গ্রহাণুর আঘাত থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেল পৃথিবী!
একটি গ্রহাণুর আঘাত থেকে গত শুক্রবার অল্পের জন্য রক্ষা পেল পৃথিবী! ২০১২ বিএক্স৩৪ নামের গ্রহাণুটি খুব কাছাকাছি এসেও নিরাপদে পৃথিবীকে অতিক্রম করেছে। গ্রহাণুটি ছুটতে ছুটতে চাঁদের চেয়েও কম দূরত্বে পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে। মহাকাশ পর্যবেক্ষকেরা এ ঘটনাকে ‘অল্পের জন্য রক্ষা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
মহাকাশে ঘুরে বেড়ানো বিভিন্ন বস্তুর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মাইনর প্লানেট সেন্টারের সহযোগী পরিচালক গেরেথ উইলিয়ামস বলেন, ‘গ্রহাণুটির ব্যাস ছয় থেকে ১৯ মিটারের মধ্যে ছিল (২০ অনুপাত ৬২ ফুট)। বুধবার আ্যাারিজোনার একটি টেলিস্কোপে গ্রহাণুটির উপস্থিতি ধরা পড়ার আগ পর্যন্ত বিষয়টি সম্পর্কে কারও কিছু জানা ছিল না। শুক্রবার গ্রিনিচ সময় তিনটার দিকে এটি পৃথিবীর ৬০ হাজার কিলোমিটারের কাছাকাছি চলে আসে।’
গেরেথ উইলিয়ামস বলেন, ‘অল্পের জন্য এটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছে। এ পর্যন্ত পৃথিবীর খুব কাছাকাছি এসেছে এমন শীর্ষ ২০-এর তালিকায় এটি থাকবে।’
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা) বৃহস্পতিবার টুইটারে জানায়, গ্রহাণুটি ‘নিরাপদেই ২৭ জানুয়ারি পৃথিবী অতিক্রম করেছে।’
গেরেথ উইলিয়ামস ব্যাখ্যা করে বলেন, গ্রহাণুটি এতই ছোট ছিল যে, পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসার পরই কেবল তা শনাক্ত করা যায়। কিন্তু এর ওড়ার গতি বিস্ময়কর হলেও তা একেবারেই অস্বাভাবিক ছিল না।
তবে গ্রহাণুটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়লেও ক্ষতির আশঙ্কা ছিল না বলে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের জন্য গ্রহাণুটির যে শক্তি ক্ষয় হতো এর ফলে এটি ভেঙে যেত। এর পরও পৃথিবীর মাটিতে গ্রহাণুটি প্রবেশে সক্ষম হলে বড়জোর এর আকৃতি হতো একটি ফুটবলের মতো।
এর আগে গত বছর নভেম্বরে আরেকটি গ্রহাণু যার নাম ২০০৫ ওয়াইইউ ৫৫ পৃথিবীর খুব কাছাকাছি চলে এসেছিল। এএফপি।
গেরেথ উইলিয়ামস বলেন, ‘অল্পের জন্য এটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছে। এ পর্যন্ত পৃথিবীর খুব কাছাকাছি এসেছে এমন শীর্ষ ২০-এর তালিকায় এটি থাকবে।’
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা) বৃহস্পতিবার টুইটারে জানায়, গ্রহাণুটি ‘নিরাপদেই ২৭ জানুয়ারি পৃথিবী অতিক্রম করেছে।’
গেরেথ উইলিয়ামস ব্যাখ্যা করে বলেন, গ্রহাণুটি এতই ছোট ছিল যে, পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসার পরই কেবল তা শনাক্ত করা যায়। কিন্তু এর ওড়ার গতি বিস্ময়কর হলেও তা একেবারেই অস্বাভাবিক ছিল না।
তবে গ্রহাণুটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়লেও ক্ষতির আশঙ্কা ছিল না বলে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের জন্য গ্রহাণুটির যে শক্তি ক্ষয় হতো এর ফলে এটি ভেঙে যেত। এর পরও পৃথিবীর মাটিতে গ্রহাণুটি প্রবেশে সক্ষম হলে বড়জোর এর আকৃতি হতো একটি ফুটবলের মতো।
এর আগে গত বছর নভেম্বরে আরেকটি গ্রহাণু যার নাম ২০০৫ ওয়াইইউ ৫৫ পৃথিবীর খুব কাছাকাছি চলে এসেছিল। এএফপি।
No comments