১১.১১.১১-বগুড়ায় এক মায়ের চার সন্তান প্রসব
কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই ১১-১১-১১ তারিখটি স্মরণীয় হয়ে গেল বগুড়ার এক মায়ের জীবনে। বিশ্বজুড়ে বহু মানুষের বাড়তি কৌতূহলে ঘিরে থাকা এই দিনে বগুড়ার শেরপুর রোডের অন্বেষা নামের একটি ক্লিনিকে একই সঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন মা মালা বেগম (২৪)। সন্তানদের মধ্যে দুজন ছেলে ও দুজন মেয়ে। তবে নির্ধারিত সময়ের কিছুটা আগে জন্ম নেওয়ায় একটি ছেলে ও একটি মেয়ে শারীরিকভাবে বেশ দুর্বল। চার নবজাতককেই নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। প্রসূতি সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
মালা বেগম বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার হারিয়াকান্দি গ্রামের সৌদি প্রবাসী সবুজ মিয়ার স্ত্রী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টার পর তিনি চার সন্তানের জন্ম দেন।
ক্লিনিকের গাইনি বিভাগের চিকিৎসক লুৎফুন নেছা জানান, মাত্র ৩৪ সপ্তাহ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরই ওই প্রসুতি চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। তিনি বলেন, চারজনের মধ্যে একটি সন্তান স্বাভাবিকভাবে জন্ম নিলেও বাকি তিন সন্তান অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসব করানো হয়েছে। এক ছেলে ও এক মেয়ের ওজন স্বাভাবিক হলেও অপর দুজনের ওজন তুলনামূলক কম। এ কারণে দুজনের অবস্থাই খুব নাজুক। চার শিশুকেই নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। তবে তাদের মা সুস্থ আছেন বলেও তিনি জানান।
চার নবজাতকের দাদা মাহতাব উদ্দিন জানান, তাঁর ছেলে সবুজ মিয়া আট বছর ধরে সৌদি প্রবাসী। চার বছর আগে দেশে এলে তাঁর বিয়ে হয়। বিয়ের পর মাঝেমধ্যেই ছুটিতে দেশে আসতেন। তবে এখন তিনি সৌদি আরবেই আছেন। এবারই প্রথম এই দম্পতি সন্তানের মা-বাবা হয়েছেন। এক সঙ্গে চার সন্তান জন্ম নেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, 'সবই আল্লাহর ইচ্ছা। ভালোভাবে সন্তান প্রসব হওয়ায় বাড়ির সবাই খুশি।'
ক্লিনিকের গাইনি বিভাগের চিকিৎসক লুৎফুন নেছা জানান, মাত্র ৩৪ সপ্তাহ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরই ওই প্রসুতি চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। তিনি বলেন, চারজনের মধ্যে একটি সন্তান স্বাভাবিকভাবে জন্ম নিলেও বাকি তিন সন্তান অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসব করানো হয়েছে। এক ছেলে ও এক মেয়ের ওজন স্বাভাবিক হলেও অপর দুজনের ওজন তুলনামূলক কম। এ কারণে দুজনের অবস্থাই খুব নাজুক। চার শিশুকেই নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। তবে তাদের মা সুস্থ আছেন বলেও তিনি জানান।
চার নবজাতকের দাদা মাহতাব উদ্দিন জানান, তাঁর ছেলে সবুজ মিয়া আট বছর ধরে সৌদি প্রবাসী। চার বছর আগে দেশে এলে তাঁর বিয়ে হয়। বিয়ের পর মাঝেমধ্যেই ছুটিতে দেশে আসতেন। তবে এখন তিনি সৌদি আরবেই আছেন। এবারই প্রথম এই দম্পতি সন্তানের মা-বাবা হয়েছেন। এক সঙ্গে চার সন্তান জন্ম নেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, 'সবই আল্লাহর ইচ্ছা। ভালোভাবে সন্তান প্রসব হওয়ায় বাড়ির সবাই খুশি।'
No comments