‘শেষের শুরু’ দেখছেন রাহুল দ্রাবিড়
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ষোল বছর পার করে দিয়েছেন রাহুল দ্রাবিড়। ১৯৯৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডসে অভিষেক টেস্টে ৯৫ রানে দুর্ভাগ্যজনকভাবে আউট হয়েছিলেন তিনি। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। সময়ের বিবর্তনে তিনি নিজেকে তৈরি করেছেন ভারতের অন্যতম নির্ভরতার প্রতীকে। এক এক করে খেলেছেন ১৬৪টি টেস্ট।
৫২ দশমিক ৩১ গড়ে সংগ্রহ করেছেন ১৩ হাজারের বেশি রান। ‘দ্য ওয়াল’ খ্যাতি নির্দেশ করে তাঁর অসাধারণ টেকনিক ও ব্যাট হাতে তাঁর ক্ষমতাকে।
এই রাহুল দ্রাবিড়কে নিয়েই এখন উঠে গেছে প্রশ্ন। সবাই যেন ব্যস্ত হয়ে রয়েছে সেই ‘সুখবর’টি পাওয়ার জন্য—কবে দ্রাবিড় ক্রিকেট থেকে অবসরে যাবেন। মাত্র একটি-দুটি সিরিজের পারফরম্যান্সই ১৬ বছরের অর্জনকে কেমন যেন ম্রিয়মাণ করে দিচ্ছে। রাহুল দ্রাবিড় নিজেও স্বীকার করেছেন, তাঁর ক্যারিয়ারের ‘শেষের শুরু’টা বোধ হয় হয়েই গেছে।
‘অবসরের ব্যাপারে আমি কোনো সিদ্ধান্ত নেব না। তবে বলতে দ্বিধা নেই, ক্যারিয়ারের শেষটা বেশ ভালোভাবেই দেখতে পাচ্ছি আমি।’ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভুলে যাওয়ার মতো একটি সিরিজ শেষে এ কথাই বলেছেন রাহুল দ্রাবিড়।
অস্ট্রেলিয়া সফরে আট ইনিংসে দ্রাবিড়ের অবদান মাত্র ১৯৪ রান, যার গড় চব্বিশের একটু বেশি। দ্রাবিড়ের পুরো ক্রিকেট ক্যারিয়ারের সঙ্গে বড্ড বেমানান এই সিরিজে তাঁর পারফরম্যান্স।
অস্ট্রেলিয়ার ‘সিডনি মর্নিং হেরাল্ড’কে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে দ্রাবিড় বলেছেন, ‘মানছি, ক্যারিয়ারের একেবারে গোধূলিবেলায় আমি। আমার বয়সটাই এই ব্যাপারটি পরিষ্কার করে দেয়। এই বয়সে একটি-দুটি সিরিজের বাইরে তেমন কিছু ভাবা যায় না।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শোচনীয় পারফরম্যান্সে হতাশ-বিধ্বস্ত ভারতীয় সমর্থকেরা। ব্যাপারটি মানেন দ্রাবিড়ও। ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তিতও তিনি। তবে তিনি বলেছেন, বিশ্ব ক্রিকেটের স্বার্থেই ভারতকে একটি শক্তিশালী টেস্ট দল হিসেবে টিকে থাকতে হবে।
‘বিশ্বে টেস্ট ক্রিকেটটা খুব বেশি দেশ খেলে না। যে অল্প কয়েকটি দেশ খেলে, ভারত সেগুলোর একটি। ভারত যদি একটি শক্তিশালী টেস্ট দল হিসেবে নিজেদের তৈরি করতে পারে, তাহলে বিশ্ব ক্রিকেটের চেহারাই পাল্টে যাবে।’ দ্রাবিড়ের মতে, ‘আমাদের প্রজন্মের উত্তরসূরি হিসেবে ভারতে অনেক প্রতিভাবান ক্রিকেটার আছে, যারা ভারতীয় ক্রিকেটকে শক্ত ভিত্তি দিয়েছে।’ পিটিআই।
এই রাহুল দ্রাবিড়কে নিয়েই এখন উঠে গেছে প্রশ্ন। সবাই যেন ব্যস্ত হয়ে রয়েছে সেই ‘সুখবর’টি পাওয়ার জন্য—কবে দ্রাবিড় ক্রিকেট থেকে অবসরে যাবেন। মাত্র একটি-দুটি সিরিজের পারফরম্যান্সই ১৬ বছরের অর্জনকে কেমন যেন ম্রিয়মাণ করে দিচ্ছে। রাহুল দ্রাবিড় নিজেও স্বীকার করেছেন, তাঁর ক্যারিয়ারের ‘শেষের শুরু’টা বোধ হয় হয়েই গেছে।
‘অবসরের ব্যাপারে আমি কোনো সিদ্ধান্ত নেব না। তবে বলতে দ্বিধা নেই, ক্যারিয়ারের শেষটা বেশ ভালোভাবেই দেখতে পাচ্ছি আমি।’ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভুলে যাওয়ার মতো একটি সিরিজ শেষে এ কথাই বলেছেন রাহুল দ্রাবিড়।
অস্ট্রেলিয়া সফরে আট ইনিংসে দ্রাবিড়ের অবদান মাত্র ১৯৪ রান, যার গড় চব্বিশের একটু বেশি। দ্রাবিড়ের পুরো ক্রিকেট ক্যারিয়ারের সঙ্গে বড্ড বেমানান এই সিরিজে তাঁর পারফরম্যান্স।
অস্ট্রেলিয়ার ‘সিডনি মর্নিং হেরাল্ড’কে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে দ্রাবিড় বলেছেন, ‘মানছি, ক্যারিয়ারের একেবারে গোধূলিবেলায় আমি। আমার বয়সটাই এই ব্যাপারটি পরিষ্কার করে দেয়। এই বয়সে একটি-দুটি সিরিজের বাইরে তেমন কিছু ভাবা যায় না।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শোচনীয় পারফরম্যান্সে হতাশ-বিধ্বস্ত ভারতীয় সমর্থকেরা। ব্যাপারটি মানেন দ্রাবিড়ও। ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তিতও তিনি। তবে তিনি বলেছেন, বিশ্ব ক্রিকেটের স্বার্থেই ভারতকে একটি শক্তিশালী টেস্ট দল হিসেবে টিকে থাকতে হবে।
‘বিশ্বে টেস্ট ক্রিকেটটা খুব বেশি দেশ খেলে না। যে অল্প কয়েকটি দেশ খেলে, ভারত সেগুলোর একটি। ভারত যদি একটি শক্তিশালী টেস্ট দল হিসেবে নিজেদের তৈরি করতে পারে, তাহলে বিশ্ব ক্রিকেটের চেহারাই পাল্টে যাবে।’ দ্রাবিড়ের মতে, ‘আমাদের প্রজন্মের উত্তরসূরি হিসেবে ভারতে অনেক প্রতিভাবান ক্রিকেটার আছে, যারা ভারতীয় ক্রিকেটকে শক্ত ভিত্তি দিয়েছে।’ পিটিআই।
No comments