টেস্ট অধিনায়কত্ব হারাচ্ছেন ধোনি
কদিন আগেই মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে ওয়ানডে বিশ্বজয়ের স্বাদ পেয়েছে ভারত। ২০০৭ সালে এই ধোনিই ভারতকে উপহার দিয়েছিলেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তাঁর নেতৃত্বে টেস্ট ফরম্যাটেও শীর্ষ দলের মর্যাদা ভারতের হাতের মুঠোয় এসেছিল। কিন্তু সেই ধোনিকেই ক্রমাগত ব্যর্থতার রেশ ধরে টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেট থিংক-ট্যাংকের বড্ড অসহ্য ঠেকছে।
ভারতীয় ক্রিকেটের কর্তাব্যক্তিদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। বিদেশের মাটিতে পর পর আটটি টেস্টে শোচনীয় হারের পর কোনো দলে অধিনায়কের পক্ষে যুক্তিতর্ক খুব একটা বেশি থাকে না। ধোনির পক্ষেও নেই। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ধবলধোলাই হওয়ার পর বিসিসিআই মোটামুটি সিদ্ধান্তই নিয়ে ফেলেছে—ধোনিকে সরে যেতে হবে। তবে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অধিনায়কত্ব চালিয়ে যাবেন দেশকে বিশ্বকাপ জেতানো দ্বিতীয় এই ভারতীয় অধিনায়ক।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ সংবাদপত্র ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’র এক খবরে বলা হয়েছে, আপাতত টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে ধোনির স্থলাভিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন বীরেন্দর শেবাগ।
এদিকে, লক্ষ্মণ ও দ্রাবিড়ের মতো সিনিয়র খেলোয়াড়দের ক্রমাগত ব্যর্থতা ভাবিয়ে তুলেছে কর্তাব্যক্তিদের। যদিও এই দুই ক্রিকেটার বলেছেন, আপাতত ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা তাঁদের নেই। তবে এদের ভবিষ্যত্ যে খুব একটা উজ্জ্বল নয়, সেটা একপ্রকার বলে দেওয়াই যায়। নির্বাচকেরা যদি এই দুই ক্রিকেটারকে পরের সিরিজগুলোতে দলে না ডাকেন, সে ক্ষেত্রে তাঁদের করণীয় থাকবে না কিছুই। ভারতীয় ক্রিকেটের ওপরমহলে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা নাকি খুবই সোচ্চার।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ সংবাদপত্র ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’র এক খবরে বলা হয়েছে, আপাতত টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে ধোনির স্থলাভিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন বীরেন্দর শেবাগ।
এদিকে, লক্ষ্মণ ও দ্রাবিড়ের মতো সিনিয়র খেলোয়াড়দের ক্রমাগত ব্যর্থতা ভাবিয়ে তুলেছে কর্তাব্যক্তিদের। যদিও এই দুই ক্রিকেটার বলেছেন, আপাতত ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা তাঁদের নেই। তবে এদের ভবিষ্যত্ যে খুব একটা উজ্জ্বল নয়, সেটা একপ্রকার বলে দেওয়াই যায়। নির্বাচকেরা যদি এই দুই ক্রিকেটারকে পরের সিরিজগুলোতে দলে না ডাকেন, সে ক্ষেত্রে তাঁদের করণীয় থাকবে না কিছুই। ভারতীয় ক্রিকেটের ওপরমহলে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা নাকি খুবই সোচ্চার।
No comments