মুখোমুখি প্রতিদিন-জাতীয় দলটাকে চাঙা করাই আমাদের লক্ষ্য
সাফ ফুটবলকে সামনে রেখে জাতীয় দল আজ প্রস্তুতি ম্যাচ খেলছে বাংলাদেশ লিগে খেলা বিদেশিদের নিয়ে গড়া দলের সঙ্গে। সেই দলের কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন ফরাশগঞ্জকে স্বাধীনতা কাপ জেতানো কামাল বাবু। এর আগেও বিভিন্ন সময় এ ভূমিকায় দেখা গেছে তাঁকে এবং জাতীয় দলের বিপক্ষে তিনি এখনো অপরাজিত। আজকের ম্যাচ নিয়ে তো বটেই ঘরোয়া ফুটবলের আলোচিত এই কোচ কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়ে কথা বলেছেন তাঁর ফুটবল-দর্শন নিয়েও।
কালের কণ্ঠ স্পোর্টস : আপনাদের প্রস্তুতি কেমন?কামাল বাবু : প্রস্তুতি মোটামুটি ভালোই। বনানী চেয়ারম্যানবাড়ি মাঠে তিন-চার দিন সব খেলোয়াড়কে একসঙ্গে প্র্যাকটিসও করিয়েছি। আমার দলে বলতে পারেন পুরনো আর নতুনের মিশেল। গত বাংলাদেশ লিগে খেলা অনেকেই থেকে গিয়েছে, আর নতুন কিছু খেলোয়াড় এসেছে আগামী মৌসুমের জন্য। এই দুই ধরনের খেলোয়াড় নিয়েই আমি দলটা সাজিয়েছি।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ লিগে ভালো পারফরম করাদের মধ্যে কে কে আছে আপনার দলে?
কামাল বাবু : ফেনী সকারের দুজন খেলোয়াড় এরিক এবং ওকে, ফরাশগঞ্জে খেলেছে মোজেস, ওরা আছে। তারপর আরামবাগে খেলা বাঙ্গুরা ইসমাইল আর মোস্তফা কাবা, এ ছাড়া চট্টগ্রাম মোহামেডান ও আবাহনীর দুজন খেলোয়াড়কেও নিয়েছি।
প্রশ্ন : এর আগেও বিভিন্ন সময় জাতীয় দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছেন আপনি এবং কখনোই হারেননি।
কামাল বাবু : হ্যাঁ, এর আগে তিনটা ম্যাচ খেলেছি, একটাতে ড্র ও অন্য দুটিতে জয়। দেখা যাক কাল (আজ) কী হয়!
প্রশ্ন : আপনার কী পরিকল্পনা?
কামাল বাবু : আমাদের লক্ষ্যই হলো জাতীয় দলটাকে চাঙা করে দেওয়া। সে জন্য যতটা সম্ভব ম্যাচটাকে কঠিন করে তুলতে হবে আমাদের। এতে জাতীয় দলের জন্যই সুবিধা, তারা নিজেদের সবলতা-দুর্বলতার জায়গাগুলো বুঝতে পারবে।
প্রশ্ন : বর্তমান দলটাকে দেখে কী মনে হয়েছে?
কামাল বাবু : আমি তিন দিন ওদের প্র্যাকটিস দেখেছি। ভালোই মনে হয়েছে। খেলোয়াড়দের ফিটনেস লেভেলও বেশ ভালো। আর কোচ ইলিয়েভস্কির ব্যাপারে বলব, তিনি বেশ পজিটিভ। এটা ভালো দিক। তবে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসে সমস্যাও হয়। যেমন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের খেলা দেখে আমার মনে হয়েছে তিনি প্রতিপক্ষকে খুব একটা আমলে নেননি। ইরাক, সৌদি আরবের বিপক্ষে আমরা কি কোনো দিন জিতেছি? কিন্তু উনি ম্যাচ শুরুর দশ মিনিটের মধ্যেই ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। শেষ পর্যন্ত ৬ গোল দিয়েছে ইরাক। কিন্তু দলটা কিন্তু এত গোল খাওয়ার মতো ছিল না।
প্রশ্ন : আপনার কখনো জাতীয় দলের কোচ হতে ইচ্ছে করে না?
