রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুজনের রহস্যজনক মৃত্যু
রাজধানীর আদাবর এলকায় গতকাল শুক্রবার সকালে রিফাত লিন্ডা খান (২৮) নামের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা ও তুরাগ এলাকায় গত বৃহস্পতিবার রাতে ইব্রাহিম মিয়া (৩১) নামের এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ তাঁদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।আদাবর থানার উপপরিদর্শক আনোয়ার হোসেন পরিবারের বরাত দিয়ে জানান, লিন্ডা বেসরকারি একটি শিপিং করপোরেশনে কাজ করতেন। সম্প্রতি পারিবারিকভাবে একটি ছেলের সঙ্গে তাঁর বিয়ে ঠিক হয়। ছেলেটির ভারতে যাওয়া নিয়ে তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য হয় বলে জানান তিনি।
আদাবরের পিসি কালচার রোডের বাসায় বৃহস্পতিবার রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষে ঘুমাতে যান লিন্ডা। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে বাসার গৃহপরিচারিকা তাঁকে ডাকতে গেলে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পরিবারকে জানায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বিষজাতীয় দ্রব্য খেয়ে তাঁর মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। ঘটনাটি রহস্যজনক মনে হওয়ায় ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন পেলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। লিন্ডার গ্রামের বাড়ি জামালপুরের ইসলামপুরে।
এদিকে তুরাগ থানার পুলিশ জানায়, নিহত ইব্রাহিম মিয়ার বাসা তুরাগের বামনারটেক এলাকায়। বাসার একটু দূরে তাঁর মুদির দোকান। তিনি গত দুই বছর ধরে টিবি ও টিউমারজনিত রোগে ভুগছিলেন। গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে দোকানে তাঁর স্ত্রী রোখসানাকে বসিয়ে সবার অগোচরে ওড়না পেঁচিয়ে ঘরের আড়ার সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। পরে পুলিশ খবর পেয়ে রাত ১১টার দিকে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অসুস্থতার কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
এদিকে তুরাগ থানার পুলিশ জানায়, নিহত ইব্রাহিম মিয়ার বাসা তুরাগের বামনারটেক এলাকায়। বাসার একটু দূরে তাঁর মুদির দোকান। তিনি গত দুই বছর ধরে টিবি ও টিউমারজনিত রোগে ভুগছিলেন। গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে দোকানে তাঁর স্ত্রী রোখসানাকে বসিয়ে সবার অগোচরে ওড়না পেঁচিয়ে ঘরের আড়ার সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। পরে পুলিশ খবর পেয়ে রাত ১১টার দিকে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অসুস্থতার কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
No comments