পদত্যাগ করলেন ওবামার মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা ডেনিস রস পদত্যাগ করেছেন। এ নিয়ে ছয় মাসের মধ্যে ওবামা প্রশাসনের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার পদত্যাগকারীর সংখ্যা হবে দুই। এর আগে ১৩ মে আরব-ইসরাইল শান্তি বিষয়ক মধ্যপ্রাচ্যের বিশেষ দূত সিনেটর জর্জ মিশেল পদত্যাগ করেন। পদত্যাগ বিষয়ে ডেনিস রস জানান, তিনি হোয়াইট হাউসে কাজ করার ব্যাপারে দুই বছরের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন। কিন্তু চলতি বছরে আরব দেশগুলোয় গণজাগরণ শুরুর পরিপ্রেক্ষিতে তার মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হয়।
কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দুই বছরের বেশি মেয়াদে তিনি এ দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখবেন না বলে তার স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, চলতি বছরের শেষ হওয়ার মধ্য দিয়ে রসও জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল ছেড়ে যাবেন। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জে কার্নেই বলেন, ইসরাইল-ফিলিস্তিন শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ইসরাইলের সঙ্গে নিরাপত্তা সম্পর্ক আরও গভীর করার ব্যাপারে রস অনেক সহায়তা করেছেন।
সাম্প্রতিক মাসগুলোয় রস ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে জাতিসংঘে পূর্ণ সদস্যপদের জন্য আবেদন করা থেকে বিরত রেখে ইসরাইল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনা শুরুর ব্যাপারে চেষ্টা চালান। কিন্তু আমেরিকার এই প্রচেষ্টা ভেস্তে যায়। ফিলিস্তিন জাতিসংঘে পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার আবেদন জানায়। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সরাসরি শান্তি আলোচনা বন্ধ রয়েছে। সহসাই তা আবার শুরুর সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না। ইরান সম্পর্কিত মার্কিন নীতির ক্ষেত্রেও রসের জোরালো ভূমিকা রয়েছে।
হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, চলতি বছরের শেষ হওয়ার মধ্য দিয়ে রসও জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল ছেড়ে যাবেন। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জে কার্নেই বলেন, ইসরাইল-ফিলিস্তিন শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ইসরাইলের সঙ্গে নিরাপত্তা সম্পর্ক আরও গভীর করার ব্যাপারে রস অনেক সহায়তা করেছেন।
সাম্প্রতিক মাসগুলোয় রস ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে জাতিসংঘে পূর্ণ সদস্যপদের জন্য আবেদন করা থেকে বিরত রেখে ইসরাইল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনা শুরুর ব্যাপারে চেষ্টা চালান। কিন্তু আমেরিকার এই প্রচেষ্টা ভেস্তে যায়। ফিলিস্তিন জাতিসংঘে পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার আবেদন জানায়। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সরাসরি শান্তি আলোচনা বন্ধ রয়েছে। সহসাই তা আবার শুরুর সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না। ইরান সম্পর্কিত মার্কিন নীতির ক্ষেত্রেও রসের জোরালো ভূমিকা রয়েছে।
No comments