ভাড়াবাবদ সরকারকে অনেক টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে।
ফেনী গণপূর্ত বিভাগ জানায়, ফেনী জেলা নিবন্ধন কার্যালয় ভবন নির্মাণে ঢাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সিদ্দিক অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডকে ২০০৯ সালের ২১ জানুয়ারি কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। এর পরপরই ফেনী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অদূরে ৫০ শতক জমির ওপর দুই কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ভবন নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রায় এক বছর আগে এই ভবনের অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ সম্পন্ন হয়। কিন্তু বিদ্যুৎ-সংযোগ না পাওয়ায় ভবনটি জেলা নিবন্ধন কার্যালয়কে হস্তান্তর করা যাচ্ছে না।
ফেনী গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আমিনুর রহমান জানান, ওই ভবনে বিদ্যুৎ-সংযোগ পেতে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পিডিবির ফেনী বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে আবেদন করা হয়। ইতিমধ্যে বেশ কয়েক মাস পার হয়ে গেছে; কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ এখনো পর্যন্ত কোনো চাহিদাপত্র (ডিমান্ড লেটার) দেয়নি। পরে আবারও গণপূর্ত বিভাগের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে জানানো হয় বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার ওভারলোডেড হওয়ায় ওই ভবনে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া সম্ভব নয়। তিনি জানান, বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়া গেলে যেকোনো সময়ে ভবনটি জেলা নিবন্ধন কার্যালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ফেনী জেলার নিবন্ধক শ ম সাইদুর রহমান জানান, বর্তমানে কার্যালয়ের জন্য পৃথক দুটি বাড়িভাড়া নিয়ে কার্যালয়ের কাজকর্ম চালাতে হচ্ছে। একটি ভবনে দাপ্তরিক কাজকর্ম এবং অপরটিতে দলিলপত্র রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ-সংযোগ না থাকায় নতুন ভবনে স্থানান্তর করা যাচ্ছে না। এতে করে কার্যালয়ের যাবতীয় কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। অন্যদিকে কার্যালয় ভাড়াবাবদ প্রতি মাসে প্রায় ২০ হাজার টাকা সরকারকে লোকসান গুনতে হচ্ছে।
ফেনী বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিতরণ) নির্বাহী প্রকৌশলী মকবুল আহম্মদ জানান, যে ট্রান্সফরমার থেকে ওই ভবনে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হবে সেটি ওভারলোডেড। তাই বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া যাচ্ছে না। নতুন সংযোগ প্রদানের জন্য ১০ এমভিএ ক্ষমতাসম্পন্ন আরও একটি নতুন ট্রান্সফরমার স্থাপন করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
No comments