জিয়ার চিঠি ও বর্মায় বাংলাদেশের শরণাথর্ী- মুক্তিযুদ্ধের ছিন্ন দলিলপত্র-৩৮

সংকলন : ড. মুনতাসীর মামুন মেজর জিয়াউর রহমান ২৪ জুলাই ১৯৭১ সালে কুশলাদি জানার জন্য আরেক সেক্টর কমান্ডার মেজর রফিকুল ইসলামকে একটি চিঠি লিখেছিলেন ইংরেজীতে। এখানে তার বাংলা অনুবাদ দিচ্ছি।


প্রিয় রফিক,
তোমার জন্য রইল অনেক শুভেচ্ছা। আশা করি ভাল আছ। তোমাদের কথা আমার মনে পড়ে। তোমাদের সঙ্গে আবার মিলত হওয়ার অপেৰায় রইলাম। লে. কর্নেল ঘোষ এবং তাঁর অফিসারদের আমার শুভেচ্ছা জানিয়ে দিও।
কোন খবর আছে কি? আমাকে খবরাখবর জানিও। আমার এখানে তোমাকে স্বাগত জানাচ্ছি। আজকের জন্য এখানেই শেষ করছি। যত শীঘ্র সম্ভব অনত্মত কয়েক লাইনের হলেও আমাকে একটা চিঠি পাঠিও।
ধন্যবাদানত্মে,
তোমার একানত্ম
জিয়া
বাংলাদেশের শরণার্থীরা শুধু ভারত নয়, বর্মাতেও আশ্রয় নিয়েছিল। তবে সে সংখ্যা ছিল কম। বর্মা বা মিয়ানমার সরকার ছিল পাকিসত্মানের প্রতি সহানুভূতিশীল। বাংলাদেশী শরণাথর্ীদের সঙ্গে তারা ভাল আচরণ করত না। নিচের চিঠিটি এর প্রমাণ। তুয়াং বাই, মওনডু, আকিয়াবে অবস্থান করছিলেন কামাল হোসেন চৌধুরী। প্রতিকারের আশায় তিনি চিঠি লিখেছিলেন (১৭.১০.৭১) কলকাতায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে। এক মাস পর চিঠির উত্তর দিয়েছিলেন হাইকমিশনারের পৰে কূটনীতিক আনোয়ারম্নল করিম চৌধুরী। তিনি জানিয়েছিলেন, বর্মায় শরণাথর্ীদের বিষয়টি তাঁরা কর্তৃপৰের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তাঁর ভাষায়_
২. ডব ধৎব াবৎু সঁপয ঢ়ধরহবফ ঃড় হড়ঃব ঃযব ঢ়ষরমযঃ ড়ভ ড়ঁৎ হধঃরড়হধষং রহ ফরভভবৎবহঃ বাধপঁবব পধসঢ়ং রহ ওহফরধ ধহফ ইঁৎসধ. ডব ড়িঁষফ ষরশব ঃড় রহভড়ৎস ুড়ঁ ঃযধঃ ঃযব সধঃঃবৎ ৎবমধৎফরহম ইধহমষধফবংয হধঃরড়হধষং যিড় যধাব ঃধশবহ ংযবষঃবৎ রহ ইঁৎসধ যধং নববহ ঃধশবহ ঁঢ় রিঃয ঃযব ধঁঃযড়ৎরঃরবং পড়হপবৎহবফ. ডব ংযধষষ ৎবাবৎঃ ঃড় ুড়ঁ ধমধরহ ধং ংড়ড়হ ধং বি যবধৎ রহ ঃযব সধঃঃবৎ.
সংগ্রহ : ড. মাহবুবুল হক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর।

No comments

Powered by Blogger.