চার মহানগরেও নিষেধাজ্ঞা
চট্টগ্রামে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের আজ রোববারের গণমিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মহানগর পুলিশ। এদিকে রাজশাহী, খুলনা ও সিলেট মহানগরে আজ সব ধরনের সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুলিশ। পাবনা ও সিরাজগঞ্জে আজ রোববার ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার পর চট্টগ্রাম ও সিলেটে আজকের পরিবর্তে কাল সোমবার গণমিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম: গতকাল শনিবার রাতে নগর পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘রোববার (আজ) চার দলের যে গণমিছিল কর্মসূচি ছিল, তার ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছি।’
পুলিশ সূত্র জানায়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রোববার ভোর ছয়টা থেকে সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
নগর পুলিশের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও নাশকতার আশঙ্কায় চার দলের গণমিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেউ মিছিল করার চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।
এর আগে গতকাল সকালে গণমিছিলের অনুমতি চেয়ে বিএনপির আবেদন নাকচ করে দেয় মহানগর পুলিশ।
নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (উত্তর) আমেনা বেগম এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে আমরা চার দলের গণমিছিল কর্মসূচি পালনের অনুমতি দিইনি।’
গণমিছিলের অনুমতি না দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে নগর বিএনপির সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘কেউ আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করতে চাইলে সুস্থধারার চিন্তাচেতনার মানুষ তা মেনে নেবেন না। আমাদের কর্মসূচি পালনের অনুমতি না দিয়ে সরকার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে।’
খসরু আরও বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি পালনে বাধা দিয়ে সরকার যে আচরণ দেখিয়েছে, তার জন্য চরম মূল্য দিতে হবে।’
পুলিশ সূত্র জানায়, আজ বিএনপি ও জামায়াতের কার্যালয় এবং আশপাশের এলাকায় পুলিশের কঠোর নজরদারি থাকবে। এ ছাড়া নগরে নিয়মিত পুলিশের পাশপাশি অতিরিক্ত ১০ প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হবে।
এদিকে পুলিশের নিষেধাজ্ঞার পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববারের পরিবর্তে কাল সোমবার গণমিছিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। গতকাল রাতে নগর বিএনপির একটি সূত্র এ কথা জানায়।
সিলেট: সিলেটে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ করেছে মহানগর পুলিশ। গতকাল রাতে পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তাদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যোগাযোগ করলে মহানগর পুলিশের কমিশনার অমূল্য ভূষণ বড়ুয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে সহিংসতা সৃষ্টির আশঙ্কায় আজ রোববার সকাল ছয়টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত সব রাজনৈতিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।’
পুলিশ সূত্র জানায়, বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার সিলেট মহানগরে গণমিছিল কর্মসূচি ছিল। এ কর্মসূচি থেকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি বা অন্য কোনো অঘটন ঘটতে পারে—এ আশঙ্কায় রাজনৈতিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
রাতে মহানগর পুলিশের জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সিলেট মহানগর পুলিশের অধ্যাদেশ (২০০৬) ২৯, ৩০, ৩১, ৩২ ও ৩৪ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহানগরে সব রাজনৈতিক কর্মসূচি যেমন, সভা, সমাবেশ, মিছিল, মানববন্ধনসহ সব ধরনের তৎপরতার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।’
খুলনা: খুলনা মহানগর এলাকায় আজ রোববার সকাল ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি)।
গতকাল দুপুরে কেএমপির কার্যালয়ে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের বৈঠকের পর কেএমপি কমিশনার এ সিদ্ধান্ত নেন। গতকাল সন্ধ্যা থেকে নগরে এ ব্যাপারে মাইকিং করেছে পুলিশ।
এদিকে বিএনপির মহানগর ও জেলা নেতারা বলেছেন, গণমিছিল কর্মসূচি বানচাল করতেই পুলিশ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুলিশের এ নিষেধাজ্ঞার প্রেক্ষাপটে মহানগর বিএনপির সভাপতি সাংসদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে গতকাল রাতে জরুরি সভা হয়েছে।
রাজশাহী: মহানগর পুলিশ আজ রোববার সকাল ছয়টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রান্তিক এলাকাসহ রাজশাহী মহানগরে সব ধরনের মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।
রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মহানগরের বিভিন্ন এলাকায় একাধিক সংগঠন একই স্থানে একই সময়ে সমাবেশ, মিছিল ও অন্যান্য কর্মসূচি আহ্বান করায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থতির অবনতি ও জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা বিরাজমান। এ কারণে সকাল ছয়টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রান্তিক এলাকাসহ মহানগরে সব ধরনের মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এদিকে জেলা বিএনপির সভাপতি নাদিম মোস্তফা রাতে সংবাদ সম্মেলনে জানান, কাল সোমবার তাঁরা গণমিছিল করবেন।
সিরাজগঞ্জ: প্রশাসনের পক্ষ থেকে পৌরশহরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে পুলিশ মাইকিং করে এ তথ্য জানায়।
প্রশাসন সূত্র জানায়, শনিবার রাত ১২টা থেকে রোববার রাত ১২টা ১ মিনিট পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।
প্রশাসন সূত্র জানায়, সরকারের ব্যর্থতা, ইভিএম পদ্ধতি বাতিলসহ বিভিন্ন দাবিতে জেলা বিএনপি আজ রোববার বেলা ১১টায় পৌরশহরের প্রধান সড়কে মিছিল বের করার ঘোষণা দেয়। এদিকে একই দিন একই সময় জেলা আওয়ামী লীগ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে মিছিলের কর্মসূচি দেয়। এ কারণে সহিংসতা এড়াতে এটি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পাবনা: একই স্থান ও সময়ে জেলা বিএনপির বিবদমান দুই পক্ষ গণমিছিল আহ্বান করায় শহরে ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। আজ সকাল ছয়টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও উন্নয়ন) আবদুর রউফ বলেন, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও জানমালের ক্ষতির আশঙ্কায় এটি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম: গতকাল শনিবার রাতে নগর পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘রোববার (আজ) চার দলের যে গণমিছিল কর্মসূচি ছিল, তার ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছি।’
