নতুন ৪৬ জনকে নিয়ে খুলনা জেলা ছাত্রদলের কমিটি!
অভ্যন্তরীণ কোন্দল মেটাতে খুলনা জেলা ছাত্রদলের কমিটিতে আরো ৪৬ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে কমিটির মোট সদস্যসংখ্যা দাঁড়াল ১৯৯-তে। তবে কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা সংগঠনকে গতিশীল ও শক্তিশালী করতে এ অন্তর্ভুক্তি বলে মন্তব্য করেছেন।ছাত্রদল সূত্র জানায়, দীর্ঘ আট বছর পর ২০১০ সালের ২৬ জুলাই নগরীর জিয়া হলে জেলা ছাত্রদলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই পুরনো কমিটি ভেঙে দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি কামরান হাসানকে সভাপতি ও এবাদুল হক রুবায়েদকে সাধারণ সম্পাদক করে জেলা ছাত্রদলের ১১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়। পরে কমিটিতে দুজনকে অন্তর্ভুক্ত করায় সদস্যসংখ্যা হয় ১৩।
আংশিক কমিটি গঠনের আট মাস পর গত ৯ অক্টোবর ১৫৩ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হয়। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণার পর তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকেন। ওই ক্ষোভ প্রশমনে সর্বশেষ ৪৬ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা ছাত্রদলের একাধিক নেতা কালের কণ্ঠকে বলেন, কেন্দ্রীয় কমিটি তাদের ভুল সংশোধন করতেই কমিটির সদস্যসংখ্যা বাড়িয়েছে। এর আগে বড় একটি কমিটি করলেও তাতে অনেক বিতর্কিত ও দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন এমন অনেককে আনা হয়েছে, যার ফলে বর্তমান সরকারবিরোধী আন্দোলনে প্রভাব পড়বে। তাঁরা বলেন, যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে তাতে ভালো ছাত্রদের ছাত্রদল করার সুযোগ কমে আসছে। কেন্দ্রীয় কমিটির এ বিষয়টি অনুধাবন করা উচিত।
জেলা সাধারণ সম্পাদক এবাদুল হক রুবায়েদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নতুন ৪৬ জনকে অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে এখনো কোনো চিঠি পাওয়া যায়নি, তবে শুনেছি। যাদের নাম বলা হচ্ছে তাদের অনেককেই আমি চিনি না।'
এদিকে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু ও সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমের বরাত দিয়ে দপ্তর সম্পাদক বিল্লাল হোসেন তারেক সাংবাদিকদের বলেন, সংগঠনকে অধিকতর গতিশীল ও শক্তিশালী করতে সংগঠনের খুলনা জেলা কমিটিতে আরো ৪৬ জন ছাত্রনেতাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা ছাত্রদলের একাধিক নেতা কালের কণ্ঠকে বলেন, কেন্দ্রীয় কমিটি তাদের ভুল সংশোধন করতেই কমিটির সদস্যসংখ্যা বাড়িয়েছে। এর আগে বড় একটি কমিটি করলেও তাতে অনেক বিতর্কিত ও দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন এমন অনেককে আনা হয়েছে, যার ফলে বর্তমান সরকারবিরোধী আন্দোলনে প্রভাব পড়বে। তাঁরা বলেন, যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে তাতে ভালো ছাত্রদের ছাত্রদল করার সুযোগ কমে আসছে। কেন্দ্রীয় কমিটির এ বিষয়টি অনুধাবন করা উচিত।
জেলা সাধারণ সম্পাদক এবাদুল হক রুবায়েদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নতুন ৪৬ জনকে অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে এখনো কোনো চিঠি পাওয়া যায়নি, তবে শুনেছি। যাদের নাম বলা হচ্ছে তাদের অনেককেই আমি চিনি না।'
এদিকে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু ও সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমের বরাত দিয়ে দপ্তর সম্পাদক বিল্লাল হোসেন তারেক সাংবাদিকদের বলেন, সংগঠনকে অধিকতর গতিশীল ও শক্তিশালী করতে সংগঠনের খুলনা জেলা কমিটিতে আরো ৪৬ জন ছাত্রনেতাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
No comments