ফতুল্লায় আগুনে অর্ধশত দোকান ভস্মীভূত
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় ভয়াবহ অগি্নকাণ্ডে অর্ধশত দোকান ভস্মীভূত হয়েছে। আগুন নেভাতে এবং দোকানের মালামাল বের করতে গিয়ে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার দুপুরে ঢাকা-পাগলা-নারায়ণগঞ্জ সড়কের পাশে ফতুল্লার ডিআইটি মাঠের সামনে নামহীন পাঁচটি টিনশেড মার্কেটে এ অগি্নকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।অগি্নকাণ্ডে প্রায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকরা দাবি করেছেন। আগুন লাগার খবর পেয়েও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে আসায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে বলে দোকান মালিকরা অভিযোগ করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক জাকির হোসেন, রয়েল চৌধুরী ও জামাল চৌধুরী জানান, স্থানীয় পাঁচ ব্যক্তি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কাছ থেকে লিজ নিয়ে পাশাপাশি পাঁচটি টিনশেড মার্কেট গড়ে তোলেন। এতে শতাধিক দোকান রয়েছে। বেলা সোয়া ২টার দিকে মার্কেটের একটি দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে মুহূর্তের মধ্যে সব মার্কেটে ছড়িয়ে পড়ে। এতে কাপড়, কসমেটিকস, ফার্নিচার, খাবার হোটেলসহ অর্ধশতাধিক দোকান পুড়ে যায়। এর মধ্যে বেশির ভাগই কাপড়ের দোকান। ঈদের ছুটির কারণে এসব দোকান বন্ধ ছিল। দোকান বন্ধ থাকায় কোনো মালামাল সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া কার দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে তাও সঠিকভাবে কেউ জানাতে পারেনি।
আগুন নেভাতে গিয়ে যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে শাহীন চৌধুরী (৫৫), মাসুম (৩২), হাবীব (২৮) ও রনির (২৫) নাম জানা গেছে। তাঁরাসহ আহত অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
অগি্নকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ পুরনো সড়কে এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল। এ সময় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা সাড়ে ৩টা থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
অগি্নকাণ্ডে শাহীন চৌধুরীর ১২টি, দেলোয়ার হোসেনের ছয়টি, সোহেলের আটটি, সোহাগের চারটি এবং পনিরের মালিকানাধীন ৯টি দোকান ভস্মীভূত হয়।
নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপপরিচালক আহসানুল কবির বলেন, দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালানোর পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে নিরূপণ করা যায়নি বলে তিনি জানান। তবে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের দেরিতে পেঁৗছার কথা তিনি অস্বীকার করেন। ফতুল্লা মডেল থানার ওসি আবদুল মতিন জানান, মার্কেটে আগুনের কারণে এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল। বেলা সাড়ে ৩টা থেকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
আগুন নেভাতে গিয়ে যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে শাহীন চৌধুরী (৫৫), মাসুম (৩২), হাবীব (২৮) ও রনির (২৫) নাম জানা গেছে। তাঁরাসহ আহত অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
অগি্নকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ পুরনো সড়কে এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল। এ সময় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা সাড়ে ৩টা থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
অগি্নকাণ্ডে শাহীন চৌধুরীর ১২টি, দেলোয়ার হোসেনের ছয়টি, সোহেলের আটটি, সোহাগের চারটি এবং পনিরের মালিকানাধীন ৯টি দোকান ভস্মীভূত হয়।
নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপপরিচালক আহসানুল কবির বলেন, দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালানোর পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে নিরূপণ করা যায়নি বলে তিনি জানান। তবে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের দেরিতে পেঁৗছার কথা তিনি অস্বীকার করেন। ফতুল্লা মডেল থানার ওসি আবদুল মতিন জানান, মার্কেটে আগুনের কারণে এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল। বেলা সাড়ে ৩টা থেকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
No comments