সেনাবাহিনীকে দিয়ে অঘটন ঘটানোই বিএনপির চিন্তা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করে। আর বিএনপি সব সময় চিন্তা করে সেনাবাহিনীকে দিয়ে কী করে অঘটন ঘটানো যায়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির নেত্রী ডিসেম্বরে সরকার পতনের যে সময় বেঁধে দিয়েছিলেন, তার মাজেজা ধরা পড়েছে। রহস্য জানা গেছে, তাঁদের ষড়যন্ত্র ধরা পড়েছে। এখন তাঁরা সেনা অভ্যুত্থান নয়, গণ-অভ্যুত্থান করে সরকার উৎখাতের কথা বলছেন।’
গতকাল শনিবার গণভবনে লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৮৬ সালে ১৫ দল ও ৭ দলের সিদ্ধান্ত হয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার। কিন্তু বিএনপির নেত্রী হঠাৎ বায়তুল মোকাররমে জনসভায় সিপাহি-জনতাকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আত্মগোপনে চলে যান। পরে যখন দেখলেন, সিপাহিও বের হয় না, জনতাও বের হয় না। তখন হঠাৎ করে আদালতে হাজির হয়ে বলেন, তাঁকে গ্রেপ্তার করে রাখা হয়েছিল। বিডিআর বিদ্রোহের সময়ও বিরোধীদলীয় নেত্রী বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যান। পরবর্তী কয়েক দিন তাঁর খোঁজ ছিল না।
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন, ‘ঘটনার দুই ঘণ্টা আগে তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে গেলেন কেন? ঘটনার খবর তিনি আগেই জানলেন কীভাবে? এর সঙ্গে কী সম্পর্ক আছে?’
শেখ হাসিনা দাবি করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় যত নির্বাচন হয়েছে, সবগুলো সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। জনগণ নিজের অধিকার প্রয়োগ করতে পেরেছেন। নির্বাচন নিয়ে কারও কোনো অভিযোগ করার সুযোগ ছিল না। আর বিএনপির নির্বাচন মানেই, ভোট ডাকাতি আর সন্ত্রাস।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেনের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে ছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, গণপূর্ত ও গৃহায়ণ প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ফরিদুন্নাহার লাইলী প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৮৬ সালে ১৫ দল ও ৭ দলের সিদ্ধান্ত হয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার। কিন্তু বিএনপির নেত্রী হঠাৎ বায়তুল মোকাররমে জনসভায় সিপাহি-জনতাকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আত্মগোপনে চলে যান। পরে যখন দেখলেন, সিপাহিও বের হয় না, জনতাও বের হয় না। তখন হঠাৎ করে আদালতে হাজির হয়ে বলেন, তাঁকে গ্রেপ্তার করে রাখা হয়েছিল। বিডিআর বিদ্রোহের সময়ও বিরোধীদলীয় নেত্রী বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যান। পরবর্তী কয়েক দিন তাঁর খোঁজ ছিল না।
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন, ‘ঘটনার দুই ঘণ্টা আগে তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে গেলেন কেন? ঘটনার খবর তিনি আগেই জানলেন কীভাবে? এর সঙ্গে কী সম্পর্ক আছে?’
শেখ হাসিনা দাবি করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় যত নির্বাচন হয়েছে, সবগুলো সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। জনগণ নিজের অধিকার প্রয়োগ করতে পেরেছেন। নির্বাচন নিয়ে কারও কোনো অভিযোগ করার সুযোগ ছিল না। আর বিএনপির নির্বাচন মানেই, ভোট ডাকাতি আর সন্ত্রাস।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেনের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে ছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, গণপূর্ত ও গৃহায়ণ প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ফরিদুন্নাহার লাইলী প্রমুখ।
No comments