পুলিশ সূত্র জানায়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রোববার ভোর ছয়টা থেকে সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
নগর পুলিশের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও নাশকতার আশঙ্কায় চার দলের গণমিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেউ মিছিল করার চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।
এর আগে গতকাল সকালে গণমিছিলের অনুমতি চেয়ে বিএনপির আবেদন নাকচ করে দেয় মহানগর পুলিশ।
নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (উত্তর) আমেনা বেগম এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে আমরা চার দলের গণমিছিল কর্মসূচি পালনের অনুমতি দিইনি।’
গণমিছিলের অনুমতি না দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে নগর বিএনপির সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘কেউ আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করতে চাইলে সুস্থধারার চিন্তাচেতনার মানুষ তা মেনে নেবেন না। আমাদের কর্মসূচি পালনের অনুমতি না দিয়ে সরকার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে।’
খসরু আরও বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি পালনে বাধা দিয়ে সরকার যে আচরণ দেখিয়েছে, তার জন্য চরম মূল্য দিতে হবে।’
পুলিশ সূত্র জানায়, আজ বিএনপি ও জামায়াতের কার্যালয় এবং আশপাশের এলাকায় পুলিশের কঠোর নজরদারি থাকবে। এ ছাড়া নগরে নিয়মিত পুলিশের পাশপাশি অতিরিক্ত ১০ প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হবে।
এদিকে পুলিশের নিষেধাজ্ঞার পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববারের পরিবর্তে কাল সোমবার গণমিছিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। গতকাল রাতে নগর বিএনপির একটি সূত্র এ কথা জানায়।
সিলেট: সিলেটে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ করেছে মহানগর পুলিশ। গতকাল রাতে পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তাদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যোগাযোগ করলে মহানগর পুলিশের কমিশনার অমূল্য ভূষণ বড়ুয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে সহিংসতা সৃষ্টির আশঙ্কায় আজ রোববার সকাল ছয়টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত সব রাজনৈতিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।’
পুলিশ সূত্র জানায়, বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার সিলেট মহানগরে গণমিছিল কর্মসূচি ছিল। এ কর্মসূচি থেকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি বা অন্য কোনো অঘটন ঘটতে পারে—এ আশঙ্কায় রাজনৈতিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
রাতে মহানগর পুলিশের জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সিলেট মহানগর পুলিশের অধ্যাদেশ (২০০৬) ২৯, ৩০, ৩১, ৩২ ও ৩৪ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহানগরে সব রাজনৈতিক কর্মসূচি যেমন, সভা, সমাবেশ, মিছিল, মানববন্ধনসহ সব ধরনের তৎপরতার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।’
খুলনা: খুলনা মহানগর এলাকায় আজ রোববার সকাল ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি)।
গতকাল দুপুরে কেএমপির কার্যালয়ে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের বৈঠকের পর কেএমপি কমিশনার এ সিদ্ধান্ত নেন। গতকাল সন্ধ্যা থেকে নগরে এ ব্যাপারে মাইকিং করেছে পুলিশ।
এদিকে বিএনপির মহানগর ও জেলা নেতারা বলেছেন, গণমিছিল কর্মসূচি বানচাল করতেই পুলিশ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুলিশের এ নিষেধাজ্ঞার প্রেক্ষাপটে মহানগর বিএনপির সভাপতি সাংসদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে গতকাল রাতে জরুরি সভা হয়েছে।
রাজশাহী: মহানগর পুলিশ আজ রোববার সকাল ছয়টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রান্তিক এলাকাসহ রাজশাহী মহানগরে সব ধরনের মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।
রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মহানগরের বিভিন্ন এলাকায় একাধিক সংগঠন একই স্থানে একই সময়ে সমাবেশ, মিছিল ও অন্যান্য কর্মসূচি আহ্বান করায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থতির অবনতি ও জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা বিরাজমান। এ কারণে সকাল ছয়টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রান্তিক এলাকাসহ মহানগরে সব ধরনের মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এদিকে জেলা বিএনপির সভাপতি নাদিম মোস্তফা রাতে সংবাদ সম্মেলনে জানান, কাল সোমবার তাঁরা গণমিছিল করবেন।
সিরাজগঞ্জ: প্রশাসনের পক্ষ থেকে পৌরশহরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে পুলিশ মাইকিং করে এ তথ্য জানায়।
প্রশাসন সূত্র জানায়, শনিবার রাত ১২টা থেকে রোববার রাত ১২টা ১ মিনিট পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।
প্রশাসন সূত্র জানায়, সরকারের ব্যর্থতা, ইভিএম পদ্ধতি বাতিলসহ বিভিন্ন দাবিতে জেলা বিএনপি আজ রোববার বেলা ১১টায় পৌরশহরের প্রধান সড়কে মিছিল বের করার ঘোষণা দেয়। এদিকে একই দিন একই সময় জেলা আওয়ামী লীগ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে মিছিলের কর্মসূচি দেয়। এ কারণে সহিংসতা এড়াতে এটি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পাবনা: একই স্থান ও সময়ে জেলা বিএনপির বিবদমান দুই পক্ষ গণমিছিল আহ্বান করায় শহরে ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। আজ সকাল ছয়টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও উন্নয়ন) আবদুর রউফ বলেন, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও জানমালের ক্ষতির আশঙ্কায় এটি করা হয়েছে।
No comments