কামাল বাবু : ইচ্ছে কখনো হয়নি যে তা বলব না। কিন্তু ফেডারেশন বোধহয় একটা প্যানেল করে রেখেছে যে যারা বাফুফের চাকরি করেন তাঁরাই শুধু জাতীয় দলের কোচ হবেন। নিয়ম না করলেও এমন একটা ধারা তো তারা ধরে রেখেছেই।
প্রশ্ন : এর আগে এমন একটা প্রস্তুতি ম্যাচ শেষেই জাতীয় দলের খেলোয়াড়-কর্মকর্তাদের ক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন আপনি, মনে আছে।
কামাল বাবু : হ্যাঁ, সেটা চার-পাঁচ বছর আগের কথা। হাসান আল মামুনরা বেশ রাগ করেছিল। কিন্তু ওদের খেলা দেখে আমার যেটা মনে হয়েছিল শুধু সেটাই বলেছি। আমি চার গোলের কথা বলেছিলাম, কিরগিজস্তানের বিপক্ষে পরে কিন্তু ওরা ৬ গোলে হেরেছিল।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ লিগে ভালো পারফরম করাদের মধ্যে কে কে আছে আপনার দলে?
কামাল বাবু : ফেনী সকারের দুজন খেলোয়াড় এরিক এবং ওকে, ফরাশগঞ্জে খেলেছে মোজেস, ওরা আছে। তারপর আরামবাগে খেলা বাঙ্গুরা ইসমাইল আর মোস্তফা কাবা, এ ছাড়া চট্টগ্রাম মোহামেডান ও আবাহনীর দুজন খেলোয়াড়কেও নিয়েছি।
প্রশ্ন : এর আগেও বিভিন্ন সময় জাতীয় দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছেন আপনি এবং কখনোই হারেননি।
কামাল বাবু : হ্যাঁ, এর আগে তিনটা ম্যাচ খেলেছি, একটাতে ড্র ও অন্য দুটিতে জয়। দেখা যাক কাল (আজ) কী হয়!
প্রশ্ন : আপনার কী পরিকল্পনা?
কামাল বাবু : আমাদের লক্ষ্যই হলো জাতীয় দলটাকে চাঙা করে দেওয়া। সে জন্য যতটা সম্ভব ম্যাচটাকে কঠিন করে তুলতে হবে আমাদের। এতে জাতীয় দলের জন্যই সুবিধা, তারা নিজেদের সবলতা-দুর্বলতার জায়গাগুলো বুঝতে পারবে।
প্রশ্ন : বর্তমান দলটাকে দেখে কী মনে হয়েছে?
কামাল বাবু : আমি তিন দিন ওদের প্র্যাকটিস দেখেছি। ভালোই মনে হয়েছে। খেলোয়াড়দের ফিটনেস লেভেলও বেশ ভালো। আর কোচ ইলিয়েভস্কির ব্যাপারে বলব, তিনি বেশ পজিটিভ। এটা ভালো দিক। তবে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসে সমস্যাও হয়। যেমন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের খেলা দেখে আমার মনে হয়েছে তিনি প্রতিপক্ষকে খুব একটা আমলে নেননি। ইরাক, সৌদি আরবের বিপক্ষে আমরা কি কোনো দিন জিতেছি? কিন্তু উনি ম্যাচ শুরুর দশ মিনিটের মধ্যেই ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। শেষ পর্যন্ত ৬ গোল দিয়েছে ইরাক। কিন্তু দলটা কিন্তু এত গোল খাওয়ার মতো ছিল না।
প্রশ্ন : আপনার কখনো জাতীয় দলের কোচ হতে ইচ্ছে করে না?
কামাল বাবু : ইচ্ছে কখনো হয়নি যে তা বলব না। কিন্তু ফেডারেশন বোধহয় একটা প্যানেল করে রেখেছে যে যারা বাফুফের চাকরি করেন তাঁরাই শুধু জাতীয় দলের কোচ হবেন। নিয়ম না করলেও এমন একটা ধারা তো তারা ধরে রেখেছেই।
প্রশ্ন : এর আগে এমন একটা প্রস্তুতি ম্যাচ শেষেই জাতীয় দলের খেলোয়াড়-কর্মকর্তাদের ক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন আপনি, মনে আছে।
কামাল বাবু : হ্যাঁ, সেটা চার-পাঁচ বছর আগের কথা। হাসান আল মামুনরা বেশ রাগ করেছিল। কিন্তু ওদের খেলা দেখে আমার যেটা মনে হয়েছিল শুধু সেটাই বলেছি। আমি চার গোলের কথা বলেছিলাম, কিরগিজস্তানের বিপক্ষে পরে কিন্তু ওরা ৬ গোলে হেরেছিল।
No comments